বঙ্গবন্ধু সেতু-এর উৎস দেখুন

{{তথ্যছক সেতু
| name = বঙ্গবন্ধু সেতু<br> যমুনা 
| image = Jamuna Bridge.jpg
| image_upright = 
| caption =
| carries =
| crosses = [[যমুনা নদী (বাংলাদেশ)|যমুনা নদী]]
| locale = [[সিরাজগঞ্জ]] ও [[টাঙ্গাইল]]
| maint = [[বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ]]
| designer = 
| design = রেলপথ সেতু
| material = 
| mainspan = ১০০ মিটার
| length = ৪.৮ কিমি
| width = ১৮.৫ মিটার
| builder = 
| begin = 
| complete = 
| inaugurated = 
| open = জুন, ১৯৯৮
| traffic =
| toll = 
| map_width = 
| coordinates = {{স্থানাঙ্ক|24|23|55|N| 89|46|42|E|display=inline,title}}
| cost = 
}}
{{Distinguish|বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু}}[[চিত্র:Bangabandhu Bridge (Jamuna Multi-purpose Bridge).jpg|right|220px|thumb|যমুনা সেতু]]
'''যমুনা বহুমুখী সেতু''' বা '''বঙ্গবন্ধু সেতু''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[যমুনা নদী]]র উপরে অবস্থিত একটি সড়ক ও রেল সেতু। ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এই সেতুটি [[বাংলাদেশের]] দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। ১৯৯৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। এটি যমুনা নদীর পূর্ব তীরের [[ভূঞাপুর উপজেলা|ভূঞাপুর]] এবং পশ্চিম তীরের [[সিরাজগঞ্জ জেলা|সিরাজগঞ্জ]]কে সংযুক্ত করে। এটি বিশ্বে ১১শ এবং [[দক্ষিণ এশিয়া]]র ৬ষ্ঠ দীর্ঘতম সেতু।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=যমুনা সেতু - বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি উৎসাহ|ইউআরএল=http://web.worldbank.org/WBSITE/EXTERNAL/COUNTRIES/SOUTHASIAEXT/EXTSARREGTOPTRANSPORT/0,,contentMDK:20693379~pagePK:34004173~piPK:34003707~theSitePK:579598,00.html|সংগ্রহের-তারিখ=2014-06-18|ওয়েবসাইট=ওয়ার্ল্ড ব্যাংক}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|প্রকাশক=গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার|শিরোনাম=বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু|ইউআরএল=http://www.moc-bd.gov.bd/project-item/bangabandu-multipurpose-bridge|সংগ্রহের-তারিখ=2014-06-18|ওয়েবসাইট=যোগাযোগ মন্ত্রণালয়|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৪-০৮-২৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140825112226/http://www.moc-bd.gov.bd/project-item/bangabandu-multipurpose-bridge/|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> [[যমুনা নদী|যমুনা]] বাংলাদেশের প্রধান তিনটি নদীর মধ্যে বৃহত্তর এবং প্রবাহিত পানি আয়তানিক পরিমাপের দিক থেকে বিশ্বে পঞ্চম বৃহত্তম। সেতুটি বাংলাদেশের পূর্ব এবং পশ্চিম অংশের মধ্যে একটি কৌশলগত সংযোগ প্রতিষ্ঠিত করে। এটি অত্র অঞ্চলের জনগণের জন্য বহুবিধ সুবিধা বয়ে আনে, বিশেষত অভ্যন্তরীন পণ্য এবং যাত্রী পরিবহন ব্যবস্থা দ্রুত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বঙ্গবন্ধু সেতু|ইউআরএল=http://www.dctangail.gov.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=270|সংগ্রহের-তারিখ=2022-07-17|ওয়েবসাইট=ডিসি টাঙ্গাইল}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=নভেম্বর ২০২২ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> পরবর্তিতে এই সেতুর নামকরণ করা হয় '''বঙ্গবন্ধু সেতু'''। যমুনা সেতু স্থাপনের জন্য প্রথম উদ্যোগ নেয়া হয় ১৯৪৯ সালে। ১৯৯৪ সালের ১৫ অক্টোবর এর কাজ শুরু হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

== অর্থসংস্থান==
[[হুন্দাই ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান|হুন্দাই]] $৬৯৬ মিলিয়ন ইউ এস ডলারের বিনিময়ে ১৯৯৪ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মানের কাজ হাতে নেয়; এতে মোট ব্যয়ভারের $২০০ মিলিয়ন ১% নামেমাত্র সুদে IDA, ADB, OECD বহন করে এবং বাকী $৯৬ মিলিয়ন বাংলাদেশ সরকার বহন করে।{{cn}}

== সংস্থা ==
২০০৩ সালে সেতু কর্তৃপক্ষ বঙ্গবন্ধু সেতুটি বুঝে নেয়। চুক্তি মোতাবেক ত্রুটির জন্য পরবর্তী ১০ বছর বঙ্গবন্ধু সেতুর ত্রুটির সব ব্যয়ভার হুন্দাইকে বহন করতে হবে বলে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আইন শাখার ২১ আগস্ট ২০০৭ তারিখের পত্রে উল্লেখ করা হয়। পরবর্তীতে সেতু সংস্কার কাজে চীনের চায়না কমিউনিকেশন কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (সিসিসিসি) এবং ২০০৮ সালের মার্চে ফিলিপাইনের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাঞ্জেল লাজারো অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেডকে ফাটল মেরামত কাজের টেন্ডার ডকুমেন্ট তৈরি ও মেরামত কাজ তদারকির পরামর্শক হিসাবে নিয়োগ করা হয়।{{cn}}

== স্থাপনা ত্রুটি ==
সেতুর মূল পরিকল্পনায় শুধু একমুখী (সিঙ্গেল ট্র্যাকশন, নন ইলেকট্রিক) মিটারগেজ ট্রেন চলার পরিকল্পনা ছিল। তবে পরে ব্রডগেজ লাইন চালুর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সে সময় ব্রডগেজ ও মিটারগেজ সিস্টেমের চারটি ট্রেন দৈনিক মাত্র ৮ বার চলাচল করার কথা ছিল। সেতুর ওপর স্থাপিত ট্রেন লাইনটির ব্রিজের পিলার স্থাপনা থেকে কিছুটা উত্তর দিকে। ২০০৮ সালে সেতুতে ফাটল দেখা দেয়। সেতু বিভাগ এবং দেশের বিশেষজ্ঞগণ ফাটলটিকে ''হেয়ার ক্র্যাক'' হিসাবে ধরেছিলেন। ফাটলের জন্য প্রথমে ট্রেন চলাচলকে দায়ী করা হলেও পরে তা মূল নির্মাণ ত্রুটির কারণে (পরিকল্পনা বাস্তবায়ন) সেতুতে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। এর কিছু দিন পরেই সেতুর ফাটল উত্তর লেন থেকে দক্ষিণ লেনেও ছড়িয়ে পড়ে। ব্রিজের মূল ভিত্তি থেকে সামান্য বাইরে ট্রেনলাইনের অবস্থান হওয়ায় এ ফাটল দেখা দিতে পারে বলে ধারণা করা হলেও পরিকল্পনাকারীগণ তা অস্বীকার করেছেন। ২০১১ সালের ডিসেম্বর মাসে দেখা যায় ২০০৮ সালে ফাটলের যে অবস্থা ছিল পরের দুই বছর পর তা অন্তত ৫০ শতাংশ বেড়েছে। বর্তমানে যমুনা সেতুতে খুব ধীরগতিতে ট্রেন চালানো ও এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রক দিয়ে যানের ভার ও গতি সীমাবদ্ধ করা হয়েছে।{{cn}}

== টোল আদায় ==
সেতু নির্মাণে ব্যয় হয় ৩ হাজার ৭৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা।সেতু চালু হয় ১৯৯৮ সালের জুন মাসে।  লক্ষমাত্রা ছিল সেতু নির্মাণের ২৫ বছরে বিনিয়োগের টাকা তুলে আনা হবে। তবে নির্ধারিত সময়ের ৭ বছর আগেই সেতুর নির্মাণ ব্যয় উঠে আসে। ২০২১-২২ অর্থ বছরের এপ্রিল পর্যন্ত সেতুতে টোল আদায় হয় ৭ হাজার ৭৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২৪ বছরে (২৮৭ মাস) ব্যয়ের চেয়ে ৩ হাজার ৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বেশি টোল আদায় হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্মাণ ব্যয় ৭ বছর আগেই উঠে আসে|ইউআরএল=https://mzamin.com/news.php?news=6651|সংগ্রহের-তারিখ=2022-07-17|ওয়েবসাইট=মানবজমিন}}</ref>

== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}

== বহিঃসংযোগ ==
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী}}
* [https://digitalsirajganj.com/ds/bangabandhu-bridge/ বঙ্গবন্ধু সেতু] {{ওয়েব আর্কাইভ|url=https://web.archive.org/web/20220714043845/https://digitalsirajganj.com/ds/bangabandhu-bridge/ |date=১৪ জুলাই ২০২২ }}
* [http://www.bba.gov.bd বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ].
* [http://maps.msn.com/%28lby3whae0ko5hlizx5cbij55%29/map.aspx?lats1=24.398611&lons1=89.778333&alts1=1&regn1=2/ এমএসএন ম্যাপ]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুলাই ২০২২ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}

{{বাংলাদেশের বিষয়াবলী}}
{{বাংলাদেশ রেলওয়ে}}
{{বাংলাদেশের সেতু}}
{{অসম্পূর্ণ}}

[[বিষয়শ্রেণী:টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের রেল সেতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সড়ক সেতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:সড়ক-রেল সেতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯৮-এ সম্পন্ন সেতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:ব্রহ্মপুত্র নদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:শেখ মুজিবুর রহমানের স্মারক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের টোল সেতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:ব্রহ্মপুত্র নদের উপর সেতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯৮-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত]]