সিজিএস পাবনা
অবয়ব
ইতিহাস | |
---|---|
বাংলাদেশ | |
নাম: | সিজিএস পাবনা |
নির্মাতা: | ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড |
কমিশন লাভ: | ১ জুন ১৯৭২ |
ডিকমিশন: | ১৯৯৫ |
শনাক্তকরণ: | পেনান্ট নম্বর: পি ১১১ |
নিয়তি: | হতান্তর বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড |
ইতিহাস | |
বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড | |
নাম: | সিজিএস পাবনা |
কমিশন লাভ: | ১৯৯৫ |
শনাক্তকরণ: | পেনান্ট নম্বর: পি ১১১ |
অবস্থা: | সক্রিয় |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার ও শ্রেণী: | পাবনা ক্লাস |
ওজন: | ৭৫ টন |
দৈর্ঘ্য: | ২২.৯ মি (৭৫ ফু) |
প্রস্থ: | ৬.১ মি (২০ ফু) |
গভীরতা: | ১.৯ মি (৬.২ ফু) |
প্রচালনশক্তি: |
|
লোকবল: | ৩৩ জন |
রণসজ্জা: | ১ এক্স বোফর্স ৪০ মিমি বন্দুক |
সিজিএস পাবনা হল বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পাবনা ক্লাসের টহল নৌযান। যা বাংলাদেশের তৈরি প্রথম যুদ্ধজাহাজ।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জাহাজটি ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেডে নির্মিত হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ১ জুন বিএনএস পাবনা হিসাবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। এই জাহাজটি ছিল বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রথম জাহাজ। পরে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের গঠনের পরে জাহাজগুলি তাদের কাছে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড কে সিজিএস পাবনার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
নকশা
[সম্পাদনা]জাহাজটি ২২.৯ মিটার (৭৫ ফু) দৈর্ঘ্য, ৬.১ মিটার (২০ ফু) এবং প্রস্থে ১.৯ মিটার (৬.২ ফু) ড্রাফ্টে। স্থানচ্যুতি ৭৫ টন এবং পরিপূরক ৩৩ জন জাহাজটি অস্ত্র হিসাবে একটি বোফর্সকে ৬০ মিমি ৪০ মিমি বন্দুক বহন করে। এই টহল ক্রাফটটি উপকূলীয় টহল রক্ষার পাশাপাশি নদী টহলেও ব্যবহার করা যেতে পারে।[১]
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Pabna Class Patrol Boat."। Worldwidwships.com। ১৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫।