বিজিআর-৩৪

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বিজিআর-৩৪ (ব্লাড গ্লুকোজ রেগুলেটর-৩৪)[১] একটি আয়ুর্বেদিক ড্রাগ যা টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভারতবর্ষে ওভার-দ্য-কাউন্টার পিল হিসাবে বিক্রি হয়। ২০১৫ সালে দুইটি সরকারি ল্যাবরেটরি দ্বারা ঔষধটি তৈরি করা হয় এবং ২০১৬ সাল থেকে বাণিজ্যিকভাবে মার্কেটিং করা হয়েছিল।

অদ্যাবধি, বিজিআর-৩৪ শুধুমাত্র একটি ক্ষুদ্রাকৃতির হিউমান-ট্রায়াল এ পরীক্ষা করা হয়েছে। [২] প্রচুর ক্ষেত্রে, ওষুধটি ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে এবং অধিক সংখ্যার উন্নত গুণমানের ক্লিনিকাল ট্রায়াল ছাড়া, কার্যকারিতা নির্ধারণ করা অসম্ভব। [৩][৪][৫] নির্মাতারা ওষুধটির অযোগ্যতা এবং অন্যান্য উদ্বেগ অস্বীকার করেছে।

উন্নয়ন[সম্পাদনা]

ভারতীয় বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পর্ষদের পৃষ্ঠপোষকতায়, দুই সরকারি ল্যাবরেটরি:- জাতীয় উদ্ভিদ গবেষণাগার (এন বি আর আই) এবং সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট ফর মেডিসিনাল অ্যান্ড অরোম্যাটিক প্ল্যান্টস (সিআইএমএপি) এই ঔষধটি সমবেত প্রচেষ্টায় তৈরী করে। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, এনবিআরএমএপি-ডিবি [৬] নামে প্রারম্ভিক ভাবে এই ঔষধটি সূত্রবদ্ধ করা হয় এবং জুন 2016 নাগাদ, এআইএমআইল ফার্মাসিউটিক্যালস ড্রাগটির বাণিজ্যিক স্বত্ব ক্রয় করে। প্রতি ৫০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেটের দাম রাখা হয় ₹5 (0.07 মার্কিন ডলার); যা দিনে দু-বার খাওয়া উচিত। [৭][৮] সিএসআইআর-এর দাবি যে বিজিআর-৩৪ প্রথম ভারতীয় আয়ুর্বেদীয় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ড্রাগ [৯] এবং ২০১২ সালে ল্যাবরেটরিগুলি জীবন-বিজ্ঞান বিভাগে সিএসআইআর প্রযুক্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিল। [১০]

উপকরণ[সম্পাদনা]

বিজিআর-৩৪ এর উপাদানসমূহ ছয়টি উদ্ভিদ থেকে উৎপন্ন হয়: দারুহরিদ্র (বারবারিস আরিস্ততা), গিলয় (তিনসপোরা কর্ডিফোলিয়া), বিজয়সার (পেটারোক্প্পাস মারসুপিয়াম), গুদমার (জিমেনিমা সিলেস্ট্রে), মঞ্জিষ্ঠা (রুবিয়া কর্ডিফোলিয়া) এবং মেথী (Fenugreek)। [১১][১২][১৩] সিএসআইআর দাবি করে যে এই ছয়টি উদ্ভিদ "৫০০-র অধিক গাছ-গাছড়ার এক যথাযথ সমীক্ষা" থেকে নির্বাচিত হয়েছে।

চিকিৎসা দাবি[সম্পাদনা]

সূত্রটি purportedly ৩৪টি সক্রিয় ফাইটো-কনষ্টিটুয়েন্টস উৎপাদন করে, যা ডিপিপি -4 নিরোধক রূপে কাজ করে, রক্তের দ্রাক্ষা-শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সিএসআইআর একাধিক হিউমান-ট্রায়াল এবং পশু-ট্রায়াল এ ড্রাগটির ক্লিনিকাল কার্যকারিতা প্রমাণ পাওয়ার দাবি করেছে। সিএসআইআর এছাড়াও দৃঢ় দাবি রাখে যে বিজিআর-৩৪ এর কিছু পার্শ্ব-সুবিধা আছে এবং সর্বোপরি, এটি ইনসুলিন বা অন্যান্য অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ঔষধগুলির উপর নির্ভরতা সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ করতে পারে। [১৪][১৫] ড্রাগটি কোনোরূপ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত হিসাবে বিজ্ঞাপিত করা হয়ে থাকে। [১৬][১৭]

সিএসআইআর এর একটি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালে, একটিতে প্ল্যাসেবো-নিয়ন্ত্রিত ক্লিনিকাল ট্রায়ালে ৬৪ জন ব্যক্তিকে নথিভুক্ত করা হয়, যার মধ্যে 56 টি ট্রায়াল সম্পন্ন করে। ক্লিনিকাল ট্রায়াল রেজিস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া (সিটিআরআই)-এ ট্রিয়ালটির বিতাড়িত খুঁটিনাটি আপলোড করা হয়েছিল এবং পরবর্তীকালে সেটি ইউরোপীয় জার্নাল অফ ফার্মাসিউটিকাল অ্যান্ড মেডিক্যাল রিসার্চ নামে একটি প্রিডেটরি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছিল। সংক্ষিপ্ত বিবরণের মধ্যে কোনো রকম পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণ দেখা যায়নি কিন্তু ন্যূনতমভাবে বলা হয়েছিল যে ট্রিয়ালটি "আশাপ্রদ ফলাফল প্রদর্শন করেছে" এবং ড্রাগটিকে মোনোথেরাপি/সংযোজন থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে কারণ "অনেক অংশগ্রহীরাই নিজেদের সুস্থতার এক উল্লেখযোগ্য উন্নতি অনুভব করেছেন"। সেই একই ট্রায়াল এর ফলাফলগুলি, আইএমআইএল থেকে পাঁচজন গবেষক এবং আয়ুর্বেদ হাসপাতালের তিনজন ডাক্তার মিলে প্রকাশ করেন "কনফারেন্স সিরিজ" নামক ব্যানারের অধীনে, ওমিক্স পাবলিশিং গোষ্ঠী দ্বারা অনুষ্ঠিত নভেম্বর ২017-এর এক সম্মেলনে। ওমিক্স একটি প্রিডেটরি প্রকাশনা সংস্থা যাদের মান-নিয়ন্ত্রণ পরিকাঠামো প্রায় অ-বিদ্যমান এবং তাদের আয়োজিত সম্মেলনগুলিও সমতুল্য সমালোচনার সাপেক্ষ। অতঃপর, সেই একই গবেষকবর্গ সেই একই ট্রিয়ালটিকে অপর একটি জার্নালে প্রকাশ করেন, যেখানে তারা বিজিআর-৩৪ কে ফাস্টিং দ্রাক্ষা-শর্করা, পোস্টপ্রেন্ডিয়াল দ্রাক্ষা-শর্করা এবং গ্লাইকোসিলেটেড হিমোগ্লোবিন কমানোর ক্ষেত্রে সফল হিসাবে conclude করেন।

অভ্যর্থনা[সম্পাদনা]

"আয়ুষ মন্ত্রণালয় [১৮][১৯][২০] কর্তৃক অনুমোদিত", বৈজ্ঞানিকভাবে উৎপাদিত ঔষধ হিসাবে বাজারে চালু করা হলে, [২১][২২] একাধিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান বিজিআর-৩৪কে "ব্রেকথ্রু-ড্রাগ" বলে অভিহিত করে, বিশেষ করে কম মূল্যের আলোকে। [২৩][২৪][২৫] সিএসআইআর প্ল্যাটিনাম-জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই আবিষ্কার কে সিএসআইআর-এর একটি মহান কৃতিত্ব হিসাবে উল্লেখ করেন। [২৬]

সমালোচনা[সম্পাদনা]

কিন্তু, এর কিছু সময়ের মধ্যেই বিজিআর -34 চতুর্দিক থেকে তীব্র সমালোচনার এক বিতর্কমূলক বিষয় হয়ে ওঠে। [২৭][২৮][২৯][৩০] ক্লিনিকাল ট্রায়ালটি এক দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পর প্রকাশ করা হয় এবং ড্রাগটির দাবি করা কার্যকারিতাগুলি-ও কোনোভাবে যাচাই করা যায়নি। [৩১][৩২] পিয়ার-রিভিউইড-জার্নালগুলিতে ড্রাগটির প্রতিলক্ষণ, বিষাক্ততা বা অন্যান্য দৃষ্টিকোণ থেকে পরিচালিত কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রকাশনার প্রমাণ পাওয়া যায় না। [৩৩][৩৪][৩৫][৩৬][৩৭][৩৮] একটি "অভিনব আয়ুর্বেদিক পণ্য" হিসাবে চিহ্নিত হওয়া সত্ত্বেও "ন্যাশনাল বোটানিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট" (এনবিআরআই) বা ভারতের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি পোর্টালের কাছে কোন পেটেন্ট আবেদন ছিল না। এরই পরপর সমতুল্য অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের সাপেক্ষে বিজিআর-৩৪ এর কম ব্যয়বহুলতাও ভ্রান্তিকর তথ্য বলে প্রমাণিত হয়। [৩৯][৪০][৪১]

বহু চিকিৎসকরা বিজিআর-৩৪-এর নিরাপত্তার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে, [৪২][৪৩] একাধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া উল্লেখ করেন [৪৪][৪৫] এবং অনেকেই ড্রাগটির অক্ষমতা-ও তুলে ধরেন। [৪৬]

অক্টোবর ২016-এ "এডভার্টাইসিং স্ট্যান্ডার্ড কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া", "ড্রাগস্ এন্ড ম্যাজিক রেমেডিস এক্ট" লঙ্ঘন করার ফলস্বরূপ, বিজিআর -৩৪ এর বিজ্ঞাপনকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করে। বিজ্ঞাপনটি "কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই টাইপ 2 ডায়াবেটিস মেলিটাস নিরাময়" করার দাবি করেছিল যদিও সেটি কোনো নিরাময়যোগ্য রোগ নয়। জাতীয় টাস্ক ফোর্স ওন ফাইটো ফার্মাসিউটিক্যালস-এর উপদেষ্টা ও ফার্মাসিউটিকাল বিজ্ঞানী মোহন নায়ার, জনসাধারণের প্রতি ড্রাগটির ক্ষতি করার সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ড্রাগটির নিরাপত্তা ও কার্যকারিতার কোনোরূপ মূল্যায়ন না করেই commercialise করার তীব্র সমালোচনা করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অধিদপ্তরের অধীনে আয়ুর্বেদিক জীববিজ্ঞানের টাস্ক ফোর্সের চেয়ারম্যান শংকর ভালিয়াথন। আয়ুষ বিভাগের পূর্বতন সচিব শৈলজ চন্দ্র ঐরূপ নিরেস গবেষণাকে, আয়ুর্বেদ সংক্রান্ত সমস্ত গবেষণার দুর্নাম ঘটানোর সম্ভাবনা উল্লেখ করেন। মহারাষ্ট্র মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের উপরাষ্ট্রপতি আভিনাশ ভন্ডওয়ে "কেন্দ্রীয় ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (এফডিএ)" কে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানান। [৪৭]

বিজিআর-34 তে বিশেষভাবে নির্দিষ্ট নয়, এমন একটি সম্পাদকীয়তে The Lancet, ভারতবর্ষে ডায়াবেটিস নিরাময়ের উদ্দেশ্যে বিকল্প থেরাপির/ঔষধির উদ্দীপনাকে তীব্র সমালোচনা করে এবং একাধিক সিস্টেমিক রিভিউ বর্ণনা করে যা আয়ুষ পরিচালিত গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতিগত সমস্যাগুলি তুলে ধরে। অপর একটি research-paper ডায়াবেটিস নিরাময়/ম্যানেজমেন্ট-এর জন্য এই সকল অপ্রমাণিত থেরাপিকে, জনসাধারণের মধ্যে একটি বিশাল জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও, অনিরাপদ, অক্ষম এবং জনস্যাস্থ্যের পক্ষে হিতকারী বলে উল্লেখ করেন। [৪৮]

ক্রেতাদের মুখে বিবিধ রকমের পর্যালোচনা শোনা যায় [৪৯][৫০] এবং এই ড্রাগ বিক্রি রধ করার জন্য আদালতে মামলা-ও দায়ের করা হয়েছিল। [৫১]

সাড়া[সম্পাদনা]

দীর্ঘব্যাপী এবং বহুল সমালোচনা সত্ত্বেও, সিএসআইআর বিজিআর -৩৪ কে এক বিপ্লবী উদ্ভাবন হিসাবে গণ্য করে এসেছে। সিআইএমএপি পরিচালক অনিল কুমার ত্রিপাঠি দাবি করেন যে নিয়মাবলী অনুযায়ী কোনো পণ্যের স্বত্ব দায়ের করলে, তার ৬ মাসের মধ্যে কোনোরূপ গবেষণাসমূহ প্রকাশ করা যায় না; সেই জন্যেই রিসার্চ papers এর প্রাথমিক অভাব। ২০১৪ সালে এক সম্মেলনে, সিএসআইআর মহাপরিচালক গিরিশ সাহনি বলেন যে, "দ্রাক্ষা-শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে যে কোনও ব্র্যান্ডেড আধুনিক ঔষধের কার্যকারিতাকে পাল্লা দিতে পারে বিজিআর-৩৪"। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন দাবি করেন যে জনগণ এই ড্রাগটিকে সমাদরে গ্রহণ করেছে এবং প্রমাণিত হয়েছে যে বিজিআর-৩৪ রক্তের দ্রাক্ষা-শর্করা মাত্রা হ্রাস করে। [৫২]

রাজ্যসভার প্রশ্নোত্তর সেশনে, আয়ুষ মন্ত্রালয়ের রাজ্য মন্ত্রী শ্রীপদ নায়েক বলেন যে বিজিআর-৩৪ "বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস চিকিৎসার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর"। বিপরীতদিকে, মন্ত্রালয়ের পূর্বতন সচিব এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেন যে ড্রাগটির আয়ুষ মন্ত্রালয় দ্বারা অনুমোদিত হওয়ার তথ্য ভুয়ো এবং আয়ুষ মন্ত্রালয়ের এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা ছিল না। বিজিআর-৩৪ কেন্দ্রীয় (ও কিছু রাজ্য) সরকারের ডায়াবেটিস-বিরোধী-প্রচারাভিযানেও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। [৫৩][৫৪][৫৫]

অনুরূপ ওষুধ[সম্পাদনা]

ডায়াবেটিস বিরোধী[সম্পাদনা]

এই একই রকম ভাবে একাধিক অ্যান্টি-ডায়াবেটিক আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়েছে এবং সেগুলি উৎপাদন করার জন্য শিল্প-লাইসেন্স-ও দেওয়া হয়েছে। আয়ুষ মন্ত্রালয়ের অধীনে একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, "সেন্ট্রাল কাউন্সিল ফর রিসার্চ ইন আয়ুর্বেদিক সাইন্সেস" (সিসিআরএএসএস), আয়ুষ-৮২ নামক এক ড্রাগ তৈরি করে, যার মধ্যে রয়েছে চারটি ভেষজ উপাদান;- করলা (মোমোডিকা চরান্তিয়া), জামুন (সিজিজিিয়াম কমিনি), আমরা (স্পন্ডিয়াস মোমবিন) এবং গুদমার (জিমেনি সিলেস্ট্রেট) সহ শিলাজিৎ। সিসিআরএএস-এর বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন যে ড্রাগটি ছয় মাসের মধ্যে টাইপ -২ ডায়াবেটিস স্থায়ীভাবে নিরাময় করে এবং এর কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। [৫৬] এরপর কুডোস ল্যাবরেটরি-কে ড্রাগ উৎপাদন ও বিতরণ - এর অধিকার প্রদান করা হয়, যা আইএমই-৯ হিসাবে রিব্র্যান্ডেড হয়। বিজিআর-৩৪ এর ন্যায় এখানেও যথাযথ ফার্মাকোলজিকাল গবেষণার অভাব, অর্থহীন ক্লিনিকাল ট্রিয়ালস, predatory জার্নাল-এ প্রকাশনা ইত্যাদি দেখা যায় যা অনুরূপ সমালোচনার পরিবেশ তৈরী করে। [৫৭][৫৮]

অন্যান্য[সম্পাদনা]

আয়ুষ, সিএসআইআর এবং অন্যান্য জাতীয় গবেষণাগারগুলি ডেঙ্গু, [৫৯][৬০][৬১][৬২][৬৩] চিকুংগুনিয়া, সোয়াইন ফ্লু, [৬৪] হাঁপানি, অটিজম, [৬৫] ম্যালেরিয়া, [৬৬] এইডস, [৬৭] ক্যান্সার [৬৮] সহ অন্যান্য বিভিন্ন রোগের জন্য অর্থপূর্ণ-প্রমাণ-বিহীন অভিনব ঔষধ তৈরী, সেগুলিকে আক্রমনাত্মক ভাবে সমর্থন করা এবং অতি-বাণিজ্যিকরণের জন্য বহুবার অনুরূপ সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। [৬৯][৭০][৭১][৭২][৭৩][৭৪][৭৫][৭৬][৭৭][৭৮][৭৯][৮০][৮১]

স্বাধীন গবেষকমন্ডল দ্বারা পরিচালিত ক্লিনিকাল ট্রায়ালে অন্তত একটি ড্রাগ (আয়ুষ-৬৪) সমতুল্য ঔষধের অপেক্ষায় ব্যাপকভাবে অক্ষম বলে ধরা পড়েছে। [৮২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Somasekhar, M.। "2 years on, markets still hypo about herbal diabetes drug"@businessline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  2. Gupta, BP; Sharma, I; Kohli, N; Sharma, S; Rathi, A; Sharma, AK (২০১৮-১০-০১)। "Preliminary clinical assessment and non- toxicity evaluation of an ayurvedic formulation BGR-34 in NIDDM"Journal of Traditional and Complementary Medicine (ইংরেজি ভাষায়)। 8 (4): 506–514। আইএসএসএন 2225-4110ডিওআই:10.1016/j.jtcme.2017.11.004পিএমআইডি 30302331পিএমসি 6174273অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  3. "Seven of the Fishiest 'Science' Claims Indians Made in 2016"The Wire। ২০১৮-১২-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  4. Singh, Seema (৪ নভেম্বর ২০১৬)। "A dubious diabetes drug, regulatory confusion, and a potential PIL"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনThe Ken.Com 
  5. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৭-০৮-১৩)। "Are AYUSH supported BGR-34 and IME-9 drugs safe and effective for diabetes?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  6. IANS (২০১৭-০৩-২২)। "BGR-34 most cost-effective Ayurvedic medicine for diabetes"Mangalorean.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৬ 
  7. "CSIR launches ayurvedic anti-diabetic drug BGR-34"@businessline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  8. www.ETHealthworld.com। "Scientifically validated Rs 5 anti-diabetes herbal drug launched by CSIR - ET HealthWorld"ETHealthworld.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  9. Sengupta, Nirmal (২০১৮)। Traditional Knowledge in Modern India: Preservation, Promotion, Ethical Access and Benefit Sharing Mechanisms (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। আইএসবিএন 9788132239222। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৯ 
  10. September 26, P. T. I.; September 26, 2016UPDATED; Ist, 2016 20:20। "Govt announces recipients of Shanti Swarup Bhatnagar award"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৬ 
  11. "CSIR launches ayurvedic anti-diabetic drug BGR-34"@businessline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  12. "Centre Approves Ayurvedic Drug – But Its Science is Missing"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  13. Gupta, BP; Sharma, I; Kohli, N; Sharma, S; Rathi, A; Sharma, AK (২০১৮-১০-০১)। "Preliminary clinical assessment and non- toxicity evaluation of an ayurvedic formulation BGR-34 in NIDDM"Journal of Traditional and Complementary Medicine (ইংরেজি ভাষায়)। 8 (4): 506–514। আইএসএসএন 2225-4110ডিওআই:10.1016/j.jtcme.2017.11.004পিএমআইডি 30302331পিএমসি 6174273অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  14. "CSIR launches ayurvedic anti-diabetic drug BGR-34"@businessline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  15. CHHABRA, RAHUL (২০১৮-০৯-১৭)। "Centre plans Ayurveda-for-diabetes campaign"The Asian Age। ২০১৮-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৬ 
  16. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৭-০৮-১৩)। "Are AYUSH supported BGR-34 and IME-9 drugs safe and effective for diabetes?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  17. "BGR-34"AIMIL Pharmaceuticals। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-০৫ 
  18. Sengupta, Nirmal (২০১৮)। Traditional Knowledge in Modern India: Preservation, Promotion, Ethical Access and Benefit Sharing Mechanisms (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। আইএসবিএন 9788132239222। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৯ 
  19. Reddy, Prashant। "Innovation and Regulation of Ayurvedic medicine: CSIR's BGR-34, nimensulide in Ayurvedic medicine and other such stories"SpicyIP (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৬ 
  20. "As of Now the Standards for Licensing Proprietary AYUSH Drugs Are Pretty Lax"The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  21. "BGR-34: Herbal Anti- Diabetes Drug Launched by CSIR"clinicalresearchsociety.org। ২০১৭-১১-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  22. "Centre Approves Ayurvedic Drug – But Its Science is Missing"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  23. www.ETHealthworld.com। "Scientifically validated Rs 5 anti-diabetes herbal drug launched by CSIR - ET HealthWorld"ETHealthworld.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  24. "Centre Approves Ayurvedic Drug – But Its Science is Missing"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  25. Singh, Seema (৪ নভেম্বর ২০১৬)। "A dubious diabetes drug, regulatory confusion, and a potential PIL"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনThe Ken.Com 
  26. www.ETHealthworld.com। "CSIR'S anti-diabetic drug: Did it deserve Modi's praise? - ET HealthWorld"ETHealthworld.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  27. Sengupta, Nirmal (২০১৮)। Traditional Knowledge in Modern India: Preservation, Promotion, Ethical Access and Benefit Sharing Mechanisms (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। আইএসবিএন 9788132239222। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৯ 
  28. "Ad promoting 'miracle' ayurvedic drug for diabetes taken off air - Times of India"The Times of India। ২০১৭-০৮-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  29. Patwardhan, B. (২০১৬-০৭-০১)। "Ayurvedic drugs in case: Claims, evidence, regulations and ethics"Journal of Ayurveda and Integrative Medicine (ইংরেজি ভাষায়)। 7 (3): 135–137। আইএসএসএন 0975-9476ডিওআই:10.1016/j.jaim.2016.08.005পিএমআইডি 27640330পিএমসি 5052386অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  30. "Of faith and fever: On T.N.'s dengue epidemic"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১০-১৮। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  31. From a legal perspective, the Drugs & Cosmetics Act do not mandate any clinical trial for Ayurvedic medications except for a guarantee of non-toxicity but for allopathic drugs, phase 3 trials must include at-least 500 patients spanned across multiple centers.
  32. Eberhart, Bernd (২০১৭-১২-২৮)। "Kuhdung auf Rezept"Tages-Anzeiger (জার্মান ভাষায়)। আইএসএসএন 1422-9994। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  33. Eberhart, Bernd (২০১৭-১২-২৮)। "Kuhdung auf Rezept"Tages-Anzeiger (জার্মান ভাষায়)। আইএসএসএন 1422-9994। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  34. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৭-০৮-১৩)। "Are AYUSH supported BGR-34 and IME-9 drugs safe and effective for diabetes?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  35. www.ETHealthworld.com। "CSIR'S anti-diabetic drug: Did it deserve Modi's praise? - ET HealthWorld"ETHealthworld.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  36. "Did CSIR's Anti-Diabetic Drug Deserve Modi's Praise?"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  37. Sengupta, Nirmal (২০১৮)। Traditional Knowledge in Modern India: Preservation, Promotion, Ethical Access and Benefit Sharing Mechanisms (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। আইএসবিএন 9788132239222। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৯ 
  38. Singh, Seema (৪ নভেম্বর ২০১৬)। "A dubious diabetes drug, regulatory confusion, and a potential PIL"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনThe Ken.Com 
  39. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৭-০৮-১৩)। "Are AYUSH supported BGR-34 and IME-9 drugs safe and effective for diabetes?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  40. "Centre Approves Ayurvedic Drug – But Its Science is Missing"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  41. "CSIR unveils herbal anti-diabetes drug 'BGR-34' priced very high; no clinical trails conducted"The TeCake (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-১০-২৭। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৬ 
  42. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৭-০৮-১৩)। "Are AYUSH supported BGR-34 and IME-9 drugs safe and effective for diabetes?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  43. "Centre Approves Ayurvedic Drug – But Its Science is Missing"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  44. "What is AYUSH and the controversy around it?"Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১১-২০। ২০১৮-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  45. Sridhar, Narsing Rao (২০১৫-১২-২৫)। "Ayurvedic Diabetes drug BGR 34 Side Effects Surface Slowly"Microfinance Monitor (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  46. Chandna, Himani (১৪ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Modi govt's love for Ayurveda may be undermining ancient medicinal system"The Print। ২০১৮-১২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  47. "Ad promoting 'miracle' ayurvedic drug for diabetes taken off air - Times of India"The Times of India। ২০১৭-০৮-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  48. Kesavadev, J; Saboo, B; Sadikot, S; Das, AK; Joshi, S; ও অন্যান্য (২০১৭)। "Unproven Therapies for Diabetes and Their Implications"Advances in Therapy (ইংরেজি ভাষায়)। 34 (1): 60–77। আইএসএসএন 1865-8652ডিওআই:10.1007/s12325-016-0439-xপিএমআইডি 27864668পিএমসি 5216071অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  49. "Centre Approves Ayurvedic Drug – But Its Science is Missing"The Wire। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  50. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৭-০৮-১৩)। "Are AYUSH supported BGR-34 and IME-9 drugs safe and effective for diabetes?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  51. "Kashayam Is More Bitter"Outlook – the fully loaded magazine। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  52. Magazine, Seasonal। "Exclusive Interview with Dr. Harsh Vardhan, Minister for Science & Technology" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  53. Pioneer, The। "'Madhumeha through Ayurveda' Mission going good"The Pioneer (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৬ 
  54. "Patients are switching to herbal medicines for diabetes"dna (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২৯। ২০১৮-১২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৬ 
  55. "On World Diabetes Day, CSIR, Ayush Minstry to bat for herbal drugs to treat diabetes"dna (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১১-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  56. Patwardhan, Bhushan (২০১৬)। "Ayurvedic drugs in case: Claims, evidence, regulations and ethics"Journal of Ayurveda and Integrative Medicine7 (3): 135–137। ডিওআই:10.1016/j.jaim.2016.08.005পিএমআইডি 27640330পিএমসি 5052386অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  57. Patwardhan, Bhushan (২০১৬)। "Ayurvedic drugs in case: Claims, evidence, regulations and ethics"Journal of Ayurveda and Integrative Medicine7 (3): 135–137। ডিওআই:10.1016/j.jaim.2016.08.005পিএমআইডি 27640330পিএমসি 5052386অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  58. Pulla, Priyanka (২০১৮-০২-২৫)। "Big claims, little evidence"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৬ 
  59. "Homoeopathy pills to check spread of dengue"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। Special Correspondent। ২০১৮-০৯-১১। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২২ 
  60. "Clinical trials on Ayurvedic medicine against dengue underway: Shripad Naik"The Economic Times। ২০১৮-১১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২২ 
  61. Chandna, Himani (১৬ এপ্রিল ২০১৮)। "India could have the solution to cure dengue by next year: an ayurvedic pill"The Print.in 
  62. "Ayurvedic dengue cure: Indian scientists create first of its kind drug to treat the disease"hindustantimes (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৪-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২২ 
  63. "Of faith and fever: On T.N.'s dengue epidemic"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১০-১৮। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-০২ 
  64. Staff Reporter (২০১৫-০১-২৮)। "Swine flu prevention: homeo pills effective, say officials"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৩ 
  65. Shaikh, Dr Sumaiya (২০১৮-০৫-১৫)। "Do the AYUSH based treatments for autism stand up to scientific scrutiny?"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২২ 
  66. Mittal, Shivani (২০১৯-০১-২৯)। "The inefficacy of AYUSH-64, the anti-malarial Ayurvedic drug developed by Ministry of AYUSH"Alt News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-৩১ 
  67. Reporter, B. S. (২০১৫-০৪-০৫)। "A homeopathic experiment gives hope for treatment of AIDS"Business Standard India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৩ 
  68. "Ministry of Ayush Develops drugs for Dengue, Cancer"United News of India 
  69. Pulla, Priyanka (২০১৮-০২-২৫)। "Big claims, little evidence"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৬ 
  70. "What is AYUSH and the controversy around it?"Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১১-২০। ২০১৮-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৫ 
  71. Patwardhan, Bhushan (২০১৬)। "Ayurvedic drugs in case: Claims, evidence, regulations and ethics"Journal of Ayurveda and Integrative Medicine7 (3): 135–137। ডিওআই:10.1016/j.jaim.2016.08.005পিএমআইডি 27640330পিএমসি 5052386অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  72. Vora, Priyanka। "There's no scientific evidence, but AYUSH ministry is recommending alternative medicines for dengue"Scroll.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২২ 
  73. "Doctors, health activists rap Ayush ministry's bid to promote alternative medical systems in anti-dengue battle"pharmabiz.com। ২০১৯-০১-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২২ 
  74. Sengupta, Nirmal (২০১৮)। Traditional Knowledge in Modern India: Preservation, Promotion, Ethical Access and Benefit Sharing Mechanisms (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। আইএসবিএন 9788132239222। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৯ 
  75. "7 Scientific Pieces Of 'Propaganda Against Homeopathy' That The Government Might Need To Consider"HuffPost India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৮-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৩ 
  76. Kakkilaya, Srinivas (২০০৮-০৯-০৪)। "Chikungunya: Is there an alternative?"Nirmukta (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৩ 
  77. "Right medicine?"downtoearth.org.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  78. "The Indian Express: National Network: Full story"archive.indianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৮ 
  79. "Rediff On The NeT: Memory Plus, the 'wonder drug', is enveloped by controversy"rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৮ 
  80. "Memory What?"Outlook – the fully loaded magazine। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৮ 
  81. Panda, H. (২০০৪-০১-০১)। Handbook on Herbal Medicines (ইংরেজি ভাষায়)। ASIA PACIFIC BUSINESS PRESS Inc.। আইএসবিএন 9788178330914 
  82. Valecha, Neena (২০০০)। "Comparative efficacy of Ayush-64 vs. chloroquine in vivax malaria."। Current Science78 (9): 1120–1122। জেস্টোর 24103624 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]