মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
{{context}}, {{one source}} ও {{ref improve}} ট্যাগ ({{বিবিধ সমস্যা}}সহ) ট্যাগ যোগ করা হ... |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{multiple issues| |
|||
{{context|date=আগস্ট ২০১৫}} |
|||
{{one source|date=আগস্ট ২০১৫}} |
|||
{{ref improve|date=আগস্ট ২০১৫}} |
|||
}} |
|||
{{Infobox University |
{{Infobox University |
||
|name = মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ |
|name = মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ |
২১:০৮, ১৬ আগস্ট ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
Muminunnisa Govt. Mohila College | |
চিত্র:Mgwc-logo.png | |
ধরন | পাবলিক |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৫৯ |
অধিভুক্তি | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় |
অধ্যক্ষ | এন. এম. শাহজাহান সরকার |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৮০ |
শিক্ষার্থী | ৭,০০০+ [১] |
অবস্থান | ময়মনসিংহ , ঢাকা , বাংলাদেশ |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
ওয়েবসাইট | অফিশিয়াল ওয়েবসাইট |
মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত একটি সরকারী কলেজ। শহরের টাউনহলের বিপরীতে এই কলেজটির অবস্থান। এই কলেজটি ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত। বৃহত্তর ময়মনসিংহ এর নারীশিক্ষা বাস্তবায়নে এই কলেজ অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
ইতিহাস
প্রায় অর্ধশত বছর আগে বৃহত্তর ময়মনসিংহ এর নারীশিক্ষাকে বিস্তৃত করার উদ্দেশ্যে এই কলেজ স্থাপিত হয়। সর্বজনপরিচিত সমাজসেবক এ.আর খানের মা মুমিনুন্নিসা এর নামে এই কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এই কলেজের অবকাঠামোর সিংহভাগ অর্থই তিনি প্রদান করেন। তিনি বিভিন্ন ধনী ব্যাক্তিগণের নিকট হতেও কলেজের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেন। গণশিক্ষা অধিদপ্ত্রের পরিচালক মোঃ শামসুল হক ২৯ শে জুলাই ১৯৫৯ সালে এই কলেজ উদ্বোধন করেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ছিলেন শিক্ষাবিদ আলহ্বাজ রিয়াজউদ্দিন আহমেদ। বিজ্ঞান শাখা চালু হয় ১৯৬১ সালে। কলেজটি ডিগ্রী কলেজে উন্নীত হয় ১৯৬৩ সালে। ১৯৮০ সালের মার্চে কলেজটি সরকারীকরণ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৯৮-৯৯ সেশনে ছয়টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়। মাস্টার্স কোর্স শুরু হয় ২০০১-২০০২ সেশনে। উদ্ভিদবিদ্যায় ২০১৩-১৪ সেশনে ও প্রাণীবিদ্যায় অনার্স ২০১৪-১৫ সেশনে চালু হয়।[২]
প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা
দুইটি অনুষদে বিভাগের সংখ্যা ১৪ টি। বর্তমানে শিক্ষকের সংখ্যা ৮০ জন। বর্তমানে ৩ জন অধ্যাপক,সহযোগী অধ্যাপক ১৩ জন,সহকারী অধ্যাপক ২০ জন,প্রভাষক ৩৫ জন,প্রদর্শক ৪ জন,এবং একজন করে শরীরচর্চা শিক্ষক,গ্রন্থাগারিক,সহগ্রন্থাগারিক কর্মরত রয়েছেন।[৩]
শিক্ষা ব্যবস্থা
উচ্চ মাধ্যমিকে মানবিক ও বিজ্ঞান শাখায়,স্নাতক (পাস) কোর্সে বিএ, বিএসএস, বিএসসি,স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ভূগোল ও পরিবেশ, উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা এবং স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে বাংলা, ইংরেজী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, গণিত, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন ও অর্থনীতি পড়ানো হয়।[৪]
ছাত্রীনিবাস
ছাত্রীদের আবাসন ব্যবস্থার জন্য দুইটি ছাত্রী হোস্টেল আছে।[৫]
গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারটিতে পুস্তকসংখ্যা প্রায় ১৬০০০ ।
অর্জন
১৯৯৭ সালে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পুরস্কার পায়। ১৯৯৮ সালে কলেজের প্রিন্সিপাল শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসাবে পুরষ্কার পান। ঢাকা বোর্ড কর্তৃক আন্তঃকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় পর্যায়ে ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন এবং দ্বৈত ব্যাডমিন্টনে রানার্সআপ হয় কলেজের মেয়েরা।[৬]
কৃতী শিক্ষার্থী
বিশিষ্ট সাহিত্যিক ইফফাত আরা এই কলেজ থেকে ১৯৬৮ অনার্স পাস করেন।