বিষয়বস্তুতে চলুন

সিরিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০১:১৬, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে সিরিয়ার একটি ভাল মৌলিক শিক্ষা ব্যবস্থাও রয়েছে।২০০০ সাল থেকে সিরিয়া সরকার শিক্ষার খাতে ১ম থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে ২০০২ সালে প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা মিলিত মৌলিক পর্যায়ের একটি নতুন শিক্ষাব্যাবস্থা চালু হয়, এবং ১-৯ম শ্রেণি পর্যন্ত বাধ্যতামূলক করা হয়।

৭-১৫ বয়সের শিশুদের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সিরিয়াতে প্রজাতন্ত্রের নির্দেশ অনুযায়ী আরবি ভাষা শিক্ষা দেওয়া হয়, এবং ১ম শ্রেণি থেকে প্রাথমিক ভাবে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষা শিক্ষা দেওয়া হয়।

২০০৭ সালের তথ্য অনুযায়ী, ৯৮ শতাংশ বিদ্যালয় সরকারি(রাষ্ট্র চালিত), ১.৮ শতাংশ নিজেস্ব।[] এবং ০.২ শতাংশ হল জাতিসংঘের ত্রাণ ও পূর্ত সংস্থা কর্তৃক অক্ষম শিশুদের জন্য পরিচালিত।[]

২০০৭ সালে, সিরিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থায় ৮ মিলিয়ন ছাত্র ছিল। (৪ মিলিয়ন, মৌলিক শিক্ষা, ১.৪ মিলিয়ন মাধ্যমিক এবং ২.৩ মিলিয়ন উচ্চ) প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর:

১ম থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি: প্রাথমিক শিক্ষা স্তর (আরবি: تعليم أساسي حلقة أولى ;তালিম (আসাসি হালকাত ওলা)

৭ম থেকে ৯ম শ্রেণি: প্রাক - মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর (আরবি: تعليم أساسي حلقة ثانية ; তালিম (আসাসি হালকাত থানি)

১০ম থেকে ১২তম শ্রেনি: উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা (আরবি: আরবি: التعليم الثانوي ; আল তালিম আথ-থানুই) যা সমতুল্য উচ্চ বিদ্যালয়।

শৈশবের যত্ন এবং শিক্ষা (ECCE)

সিরিয়া সরকার শিশুদের শিক্ষার জন্য অনেক ব্যয় করছে।এ পর্যন্ত বেসরকারি ও কিছু সরকারি খাতের মাধ্যমে ১৯৯০ সালে ECCE প্রোগ্রাম উপলব্ধ করা হয়।

১৯৯০ সালে ৩-৫ বছরের মাত্র ৫ শতাংশ শিশুর ৭৯৩ কিন্ডারগার্টেন এ নাম নথিভুক্ত করে।দশ বছর পরে যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৮ শতাংশ।উপরন্তু, তথ্য থেকে সিরিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেখায় যে তাদের কিন্ডারগার্টেন এর সংখ্যা ২০০৪ সালে ১০৯৬ থেকে ১৪৭৫ হয়েছে।

মৌলিক শিক্ষা

স্থূল ভর্তির হার, প্রাথমিক শিক্ষা অধীন প্রাথমিক শিক্ষা স্তর, ২০০০ সালে ছিল ১০৪.৩ এবং এটি স্থিরভাবে ক্রমবর্ধমান হয়েছে ১২৬.২৪ শতাংশে, ২০০৭ সালে. এখনও তালিকাভুক্তির মধ্যে নারীরা পুরুষদের চেয়ে পিছনে। লিঙ্গ সমতা সূচক অনুপাত অনুযায়ী মহিলা তালিকাভুক্তি থেকে পুরুষ তালিকাভুক্তি, ২০০৬ সাল থেকে ছিল ০.৯৫৫[]

তালিকাভুক্তি পর্যায়ের সকল প্রোগ্রাম এ নিম্ন মাধ্যমিক স্তর ক্রমবর্ধমান হয়েছে, উল্লেখযোগ্যভাবে ২০০০ সালে হতে বর্তমান স্থূল ভর্তির হার, ৯৫.৩ শতাংশ.[]

নিম্ন মাধ্যমিক এ ৯ম শ্রেণির চূড়ান্ত পরীক্ষা জাতীয় ভাবে একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষার্থী পরবর্তীতে "সাধারণ " মাধ্যমিক বিদ্যালয় এ অধ্যয়ন করবে বা প্রযুক্তিগত মাধ্যমিক বিদ্যালয় এ অধ্যয়ন করবে তা এই পরীক্ষার ফলাফল এর মাধ্যমে নির্ধারিত হয়।প্রযুক্তিগত মাধ্যমিক বিদ্যালয় এ রয়েছে, শিল্প ও কৃষি, ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য স্কুল, কারুশিল্প স্কুল ছাত্রীদের জন্য, এবং বাণিজ্যিক এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান স্কুল উভয়ের জন্য।

মাধ্যমিক শিক্ষা

উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা ৩ বছর এর জন্য ১০ম থেকে ১২তম শ্রেণি পর্যন্ত।১১তম শ্রেণির শুরুতে যারা "সাধারণ" মাধ্যমিক স্কুল পছন্দ করে তার "সাহিত্য শাখা" বা "বৈজ্ঞানিক শাখা" নিয়ে তাদের পড়া চালিয়ে যায়।১২ তম শ্রেণির চূড়ান্ত পরীক্ষাটি ও জাতীয়ভাবে একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারিত হয় ছাত্রটি কোন বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ এ ভর্তি হবে।যার কারণে শিক্ষার্থীদের একটি কঠিন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, একে বলা হয় "মুফাদালাহ " (আরবি: مفاضلة ).

২০০৭ সালে মাধ্যমিক স্থূল ভর্তির হার ৭২ শতাংশতে এসে দাঁড়িয়েছে।যা পূর্ববর্তী বছর গুলোর তুলনায় বেশি এবং২০০৭ সালে মেনা অঞ্চলে করা ভর্তি জরিপ হতে এক শতাংশ বেশি।[]

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ(TVET)

মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষায় সাধারণ বা বৃত্তিমূলক শিক্ষার ক্ষেত্রে আবারো ৩ বছর পড়তে হয়।সিরিয়াতে অপেক্ষাকৃত বৃহৎ অনুপাতে মাধ্যমিক স্কুল ও বৃত্তিমূলক বিদ্যালয় রয়েছে, ২০০৪ সালে মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় ৩৬ শতাংশ মাধ্যমিক স্কুলের ছাত্র হয়। UIS অনুযায়ী ২০০৭ সালে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার্থীদের মধ্যে (সরকারি ও বেসরকারি উভয়) ১১৩৯৯৪ থেকে কমে ১০৩ জনে এসেছে।মোট শিক্ষার্থী সংখ্যার ৪১৮৯৮ জনই ছাত্রী। 

১৯৯০ সালে সরকার TVET তালিকাভুক্তি বৃদ্ধি এবং বৃত্তিমূলক বিদ্যালয়গুলোর জন্য নিম্ন মাধ্যমিক স্নাতক এর ৭০ শতাংশ জায়গা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যার ফলে পরবর্তীতে মোট তালিকাভুক্তি ১৯৯০ সালের ২০ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০০০ সালে ৪০ শতাংশে বৃদ্ধি পায়।যাইহোক, পরবর্তীতে এটি অস্থিতিশীল প্রমাণিত হয়। তারপর ২০০০ সালে একটি নতুন নীতি নির্ধারিত হয় সাধারণ দের ও কারিগরি ৫০:৫০ অনুপাতে আসন দেওয়া হয়।প্রধানত বিশেষ ৪ টি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ দেখা যায়।

বিশেষায়িত:বাণিজ্যিক,শিল্প, কৃষি ও হস্তশিল্প.এই TVET সিস্টেম, সিরিয়া খুবই অনমনীয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা

বৈজ্ঞানিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন, বিশ্ববিদ্যালয়, একাডেমিক কাউন্সিল, আরবি ভাষা একাডেমি এবং শিক্ষাগত হাসপাতাল ইত্যাদির কার্যক্রম তদারকির জন্য উচ্চ শিক্ষার মন্ত্রণালয় ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় []  সাধারণত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় সরকার কর্তৃক পরিচালিত হয়, কিন্তু ২০০১ সালের  আইন অনুযায়ী কিছু ব্যক্তিগত মালিকানাধীন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠিত হয়। গত ১ দশক ধরে শিক্ষার জন্য যথেষ্ট সম্পদ বরাদ্দ করা করা হয়েছে কিন্তু এই সম্পদ বাড়তি জনসংখার চাহিদা মেটাতে পারছে না। কলেজ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ব্যয় ($১০-২০ প্রতি বছর) যদি ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোপাধি পরীক্ষায় যথেষ্ট মার্ক পায়।যদি না পারে তাহলে উচ্চ মূল্য দিয়ে ($১৫০০-৩০০০) ভর্তি হতে হয়।কিছু বেসরকারি স্কুল ও কলেজ আছে কিন্তু এগুলো অনেক ব্যয় বহুল।

উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো ফ্রান্স এর নকশা অনুসরণ করে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যে সকল ডিগ্রি আছে:

প্রথম পর্যায়: লাইসেন্স প্রদান করার পর ৪ বছর থেকে ৬ বছর উপর ক্ষেত্র নির্ভর করে। 

দ্বিতীয় পর্যায়: DEA বা আরো ১-২ বছর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সমতুল্য মাস্টার্স ডিগ্রি আমেরিকান-ইংরেজি মাধ্যমে

তৃতীয় পর্যায়: ডক্টরেট ৩-৫ বছর পর DEA অথবা একটি সমতুল্য ডিগ্রি.

এ পর্যন্ত, ২০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে,যার মধ্যে ১৪ টি খোলা আছে এবং বাকি ৬টি ও খুলবে।[] বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় গুলর ব্যাবস্থাপনা কাঠামো স্বাধীন এবং প্রতিনিধিত্বমূলক মালিক হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট।সেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড গঠিত হয় যেখানে চ্যান্সেলর, অনুষদ বা বিভাগ থাকে। এখানে কিছু ভাল সরকারি ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠান আছে। কিছু সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়:

বেসরকারি

আল রশীদ, আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। 

  • আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (IUST) - দারা ' আ ওয়ে
  • বিশ্ববিদ্যালয় Kalamoon - দেইর আতিএহ
  • আরব, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি - Sahnaia, দামেস্ক - দারা, Autostrada
  • আল জাজিরা বিশ্ববিদ্যালয়, দেইর ez Zor []
  • সিরিয়ার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় []

সরকারি

  • দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় দামেস্ক
  • আল ফুরাত বিশ্ববিদ্যালয়, দেইর এজ জোর
  • আলেপ্পো বিশ্ববিদ্যালয়ে আলেপ্পো
  • আল-বাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হোমস
  • Tishreen বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে লাট্টাকিয়া
  • সিরিয়ার ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয় দামেস্ক

উচ্চ প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠান

  • উচ্চ ইনস্টিটিউট সামুদ্রিক গবেষণা
  • উচ্চ ব্যবসায় প্রশাসন প্রতিষ্ঠান

ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয়

সেপ্টেম্বর২০০২ এ প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয়, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে ডিগ্রি লাভ করতে পারে। এগুলোকে বলা হয়,"সিরিয়ার ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয়".

বাধাসমূহ

সিরিয়া তার ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাকে মৌলিক শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে দারুণ অগ্রগতি দেখিয়েছে। এখনও সিরিয়াকে দীর্ঘ পথ যেতে হবে তাদের শিক্ষা ব্যাবস্থায় একটি ব্যাপক পরিবর্তন আনার জন্য।

প্রাক প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার হার সিরিয়াতে অন্যান্য নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের তুলনায় কম। ২০০৭ সালে সিরিয়াতে প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে ভর্তির পরিমাণ ছিল ১০ শতাংশ, অন্যদিকে মেনা অঞ্চলে ছিল ১৫.৭ শতাংশ।[] সিরিয়ার সরকারের প্রাথমিক শিক্ষার অবকাঠামোগত উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। সরকারের অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীসম্পন্ন গ্রাম্য এলাকা সমূহের মধ্যে স্কুল সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে।বর্তমানে শহরাঞ্চলে বেসরকারি, কিন্ডারগার্টেন ও বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) কর্তৃক অধিকাংশ প্রারম্ভিক শৈশব যত্ন ও শিক্ষা সেবা সিরিয়ায় বিতরণ করা হয়।

 বর্তমানে, সিরিয়ার কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার প্রতিবেশি অন্যান্য নিম্ন আয়ের দেশগুলোর তুলনায় খুবই কম।[]

সিরিয়া উচ্চ পুনরাবৃত্তি এবং ঝরে পড়ার হারের সম্মুখীন। প্রাথমিক স্তরে পুনরাবৃত্তির হার খুব উচ্চ হয়েছে, ২০০৬ সালে প্রায় ১২ শতাংশ যা স্থিরভাবে ক্রমবর্ধমান ২০০৩ সাল থেকে।মাধ্যমিক স্তরের পুনরাবৃত্তি হার পৌঁছেছে প্রায় ২০ শতাংশে।সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ১-৬ শ্রেণি ২০০৪/৫ সালে গড় পুনরাবৃত্তি হার ছিল ৬ শতাংশ, ৭ম-৯ম শ্রেণি ছিল ১৩.৩ শতাংশ। ১০-১২ শ্রেণিতে এর পরিমাণ ছিল ৭.৩ শতাংশ। ড্রপ-আউট হার ১-৬ শ্রেণিতে ২.২ শতাংশ, ৭ম-৯ম শ্রেণিতে ৮ শতাংশ,এবং ১০-১২ শ্রেণির ক্ষেত্রে এটা ৭.৩ শতাংশ হয়ে দাঁড়িয়েছ। সিরিয়ার এই দিক থেকে পিছিয়ে থাকার কারণ হিসেবে ছাত্রদের অনুপাতে শিক্ষকের অভাবকে দায়ী করা হয়। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, উপযুক্ত শিক্ষক নিয়োগ, পাঠ্যক্রমের সংস্কার,পরীক্ষা ও মূল্যায়ন এর ওপর সিরিয়া সরকারের নজর দেওয়া উচিত।[]

তথ্যসূত্র

  1. http://www.open.edu/openlearn/society/international-development/international-studies/education-syria
  2. TIMSS Encyclopedia(2008) 
  3. "UNESCO Institute for Statistics database" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে. 
  4. "Syrian Arab Republic. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ আগস্ট ২০১০ তারিখে
  5. "جامعة الجزيرة الخاصة" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে.
  6. "الجامعة السورية الخاصة"الجامعة السورية الخاصة (আরবি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০২ 
  7. "The World Bank,World Development Indicators".
  8. "Digital Access Index(DAI)". 
  9. "UNESCO UIS" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে