তৃতীয় চার্লস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:
| father = [[Prince Philip, Duke of Edinburgh|প্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অব এডিনবার্গ]]
| father = [[Prince Philip, Duke of Edinburgh|প্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অব এডিনবার্গ]]
| mother = [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ]]
| mother = [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ]]
| birth_date = {{Birth date and age|1948|11|14|df=yes}}
| birth_date = {{জন্ম তারিখ বয়স|1948|11|14|df=yes}}
| birth_place = [[বাকিংহাম প্যালেস]], [[লন্ডন]], [[ইংল্যান্ড]]
| birth_place = [[বাকিংহাম প্যালেস]], [[লন্ডন]], [[ইংল্যান্ড]]
| religion = [[Church of England|চার্চ অব ইংল্যান্ড]]
| religion = [[Church of England|চার্চ অব ইংল্যান্ড]]
}}
}}
'''চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জ'''{{#tag:ref|As a titled royal, Charles does not use a surname, but, when one is needed, it is [[Mountbatten-Windsor]].<ref>{{cite web| authorlink = Royal Households of the United Kingdom#The Royal Household | title = The Royal Family name| work=The Official Website of the British Monarchy| publisher=The Royal Household| url =http://www.royal.gov.uk/ThecurrentRoyalFamily/TheRoyalFamilyname/Overview.aspx| accessdate =3 February 2009}}</ref> |group=fn |name=sur}} ({{lang-en|Charles Philip Arthur George}}; [[জন্ম]]: [[১৪ নভেম্বর]], [[১৯৪৮]]) [[লন্ডন|লন্ডনের]] [[বাকিংহাম প্রাসাদ|বাকিংহাম প্রাসাদে]] জন্মগ্রহণকারী, ব্রিটিশ রাজসিংহাসনের প্রত্যাশী ব্রিটেনের রাণী [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ]] ও [[প্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অব এডিনবরা|প্রিন্স ফিলিপ]] দম্পতির জ্যেষ্ঠ পুত্র।<ref name = "bio">[http://www.princeofwales.gov.uk/personalprofiles/theprinceofwales/biography/index.html Prince of Wales' biography]</ref> তিনি [[প্রিন্স অব ওয়েলস|প্রিন্স অব ওয়েলস এন্ড আর্ল অব চেস্টার]] পদবীটি ১৯৫৮ সাল থেকে ধারণ করে আছেন। এছাড়াও তিনি বিবাহ-বিচ্ছেদকৃত [[ডায়ানা, প্রিন্সেস অফ ওয়েলস|ডায়ানা]] ও পরবর্তীকালে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ [[ক্যামিলা, ডাচেস অব কর্নওয়াল|ক্যামিলার]] স্বামী।
'''চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জ'''{{#tag:ref|As a titled royal, Charles does not use a surname, but, when one is needed, it is [[Mountbatten-Windsor]].<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| authorlink = Royal Households of the United Kingdom#The Royal Household | title = The Royal Family name| work=The Official Website of the British Monarchy| publisher=The Royal Household| url =http://www.royal.gov.uk/ThecurrentRoyalFamily/TheRoyalFamilyname/Overview.aspx| accessdate =3 February 2009}}</ref> |group=fn |name=sur}} ({{lang-en|Charles Philip Arthur George}}; [[জন্ম]]: [[১৪ নভেম্বর]], [[১৯৪৮]]) [[লন্ডন|লন্ডনের]] [[বাকিংহাম প্রাসাদ|বাকিংহাম প্রাসাদে]] জন্মগ্রহণকারী, ব্রিটিশ রাজসিংহাসনের প্রত্যাশী ব্রিটেনের রাণী [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ]] ও [[প্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অব এডিনবরা|প্রিন্স ফিলিপ]] দম্পতির জ্যেষ্ঠ পুত্র।<ref name = "bio">[http://www.princeofwales.gov.uk/personalprofiles/theprinceofwales/biography/index.html Prince of Wales' biography]</ref> তিনি [[প্রিন্স অব ওয়েলস|প্রিন্স অব ওয়েলস এন্ড আর্ল অব চেস্টার]] পদবীটি ১৯৫৮ সাল থেকে ধারণ করে আছেন। এছাড়াও তিনি বিবাহ-বিচ্ছেদকৃত [[ডায়ানা, প্রিন্সেস অফ ওয়েলস|ডায়ানা]] ও পরবর্তীকালে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ [[ক্যামিলা, ডাচেস অব কর্নওয়াল|ক্যামিলার]] স্বামী।


== প্রারম্ভিক জীবন ==
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১৪ নভেম্বর, ১৯৪৮ তারিখে{{sfn|Brandreth|p=120|2007}} গ্রীনিচ মান সময় ৯:১৪ ঘটিকায় বাকিংহাম প্রাসাদে চার্লস জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের পূর্বেই ২২ অক্টোবর, ১৯৪৮ তারিখে রাজা [[ষষ্ঠ জর্জ|ষষ্ঠ জর্জের]] রাজাজ্ঞা পত্রের মাধ্যমে ঘোষিত হয়েছিল যে, প্রিন্সেস এলিজাবেথ এবং ডিউক অব এডিনবরার কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই সন্তানটি রাজকুমার হিসেবে বিবেচিত হবে। সেইসূত্রে চার্লস জন্মকালীন সময় থেকেই প্রিন্সের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।<ref>{{London Gazette|issue=38452|startpage=5889|date=9 November 1948}}</ref>
১৪ নভেম্বর, ১৯৪৮ তারিখে{{sfn|Brandreth|p=120|2007}} গ্রীনিচ মান সময় ৯:১৪ ঘটিকায় বাকিংহাম প্রাসাদে চার্লস জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের পূর্বেই ২২ অক্টোবর, ১৯৪৮ তারিখে রাজা [[ষষ্ঠ জর্জ|ষষ্ঠ জর্জের]] রাজাজ্ঞা পত্রের মাধ্যমে ঘোষিত হয়েছিল যে, প্রিন্সেস এলিজাবেথ এবং ডিউক অব এডিনবরার কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই সন্তানটি রাজকুমার হিসেবে বিবেচিত হবে। সেইসূত্রে চার্লস জন্মকালীন সময় থেকেই প্রিন্সের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।<ref>{{London Gazette|issue=38452|startpage=5889|date=9 November 1948}}</ref>


১৯৫৫ সালে বাকিংহাম প্রাসাদ থেকে ঘোষণা করা হয় যে, চার্লস গৃহ অভ্যন্তরে পড়াশোনা করবেন ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষালাভের অধিকারী হবেন। এরফলে তিনিই প্রথম রাজসিংহাসনের দাবীদার হিসেবে প্রথম এ ধরণের শিক্ষার সুযোগ লাভ করেন।<ref name="time 1988">{{Cite news |title = Growing Up Royal |work=Time |date = 25 April 1988 |url = http://www.time.com/time/daily/special/diana/readingroom/8191/4_25.html |accessdate =4 June 2009 }} {{dead link|date=March 2012}}</ref> বাকিংহাম প্রাসাদের অভ্যন্তরে গৃহশিক্ষা লাভের পর তিনি লন্ডন, হ্যাম্পশায়ার এবং স্কটল্যান্ডে পড়াশোনা করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭১ সালে সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি অ্যাবেরিস্টিথ ইউনিভার্সিটি কলেজ অব ওয়েলসে অধ্যয়ন করেন। এরপর রয়্যাল এয়ারফোর্স কলেজ ও ডার্টমাউথের রয়্যাল নেভাল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৬ মেয়াদকালের রয়্যাল নেভিতে সফরকালীন দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীকালে আধুনিক স্থাপত্যবিদ্যার সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন চার্লস। ১৯৮৯ সালে এ ভিশন অব ব্রিটেন নামীয় সাময়িকীতে তিনি এ সম্পর্কীয় মতামত প্রতিফলন করেন। ১৯৯২ সালে তিনি প্রিন্স অব ওয়েলস ইনস্টিটিউট অব আর্কটেকচার নামীয় প্রতিষ্ঠান গঠন করেন। এ প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তীতে শহর পুণর্গঠন ও উন্নয়ন প্রকল্প হিসেবে পরিচিত বিআরই ট্রাস্টের সাথে জড়িত হয়।
১৯৫৫ সালে বাকিংহাম প্রাসাদ থেকে ঘোষণা করা হয় যে, চার্লস গৃহ অভ্যন্তরে পড়াশোনা করবেন ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষালাভের অধিকারী হবেন। এরফলে তিনিই প্রথম রাজসিংহাসনের দাবীদার হিসেবে প্রথম এ ধরণের শিক্ষার সুযোগ লাভ করেন।<ref name="time 1988">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title = Growing Up Royal |work=Time |date = 25 April 1988 |url = http://www.time.com/time/daily/special/diana/readingroom/8191/4_25.html |accessdate =4 June 2009 }} {{dead link|date=March 2012}}</ref> বাকিংহাম প্রাসাদের অভ্যন্তরে গৃহশিক্ষা লাভের পর তিনি লন্ডন, হ্যাম্পশায়ার এবং স্কটল্যান্ডে পড়াশোনা করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭১ সালে সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি অ্যাবেরিস্টিথ ইউনিভার্সিটি কলেজ অব ওয়েলসে অধ্যয়ন করেন। এরপর রয়্যাল এয়ারফোর্স কলেজ ও ডার্টমাউথের রয়্যাল নেভাল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৬ মেয়াদকালের রয়্যাল নেভিতে সফরকালীন দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীকালে আধুনিক স্থাপত্যবিদ্যার সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন চার্লস। ১৯৮৯ সালে এ ভিশন অব ব্রিটেন নামীয় সাময়িকীতে তিনি এ সম্পর্কীয় মতামত প্রতিফলন করেন। ১৯৯২ সালে তিনি প্রিন্স অব ওয়েলস ইনস্টিটিউট অব আর্কটেকচার নামীয় প্রতিষ্ঠান গঠন করেন। এ প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তীতে শহর পুণর্গঠন ও উন্নয়ন প্রকল্প হিসেবে পরিচিত বিআরই ট্রাস্টের সাথে জড়িত হয়।


== ব্যক্তিগত জীবন ==
== ব্যক্তিগত জীবন ==
২৭ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:


== পাদটীকা ==
== পাদটীকা ==
{{Reflist|group=fn}}
{{সূত্র তালিকা|group=fn}}


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}


[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৮-এ জন্ম]]

০৩:৫৮, ২২ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রিন্স চার্লস
প্রিন্স অব ওয়েলস; ডিউক অব রোথসে (more)
২০১২ সালে জার্সি এলাকায় প্রিন্স অব ওয়েলস
জন্ম (1948-11-14) ১৪ নভেম্বর ১৯৪৮ (বয়স ৭৫)
বাকিংহাম প্যালেস, লন্ডন, ইংল্যান্ড
দাম্পত্য সঙ্গীডায়ানা, প্রিন্সেস অব ওয়েলস
(বিবাহ - ১৯৮১, বিচ্ছেদ - ১৯৯৬)
ক্যামিলা, ডাচেস অব কর্নওয়াল
(বিবাহ - ২০০৫)
বংশধরপ্রিন্স উইলিয়াম, ডিউক অব কেমব্রিজ
প্রিন্স হ্যারি অব ওয়েলস
পূর্ণ নাম
চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জ[fn ১]
রাজবংশহাউজ অব উইন্ডসর
পিতাপ্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অব এডিনবার্গ
মাতাদ্বিতীয় এলিজাবেথ
ধর্মচার্চ অব ইংল্যান্ড

চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জ[fn ১] (ইংরেজি: Charles Philip Arthur George; জন্ম: ১৪ নভেম্বর, ১৯৪৮) লন্ডনের বাকিংহাম প্রাসাদে জন্মগ্রহণকারী, ব্রিটিশ রাজসিংহাসনের প্রত্যাশী ব্রিটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথপ্রিন্স ফিলিপ দম্পতির জ্যেষ্ঠ পুত্র।[২] তিনি প্রিন্স অব ওয়েলস এন্ড আর্ল অব চেস্টার পদবীটি ১৯৫৮ সাল থেকে ধারণ করে আছেন। এছাড়াও তিনি বিবাহ-বিচ্ছেদকৃত ডায়ানা ও পরবর্তীকালে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ ক্যামিলার স্বামী।

প্রারম্ভিক জীবন

১৪ নভেম্বর, ১৯৪৮ তারিখে[৩] গ্রীনিচ মান সময় ৯:১৪ ঘটিকায় বাকিংহাম প্রাসাদে চার্লস জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের পূর্বেই ২২ অক্টোবর, ১৯৪৮ তারিখে রাজা ষষ্ঠ জর্জের রাজাজ্ঞা পত্রের মাধ্যমে ঘোষিত হয়েছিল যে, প্রিন্সেস এলিজাবেথ এবং ডিউক অব এডিনবরার কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই সন্তানটি রাজকুমার হিসেবে বিবেচিত হবে। সেইসূত্রে চার্লস জন্মকালীন সময় থেকেই প্রিন্সের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।[৪]

১৯৫৫ সালে বাকিংহাম প্রাসাদ থেকে ঘোষণা করা হয় যে, চার্লস গৃহ অভ্যন্তরে পড়াশোনা করবেন ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষালাভের অধিকারী হবেন। এরফলে তিনিই প্রথম রাজসিংহাসনের দাবীদার হিসেবে প্রথম এ ধরণের শিক্ষার সুযোগ লাভ করেন।[৫] বাকিংহাম প্রাসাদের অভ্যন্তরে গৃহশিক্ষা লাভের পর তিনি লন্ডন, হ্যাম্পশায়ার এবং স্কটল্যান্ডে পড়াশোনা করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭১ সালে সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি অ্যাবেরিস্টিথ ইউনিভার্সিটি কলেজ অব ওয়েলসে অধ্যয়ন করেন। এরপর রয়্যাল এয়ারফোর্স কলেজ ও ডার্টমাউথের রয়্যাল নেভাল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৬ মেয়াদকালের রয়্যাল নেভিতে সফরকালীন দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীকালে আধুনিক স্থাপত্যবিদ্যার সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন চার্লস। ১৯৮৯ সালে এ ভিশন অব ব্রিটেন নামীয় সাময়িকীতে তিনি এ সম্পর্কীয় মতামত প্রতিফলন করেন। ১৯৯২ সালে তিনি প্রিন্স অব ওয়েলস ইনস্টিটিউট অব আর্কটেকচার নামীয় প্রতিষ্ঠান গঠন করেন। এ প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তীতে শহর পুণর্গঠন ও উন্নয়ন প্রকল্প হিসেবে পরিচিত বিআরই ট্রাস্টের সাথে জড়িত হয়।

ব্যক্তিগত জীবন

যুবক বয়সে চার্লস অনেক নারীর সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। চার্লসের বান্ধবীদের তালিকায় ছিলেন - জর্জিনা রাসেল,[৬] লেডি জেন ওয়েলেসলে,[৭] ডেভিনা শেফিল্ড,[৮] লেডি সারাহ ম্যাককরগুডেল,[৯] ক্যামিলা[১০] প্রমূখ। অবশ্য পরবর্তীকালে ক্যামিলা চার্লসের দ্বিতীয় পত্নী হয়েছিলেন।[১১]

ডায়ান, প্রিন্সেস অব ওয়েলসকে ১৯৮১ সালে বিয়ে করেন। কিন্তু ১৯৯৬ সালে তাঁদের মধ্যে বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে। এ সংসারে প্রিন্স উইলিয়ামপ্রিন্স হ্যারি নামীয় দুই পুত্র রয়েছে। পরবর্তীতে ২০০৫ সাল থেকে ক্যামিলা, ডাচেস অব কর্নওয়ালের সাথে সংসারধর্ম পালন করছেন চার্লস।

পাদটীকা

  1. As a titled royal, Charles does not use a surname, but, when one is needed, it is Mountbatten-Windsor.[১]

তথ্যসূত্র

  1. "The Royal Family name"The Official Website of the British Monarchy। The Royal Household। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ 
  2. Prince of Wales' biography
  3. Brandreth 2007, পৃ. 120।
  4. "নং. 38452"দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়): 5889। ৯ নভেম্বর ১৯৪৮। 
  5. "Growing Up Royal"Time। ২৫ এপ্রিল ১৯৮৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০০৯  [অকার্যকর সংযোগ]
  6. Brandreth 2007, পৃ. 192।
  7. Brandreth 2007, পৃ. 193।
  8. Brandreth 2007, পৃ. 194।
  9. Brandreth 2007, পৃ. 195।
  10. Brandreth 2007, পৃ. 178।
  11. Brandreth 2007, পৃ. 15-17।