শাঁখামুঠি
Common Krait | |
---|---|
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Reptilia |
বর্গ: | Squamata |
পরিবার: | Elapidae |
গণ: | Bungarus |
প্রজাতি: | B. caeruleus |
দ্বিপদী নাম | |
Bungarus caeruleus Schneider, 1801 |
কালাচ বা পাতি কাল কেউটে (ইংরেজি: Common Krait) (বৈজ্ঞানিক নাম :Bungarus caeruleus) এলাপিডি পরিবারভুক্ত এক প্রকার বিষধর এবং বাংলাদেশ ও ভারতের সবচেয়ে বিষাক্তসাপ।
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[১]
চিহ্ন ও আচরণ[সম্পাদনা]
নীলচে(সেরুলিয়াস=নীল) ছাইরঙা গায়ে কালো ডোরা কাটা। এমনি শান্ত তবে ক্ষিপ্ত গতি (পাখীদেরও ধরতে পারে)। ঠাণ্ডা জায়গা পছন্দ করে। এদের খাদ্য অন্য ছোট সাপ।
বিষ[সম্পাদনা]
কালাচ বা পাতি কাল কেউটে বিষ মারাত্মক। বাংলাদেশ ও ভারতে প্রাপ্ত সাপ গুলোর মধ্যে এর বিষয় সবচেয়ে তীব্র। এর বিষের তীব্রতা কিং কোবরার তুলনায় প্রায় ৩ গুন এবং ভারতীয় কোবরার তুলনায় ২ গুন বেশি। এর লিথাল ডোজ ভ্যালু টেমপ্লেট:LD50 এর মান হচ্ছে ০.৩৬৫ মি.গ্রা/কেজি। কালাচ সাপের কামড়ে চিকিৎসা না করালে ৭০-৮০ শতাংশ রোগীই মারা যায়। এর মধ্য বাঙ্গারোটক্সিন বলে কতগুলি সক্রিয় পদার্থ আছে। স্নায়ুতন্ত্রে এই বিষক্রিয়া দ্রুত মৃত্য ঘটায় তাই এরা নিউরোটক্সিনেদের মধ্য গণ্য। আলফা বাঙ্গারোটক্সিন নিকোটিনিক অ্যাসিটাইলকোলিন রিসেপ্টারের উপর কাজ করে। এর বিষ সাধারণত কামড় দেয়ার ৫-৬ ঘন্টা পর কাজ করা শুরু করে এবং রোগী কিছু বুঝে উঠার আগেই মারা যায়। কালাচের বিষে কোন ব্যথা অনুভূত হয় না। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই আক্রান্ত ব্যক্তি বুঝতেই পারে না যে তাকে সাপ কামড়িয়েছে।
বিষদাঁত[সম্পাদনা]
কেউটের মতই কালাচ বা পাতি কাল কেউটে ও বিষদাঁত দুটি সামনে থাকে (Proglyphous)।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৫০৭
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |