ত্রাণকর্তা যিশুখ্রিস্ট (মূর্তি): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ r2.7.3) (Robot: Modifying de:Cristo Redentor to de:Cristo Redentor (Rio de Janeiro) |
অ r2.7.2) (Robot: Modifying en:Cristo Redentor (statue) to en:Christ the Redeemer (statue) |
||
৬৮ নং লাইন: | ৬৮ নং লাইন: | ||
[[dv:ކްރައިސްޓް ދިރިޑީމަރގެ ބުދު]] |
[[dv:ކްރައިސްޓް ދިރިޑީމަރގެ ބުދު]] |
||
[[el:Άγαλμα του Χριστού Λυτρωτή]] |
[[el:Άγαλμα του Χριστού Λυτρωτή]] |
||
[[en: |
[[en:Christ the Redeemer (statue)]] |
||
[[eo:Statuo de Kristo Savinto (Rio de Janeiro)]] |
[[eo:Statuo de Kristo Savinto (Rio de Janeiro)]] |
||
[[es:Cristo Redentor]] |
[[es:Cristo Redentor]] |
১৯:৪৯, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার (পর্তুগিজ: Cristo Redentor), ব্রাজিলের, রিউ দি জানেইরুতে যিশু খ্রিস্টের একটি মূর্তি।[১] দাঁড়ানো মূর্তিটি ৩৯.৬ মিটার (৩০ ফুট) লম্বা, ওজন ৭০০টন এবং এটি তিজুকা ফরেস্ট ন্যাশনাল পার্কে শহরকে আড়াল করে রাখা ৭০০ মি (২২৯৬ ফুট) উচ্চতার করকোভাদু পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত।[১][২][৩]
যিশুখ্রিস্ট যেমন খ্রিস্টধর্মের প্রতীক, এই মূর্তিটিও তেমনি রিও এবং ব্রাজিলের প্রতীক।[৪]
ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার (Christ the Redeemer) নতুন ঘোষিত সপ্তাশ্চর্যের একটি। যীশুর এই বিশাল মূর্তিটি রয়েছে ব্রাজিলের দক্ষিণপূর্ব শহর রিও ডি জেনিরোতে। পাহাড়ের চূড়ায় দুই হাত প্রসারিত করে দাড়িয়ে আছেন যীশু। যে পাহাড়টির উপর এর অবস্থান তার নাম কর্কোভাদো (Corcovado)। পাহাড়টি উচ্চতা ৭১৩ মিটার বা ২৩৪০ ফুট। যেতে হয় সড়কপথে নয়তো কেবল রেলে চড়ে।
মূর্তিটি তৈরি করেছেন ফরাসি ভাস্কর পল ল্যান্ডোস্কি। ১৯২১ সালে তাকে মূর্তিটি তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয়। উদ্দেশ্য পর্তুগালের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের প্রথম শতবার্ষিকী উদযাপন। ১৯৩১ সালে শেষ হয় এর নির্মানকাজ। গ্রানাইটের তৈরি এই মূর্তিটি ৩০ মিটার বা ১০০ ফুট উঁচু। যে বেদীটির উপর মূর্তিটি স্থাপন করা হয় তারই উচ্চতা ৬ মিটার বা ২০ ফুট।
মূর্তিটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন যীশু তার দুই হাত প্রসারিত করে শহরটিকে আলিঙ্গন করছেন। পাহাড় আর পানি দিয়ে ঘেরা রিও ডি জেনিরো শহরের সবচাইতে দর্শনীয় জায়গাগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "Largest Christ"। TIME। ১৯৩১-১০-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১১।
- ↑ "Brazil: Crocovado mountain - Statue of Christ"। Travel Channel। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৭।
- ↑ "Sanctuary Status for Rio landmark"। BBC। ২০০৬-১০-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৭।
- ↑ "The new Seven Wonders of the world"। Hindustan Times। ২০০৭-০৭-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১১।