হান্স ফন পেখমান
হান্স ফন পেখমান | |
---|---|
জন্ম | 1 April 1850 |
মৃত্যু | ১৯ এপ্রিল ১৯০২ | (বয়স ৫২)
জাতীয়তা | জার্মান |
মাতৃশিক্ষায়তন | গ্রাইফসভাল্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | পেখমান ঘনীভবন ডাইঅ্যাজোমিথেন |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | জৈব রসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় ট্যুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | হাইনরিখ লিম্পরিখট |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | উইলিয়াম হবসন মিলস জুলিয়াস বি. কোয়েন |
হান্স ফন পেখমান (জার্মান: Hans von Pechmann, ১লা এপ্রিল, ১৮৫০ – ১৯শে এপ্রিল, ১৯০২) একজন জার্মান রসায়নবিদ ছিলেন। তিনি ১৮৯৪ সালে ডাইঅ্যাজোমিথেন যৌগটি আবিষ্কার[১][২] পেখমান ঘনীভবন[৩][৪] এবং পেখমান পাইর্যাজল সংশ্লেষণের[৫] জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। অধিকন্তু তিনিই প্রথম ১,২-ডাইকিটোনসমূহ (যেমন ডাই-অ্যাসিটাইল), অ্যাসিটোন-ডাইকার্বক্সিলিক অ্যাসিড, মিথাইলগ্লাইঅক্সাল এবং ডাইফিনাইলট্রাইকিটোন আবিষ্কার করেন ও অ্যানথ্রাকুইনোনের প্রতিসম কাঠামোটি প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া ১৮৯৮ সালে ফন পেখমান ডাইঅ্যাজোমিথেনের বিযোজনের মাধ্যমে দৈবক্রমে কঠিন পলিইথিলিনের প্রথম নমুনাটি উৎপাদন করেন।
ফন পেখমান জার্মানির ন্যুর্নবের্গ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। গ্রাইফলভাল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে হাইনরিখ লিমরিখটের অধীনে পড়াশোনা শেষে তিনি মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন ও সেখানে ১৮৯৫ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। এরপর তিনি ১৮৯৫ থাকে মৃত্যু অবধি ট্যুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। ৫২ বছর বয়সে সায়ানাইড বিষ পান করে তিনি আত্মহত্যা করেন।[৬]
রচনাকর্ম
[সম্পাদনা]- Volhard's Anleitung zur Qualitativen chemischen Analyse . Chemisches Labolatorium des Staates, München 9th & 10th ed. 1901 ডিজিটাল সংস্করণ, ড্যুসেলডর্ফ বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজ্য গ্রন্থাগার
- Anleitung zur quantitativen Analyse nach Cl. Zimmermann : zum Gebrauche im chemischen Laboratorium des Staates zu München . Chemisches Laboratorium des Staates, München 10th ed. 1901 ডিজিটাল সংস্করণ, ড্যুসেলডর্ফ বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজ্য গ্রন্থাগার
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ H. von Pechmann (১৮৯৪)। "Ueber Diazomethan"। Berichte der deutschen chemischen Gesellschaft। 27 (2): 1888–1891। ডিওআই:10.1002/cber.189402702141।
- ↑ H. von Pechmann (১৮৯৫)। "Ueber Diazomethan"। Berichte der deutschen chemischen Gesellschaft। 28 (1): 855–861। ডিওআই:10.1002/cber.189502801189।
- ↑ H. von Pechmann, Carl Duisberg (১৮৮৩)। "Ueber die Verbindungen der Phenole mit Acetessigäther"। Berichte der deutschen chemischen Gesellschaft। 16 (1): 2119–2128। ডিওআই:10.1002/cber.188301602117।
- ↑ H. von Pechmann (১৮৮৪)। "Neue Bildungsweise der Cumarine. Synthese des Daphnetins"। Berichte der deutschen chemischen Gesellschaft। 17 (1): 929–936। ডিওআই:10.1002/cber.188401701248।
- ↑ H. von Pechmann (১৮৯৮)। "Pyrazol aus Acetylen und Diazomethan"। Berichte der deutschen chemischen Gesellschaft। 31 (3): 2950–2951। ডিওআই:10.1002/cber.18980310363।
- ↑ Koenigs, Wilhelm (১৯০৩)। "Hans von Pechmann"। Berichte der Deutschen Chemischen Gesellschaft। 36 (4): 4417–4511। ডিওআই:10.1002/cber.190303604134।
উৎসপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Partington, J. R. A History of Chemistry. Macmillan: 1964; vol. 4, p. 838-839.