কমিউনিস্ট-শাসিত রাষ্ট্রব্যবস্থায় গণহত্যা
সাম্যবাদ |
---|
সিরিজের অংশ |
সাম্যবাদ প্রবেশদ্বার |
২০শ শতাব্দীতে একাধিক কমিউনিস্ট-শাসিত রাষ্ট্রে গণহত্যার ঘটনা ঘটেছিল। সংশ্লিষ্ট ঘটনাগুলিতে মৃত্যুর সংজ্ঞা অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির সংখ্যারও প্রচুর তারতম্য রয়েছে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের ফলেই অধিকতর সংখ্যায় নাগরিক সাধারণের মৃত্যু ঘটেছিল বলে মনে করা হয়। এই জাতীয় অপরাধের অন্তর্ভুক্ত ছিল মৃত্যুদণ্ড বিধান, মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ভিক্ষ ও বলপূর্বক নির্বাসনের ফলে মৃত্যু, কারারুদ্ধকরণ ও বাধ্যতামূলক শ্রমের দ্বারা মৃত্যুমুখে ঠেলে দেওয়া। এই ধরনের হত্যাকাণ্ডকে "গণহত্যা", "ডেমোসাইড", "পলিটিসাইড", "শ্রেণীহত্যা" এবং বৃহত্তর সংজ্ঞায় "গণসংহার" বলা হয়ে থাকে।
পরিভাষা
[সম্পাদনা]বহুসংখ্যক নিরস্ত্র সাধারণ নাগরিকের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকাণ্ডকে বিভিন্ন শব্দের দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়। অধ্যাপক অ্যান্টন ওয়েস-ওয়েন্ডের মতে, তুলনামূলক গণসংহার-সংক্রান্ত গবেষণায় "গণসংহার" শব্দটির সংজ্ঞার ক্ষেত্রে আদৌ মতৈক্য সম্ভব হয়নি। ব্যক্তিগতভাবে বা সামগ্রিকভাবে কমিউনিস্ট সরকার কর্তৃক নিরস্ত্র নাগরিকদের গণহত্যার বর্ণনায় বিভিন্ন লেখক পৃথক পৃথকভাবে নিম্নোক্ত পরিভাষাগুলি ব্যবহার করেছেন: