জাতীয় শিশুকন্যা দিবস

 

জাতীয় শিশু কন্যা দিবস
২০০৯ খ্রিস্টাব্দের ১৯শে জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে ভারত সরকারের নারী ও শিশুকল্যাণ বিভাগের মন্ত্রী রেণুকা চৌধুরি শিশুকন্যাদের কল্যাণকে উদ্দেশ্য করে একটি ক্যালেন্ডার ও জাতীয় শিশুকন্যা দিবসের লোগো প্রকাশ করেন।
আনুষ্ঠানিক নাম	জাতীয় শিশুকন্যা দিবস
পালনকারী	ভারত
ধরন	জাতীয়
তাৎপর্য	শিশুকন্যাদের শিক্ষা, পুষ্টি, বাল্য বিবাহ, আইনি অধিকার এবং চিকিৎসা যত্ন সুরক্ষা সম্মান ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান।
তারিখ	২৪ শে জানুয়ারি
সংঘটন	বার্ষিক

প্রতি বছর ২৪শে জানুয়ারী ভারতে জাতীয় শিশুকন্যা দিবস পালিত হয়। ভারতীয় সমাজে যাতে মহিলারা ভেদাভেদ বা বৈষম্যের শিকার না হন, সেদিকে  জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্য নিয়ে ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে সর্বপ্রথম ভারত সরকারের মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক দিনটি উদযাপনের সূচনা করে। বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও, শিশু লিঙ্গ অনুপাত এবং মহিলাদের জন্য এক স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ আবহ তৈরির জন্য সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান সহ বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপিত হয়। দেশজুড়ে মৃলত সচেতনতা শিবির ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়, যেখানে তুলে ধরা হয় শিশু কন্যাদের স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ পরিবেশ দেওয়ার কথা এবং সরকার যে যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তা সমক্ষে উপস্থাপন করা। উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য মহিলাদের ক্ষমতায়ন শীর্ষক প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে দিনটি পালিত হয়।

শিশুকন্যাকে বাঁচাও - এই শিশুটি জাতীয় শিশুকন্যা দিবসে একটি মুখ চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় পুরস্কার জিতেছে।

উদ্দেশ্য

• দেশের মহিলারা যেন কোনভাবে বৈষম্যের সম্মুখীন না হয় সেজন্য জনগণকে  সচেতন করা
• শিশুকন্যাদের অধিকার  সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
• নারী শিক্ষা ও তাদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির গুরুত্ব সম্পর্কে  সচেতন করা

আরো দেখুন

• আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস
• ভারতে বাল্যবিবাহ