ছদ্মনাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.1) (বট যোগ করছে: af:Skuilnaam |
Ripchip Bot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.1) (বট যোগ করছে: ms:Nama samaran |
||
৪৯ নং লাইন: | ৪৯ নং লাইন: | ||
[[lt:Slapyvardis]] |
[[lt:Slapyvardis]] |
||
[[mk:Псевдоним]] |
[[mk:Псевдоним]] |
||
[[ms:Nama samaran]] |
|||
[[nap:Elenco 'e contranomme]] |
[[nap:Elenco 'e contranomme]] |
||
[[ne:छद्मनाम]] |
[[ne:छद्मनाम]] |
১৮:৫৬, ২০ নভেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ছদ্মনাম কোনো ব্যক্তি বা ক্ষেত্রবিশেষে কোনো গোষ্ঠীর স্বগৃহীত ও স্বব্যবহৃত কাল্পনিক নাম।
ছদ্মনাম ব্যবহারের প্রধান উদ্দেশ্য কোনো ব্যক্তির প্রকৃত পরিচয় গোপন রাখা। শুধুমাত্র লেখকেরাই ছদ্মনাম ব্যবহার করেন না, গ্র্যাফিটি শিল্পী, প্রতিবাদী আন্দোলনকারী অথবা সন্ত্রাসবাদী এমনকি কম্পিউটার হ্যাকারেরাও ব্যবহার করেন এই জাতীয় নকল নাম। অভিনেতা, গায়ক বা অন্যান্য শিল্পীরা অনেক সময় নিজেদের জাতিগত পরিচয় গোপন রাখার জন্য মঞ্চনাম ব্যবহার করেন।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে ছদ্মনাম গ্রহণের কারণ হয় সাংস্কৃতিক বা সাংগাঠনিক ঐতিহ্য। কোনো কোনো ধর্মীয় সংঘের সদস্যদের ধর্মীয় নাম এবং কমিউনিস্ট পার্টি নেতৃবৃন্দের ব্যবহৃত "ক্যাডার নাম" এর উদাহরণ। যথা: ট্রটস্কি ও স্তালিন।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে আবার একাধিক ব্যক্তি একক ছদ্মনামের আড়ালেও লিখে থাকেন। কোনো রচনার সহকারী লেখকবৃন্দের ক্ষেত্রে এই জাতীয় ছদ্মনাম গ্রহণের প্রবণতা দেখা যায়। যেমন: এলারি কুইন বা নিকোলাস বরবাকি।
বাংলা ভাষাতে ছদ্মনাম গ্রহণের প্রথাটি সুপ্রচলিত। কৈশোরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর "ভানুসিংহ ঠাকুর" ছদ্মনামে কয়েকটি কবিতা রচনা করেছিলেন। বিশিষ্ট লেখক রাজশেখর বসু স্বনামে অনুবাদ সাহিত্য, প্রবন্ধ ইত্যাদি রচনা করলেও, তাঁর প্রসিদ্ধ শ্লেষাত্মক গল্পগুলি লিখতেন "পরশুরাম" ছদ্মনামে। আধুনিক লেখক মণিশংকর মুখোপাধ্যায় তাঁর শংকর ছদ্মনামেই সর্বাধিক পরিচিত। সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সিরিজের বিখ্যাত চরিত্র লালমোহন গাঙ্গুলি "জটায়ু" ছদ্মনামে বিশ্ববিদিত ছিলেন।