দ্বিপদ নামকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১১ নং লাইন: | ১১ নং লাইন: | ||
# যদি কয়েকজন বিজ্ঞানী একই জীবকে বিভিন্ন নামকরণ করেন, তবে অগ্রাধিকার আইন অনুসারে প্রথম বিজ্ঞানী কর্তৃক প্রদত্ত নামটি গৃহীত হবে। |
# যদি কয়েকজন বিজ্ঞানী একই জীবকে বিভিন্ন নামকরণ করেন, তবে অগ্রাধিকার আইন অনুসারে প্রথম বিজ্ঞানী কর্তৃক প্রদত্ত নামটি গৃহীত হবে। |
||
# যিনি প্রথম কোনো জীবের বিজ্ঞানসম্মত নাম দিবেন তাঁর নাম সনসহ উক্ত জীবের বৈজ্ঞানিক নামের শেষে সংক্ষেপে সংযোজন করতে হবে। |
# যিনি প্রথম কোনো জীবের বিজ্ঞানসম্মত নাম দিবেন তাঁর নাম সনসহ উক্ত জীবের বৈজ্ঞানিক নামের শেষে সংক্ষেপে সংযোজন করতে হবে। |
||
==কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম== |
|||
'''সাধারণ নাম → বৈজ্ঞানিক নাম''' |
|||
১। গোলআলু Solanum tuberosun |
|||
২। পিয়াজ Allium cepa |
|||
৩। ধান Oryza sativa |
|||
৪। জবা Hibiscus rosa-sinensis |
|||
৫। পাট Corchorus capsularis |
|||
৬। আম Mangifera indica |
|||
৭। কাঁঠাল Artocarpus heterophyllus |
|||
৮। শাপলা Nymphea nouchali |
|||
৯। রুই মাছ Labeo rohita |
|||
১০। কাতলা Catla catla |
|||
১১। সিংহ Panthera leo |
|||
১২। রয়েল বেঙ্গল টাইগার Panthera tigris |
|||
১৩। ম্যালেরিয়া জীবাণু Plasmodium vivax |
|||
১৪। আরশোলা Periplaneta americana |
|||
১৫। মৌমাছি Apis indica |
|||
১৬। ইলিশ Tenualosa ilisha |
|||
১৭। কুনোব্যাঙ Bufo/Duttaphrynus |
|||
melanostictus |
|||
১৮। দোয়েল Copsychus saularis |
|||
১৯। মানুষ Homo sapiens |
|||
২০। কলেরা জীবাণু Vibrio cholera |
|||
২১। গম Triticum aestivum |
|||
২২। ভুট্টা Zea mays |
|||
২৩। মসুর Lens culinaris |
|||
২৪। ছোলা Cicer arietinum |
|||
২৫। মোটর Pisum sativum |
|||
২৬। সোনামুগ Vigna radiate |
|||
২৭। মাসকলাই Vigna mungo |
|||
২৮। খেসারী Lathyrus sativus |
|||
২৯। সয়াবিন Glycine max |
|||
৩০। তিল Sesamum indicum |
|||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
১০:২৬, ২২ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দ্বিপদী নামকরণ বলতে বোঝায় দুটি পদের সমন্বয়ে উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম করনের পদ্ধতি। এই নামকরণ লাতিন ভাষায় করা হয় এবং এর দুইটি অংশ থাকে। গণ নামের শেষে প্রজাতিক পদ যুক্ত করে প্রতিটি জীবের নামকরণের পদ্ধতিকে দ্বিপদ নামকরণ বলে। এই নামকে বৈজ্ঞানিক নামও বলা হয়। Systema Naturae গ্রন্থের দশম সংস্করণে (১৭৫৮) ক্যারোলাস লিনিয়াস জীবের নামকরণের ক্ষেত্রে দ্বিপদ নামকরণ নীতি প্রবর্তন করেন।
দ্বিপদ নামকরণ নীতি[১]
- নামকরণে অবশ্যই ল্যাটিন শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
- বৈজ্ঞানিক নামের দুটি অংশ থাকবে, প্রথম অংশটি গণ(Genus) নাম এবং দ্বিতীয় অংশটি প্রজাতির(Species) নাম।
- জীবজগতের প্রতিটি বৈজ্ঞানিক নামকে অনন্য (unique) হতে হয়। কারণ, একই নাম দুটি পৃথক জীবের জন্য ব্যবহারের অনুমতি নেই।
- বৈজ্ঞানিক নামের প্রথম অংশের প্রথম অক্ষর বড় অক্ষর হবে,বাকি অক্ষরগুলো ছোট অক্ষর হবে এবং দ্বিতীয় অংশটির নাম ছোট অক্ষর দিয়ে লিখতে হবে।
- বৈজ্ঞানিক নাম মুদ্রণের সময় সর্বদা ইটালিক অক্ষরে লিখতে হবে।
- হাতে লেখার সময় গণ ও প্রজাতিক নামের নিচে আলাদা আলাদা দাগ দিতে হবে।
- যদি কয়েকজন বিজ্ঞানী একই জীবকে বিভিন্ন নামকরণ করেন, তবে অগ্রাধিকার আইন অনুসারে প্রথম বিজ্ঞানী কর্তৃক প্রদত্ত নামটি গৃহীত হবে।
- যিনি প্রথম কোনো জীবের বিজ্ঞানসম্মত নাম দিবেন তাঁর নাম সনসহ উক্ত জীবের বৈজ্ঞানিক নামের শেষে সংক্ষেপে সংযোজন করতে হবে।
কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম
সাধারণ নাম → বৈজ্ঞানিক নাম
১। গোলআলু Solanum tuberosun ২। পিয়াজ Allium cepa ৩। ধান Oryza sativa ৪। জবা Hibiscus rosa-sinensis ৫। পাট Corchorus capsularis ৬। আম Mangifera indica ৭। কাঁঠাল Artocarpus heterophyllus ৮। শাপলা Nymphea nouchali ৯। রুই মাছ Labeo rohita ১০। কাতলা Catla catla ১১। সিংহ Panthera leo ১২। রয়েল বেঙ্গল টাইগার Panthera tigris ১৩। ম্যালেরিয়া জীবাণু Plasmodium vivax ১৪। আরশোলা Periplaneta americana ১৫। মৌমাছি Apis indica ১৬। ইলিশ Tenualosa ilisha ১৭। কুনোব্যাঙ Bufo/Duttaphrynus melanostictus ১৮। দোয়েল Copsychus saularis ১৯। মানুষ Homo sapiens ২০। কলেরা জীবাণু Vibrio cholera ২১। গম Triticum aestivum ২২। ভুট্টা Zea mays ২৩। মসুর Lens culinaris ২৪। ছোলা Cicer arietinum ২৫। মোটর Pisum sativum ২৬। সোনামুগ Vigna radiate ২৭। মাসকলাই Vigna mungo ২৮। খেসারী Lathyrus sativus ২৯। সয়াবিন Glycine max ৩০। তিল Sesamum indicum
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
- ↑ মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান(নবম-দশম শ্রেণী) (অধ্যায়-১; পৃষ্ঠা-৭-৮), জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকা। সংস্করণ: নভেম্বর ২০১২।।