পার্সি উইলিয়াম্‌স ব্রিজম্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
১৭ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:
| influences =
| influences =
| influenced =
| influenced =
| prizes = [[Rumford Prize]] (1917)<br />[[Elliott Cresson Medal]] (1932)<br>[[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] (১৯৪৬)
| prizes = [[Rumford Prize]] (1917)<br />[[Elliott Cresson Medal]] (1932)<br />[[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] (১৯৪৬)
}}
}}


৩৯ নং লাইন: ৩৯ নং লাইন:
* ১৯৮০: ''Reflections of a Physicist''. Arno Press; ISBN 0-405-12595-X
* ১৯৮০: ''Reflections of a Physicist''. Arno Press; ISBN 0-405-12595-X


==তথ্যসূত্র==
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}
{{Reflist}}



০৯:৪১, ৭ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পার্সি উইলিয়াম্‌স ব্রিজম্যান
জন্ম(১৮৮২-০৪-২১)২১ এপ্রিল ১৮৮২
মৃত্যু২০ আগস্ট ১৯৬১(1961-08-20) (বয়স ৭৯)
মৃত্যুর কারণSuicide
জাতীয়তামার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মাতৃশিক্ষায়তনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণHigh Pressure Physics
পুরস্কারRumford Prize (1917)
Elliott Cresson Medal (1932)
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৪৬)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপদার্থবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
ডক্টরাল উপদেষ্টাWallace Clement Sabine
ডক্টরেট শিক্ষার্থীJohn C. Slater
John Hasbrouck Van Vleck

পার্সি উইলিয়ামস ব্রিজম্যান (এপ্রিল ২১, ১৮৮২ - আগস্ট ২০, ১৯৬১) মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী যিনি ১৯৪৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার গবেষণার বিষয় ছিল উচ্চ চাপের পদার্থবিজ্ঞান। তিনি বিজ্ঞানের দর্শন এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি সম্বন্ধে বহু মৌলিক গবেষণাপত্র এবং প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

জীবনী

ব্রিজম্যান ১৯০০ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন এবং পিএইচডি ডিগ্রী লাভ পর্যন্ত এখানেই অধ্যয়ন করেন। ১৯১০ সালে তিনি হার্ভার্ডের শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা জীবন শুরু করেন। ১৯১৯ সালে অধ্যাপক পদে পদোন্নতী পান এবং অবসর গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত এই পদেই বহাল ছিলেন। ১৯০৫ সালে তিনি উচ্চ চাপে পদার্থের ধর্ম বিষয়ে গবেষণা শুরু করেন। একটি যন্ত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তাকে এর মেরামত করতে হয়। মেরামত করতে গিয়ে তিনি সম্পূর্ণ নতুন আরেকটি যন্ত্র তৈরি করেন যা ১০০,০০০ কিলোগ্রাম-বল প্রতি বর্গ সেন্টিমিটার পর্যন্ত চাপের সৃষ্টি করতে সক্ষম ছিল। এই চাপের মান আন্তর্জাতিক এককে প্রায় ১০ গিগাপ্যাসকেল। এর আগের যন্ত্রগুলো মাত্র ৩০০০ কেজিএফ/বর্গসেমি পর্যন্ত চাপ তুলতে পারতো। এই যন্ত্রের উদ্ভাবণের মাধ্যমে তিনি অনেকগুলো নতুন জিনিস খুঁজে পান। এর মধ্যে ছিল তড়িৎ রোধ, তরল এবং কঠিন অবস্থার উপর চাপের প্রভাব। ব্রিজম্যান কেলাসের ধর্ম এবং ধাতুর মধ্য দিয়ে তড়িৎ পরিবাহিতার উপর গবেষণার জন্যও বিখ্যাত হয়ে আছেন। তিনি ব্রিজম্যান সিল-এর উন্নয়ন ঘটান যার অন্য নাম হচ্ছে ব্রিজম্যানের তাপগতীয় সমীকরণ


উল্লেখযোগ্য রচনাবলী

  • ১৯২২: Dimensional Analysis. Yale University Press
  • ১৯২৭: The Logic of Modern Physics. Beaufort Books. Online excerpt.
  • ১৯৩৪: Thermodynamics of Electrical Phenomena in Metals and a Condensed Collection of Thermodynamic Formulas. MacMillan.
  • ১৯৩৬: The Nature of Physical Theory. John Wiley & Sons.
  • ১৯৩৮: The Intelligent Individual and Society. MacMillan.
  • ১৯৪১: The Nature of Thermodynamics. Harper & Row, Publishers.
  • ১৯৫২: The Physics of High Pressure. G. Bell.
  • ১৯৫৯: The Way Things Are. Harvard Univ. Press.
  • ১৯৬২: A Sophisticate's Primer of Relativity. Routledge & Kegan Paul.
  • ১৯৬৪: Collected experimental papers. Harvard University Press.
  • ১৯৮০: Reflections of a Physicist. Arno Press; ISBN 0-405-12595-X

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ