চীনা-তিব্বতি ভাষাসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ পরিমার্জন |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Infobox language family |
{{Infobox language family |
||
|name=চীনা-তিব্বতি |
|name = চীনা-তিব্বতি |
||
|region=[[পূর্ব এশিয়া]], [[দক্ষিন পূর্ব এশিয়া]], [[দক্ষিন এশিয়া]] |
|region = [[পূর্ব এশিয়া]], [[দক্ষিন পূর্ব এশিয়া]], [[দক্ষিন এশিয়া]] |
||
|familycolor=চীনা-তিব্বতি |
|familycolor = চীনা-তিব্বতি |
||
|glottorefname=চীনা-তিব্বতি |
|glottorefname = চীনা-তিব্বতি |
||
|map=Sino-tibetan languages - branches.png |
|map = Sino-tibetan languages - branches.png |
||
|mapcaption=The extension of various branches of Sino-Tibetan |
|mapcaption = The extension of various branches of Sino-Tibetan |
||
}} |
}} |
||
চীনা-তিব্বতি |
'''চীনা-তিব্বতি ভাষা''' হচ্ছে একটি ভাষা পরিবার; যাদের অন্তর্ভূক্ত প্রায় ৪০০টি ভাষা রয়েছে। এগুলো [[পূর্ব এশিয়া]], দক্ষিন-পূর্ব এশীয়া ও দক্ষিন এশিয়ার কিছু অংশে ব্যবহৃত হয়। ভাষাভাষীর দিক থেকে ইন্দো-ইউরোপিয়ান ভাষা পরিবারের পরই এটির অবস্থান। চীনা-তিব্বতি ভাষার মধ্যে চৈনিক ভাষার ব্যবহারকারী ১.২ বিলিয়ন, বর্মী ৩৩ মিলিয়ন এবং তিব্বতি ৮ মিলিয়ন। |
||
==ইতিহাস== |
== ইতিহাস == |
||
১৯ 'শতকে প্রথম প্রস্তাব করা হয় যে, চীনা, তিব্বতি, বর্মী ও অন্যান্য কয়েকটি অঞ্চলের ভাষার মধ্যে বংশগত সম্পর্ক রয়েছে; যা এখন সর্বজন বিদিত।{{sfnp|Handel|2008|pp=422, 434–436}} |
|||
== তথ্যসূত্র == |
|||
{{Reflist}} |
০৩:৪৭, ২৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চীনা-তিব্বতি | |
---|---|
ভৌগোলিক বিস্তার | পূর্ব এশিয়া, দক্ষিন পূর্ব এশিয়া, দক্ষিন এশিয়া |
ভাষাগত শ্রেণীবিভাগ | চীনা-তিব্বতি
|
The extension of various branches of Sino-Tibetan |
চীনা-তিব্বতি ভাষা হচ্ছে একটি ভাষা পরিবার; যাদের অন্তর্ভূক্ত প্রায় ৪০০টি ভাষা রয়েছে। এগুলো পূর্ব এশিয়া, দক্ষিন-পূর্ব এশীয়া ও দক্ষিন এশিয়ার কিছু অংশে ব্যবহৃত হয়। ভাষাভাষীর দিক থেকে ইন্দো-ইউরোপিয়ান ভাষা পরিবারের পরই এটির অবস্থান। চীনা-তিব্বতি ভাষার মধ্যে চৈনিক ভাষার ব্যবহারকারী ১.২ বিলিয়ন, বর্মী ৩৩ মিলিয়ন এবং তিব্বতি ৮ মিলিয়ন।
ইতিহাস
১৯ 'শতকে প্রথম প্রস্তাব করা হয় যে, চীনা, তিব্বতি, বর্মী ও অন্যান্য কয়েকটি অঞ্চলের ভাষার মধ্যে বংশগত সম্পর্ক রয়েছে; যা এখন সর্বজন বিদিত।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ Handel (2008), pp. 422, 434–436.