২০১৫ ঢাকা গারো তরুণী গণধর্ষণ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

২০১৫ ঢাকা গারো তরুণী ধর্ষণ দ্বারা ২০১৫ সালের ২১ মে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় গারো সম্প্রদায়ভুক্ত একজন তরুণীর গণধর্ষিত হওয়ার ঘটনাকে নির্দেশ করে[১][২]। ঘটনাটি বাংলাদেশের গণমাধ্যমে প্রচুর আলোচিত হয়েছিল।

ঘটনা[সম্পাদনা]

ঘটনার শিকার ২১ বছর বয়সী ওই তরুণী ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কের একটি পোশাকের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করতেন[১]। তিনি তার বড় বোনের সঙ্গে উত্তরায় খালার বাসায় থাকতেন। তাদের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়ায়।

২০১৫ সালের ২১ মে বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে ঐ গারো তরুণী কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার জন্য যমুনা ফিউচার পার্কের উল্টো দিকে বাসের অপেক্ষা করছিলেন[২]। এ সময় হঠাৎ একটি মাইক্রোবাস এসে তার সামনে থামে এবং দুই যুবক তাকে জোর করে গাড়িতে তোলে। গাড়ির ভেতরে আরও তিনজন ছিল। তারা পাঁচজন মিলে চলন্ত গাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ করে। মাইক্রোবাসটি চালানো হচ্ছিল ধীর গতিতে। কুড়িল বিশ্বরোড ও যমুনা ফিউচার পার্কের সামনের এলাকা দিয়েই গাড়িটি কয়েকবার ঘুরেছে। তখনও তারা গাড়ির ভেতরে তরুণীটিকে ধর্ষণ করছিল[২]। ধর্ষণ শেষে রাত পৌনে ১১টার দিকে তারা তরুণীটিকে উত্তরার জসিমউদ্দীন রোডে নামিয়ে দিয়ে চলে যায়[১]

বিচার[সম্পাদনা]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ঢাকায় চলন্ত মাইক্রোবাসে গারো তরুণীকে গণধর্ষণ"দৈনিক যুগান্তর 
  2. "ঢাকার রাস্তায় গারো তরুণীকে গাড়িতে তুলে দলবেঁধে ধর্ষণ"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২২ মে ২০১৫। ১৭ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৭