বিষয়বস্তুতে চলুন

লাল পান্ডা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

লাল পান্ডা
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: Mammalia
বর্গ: মাংশাশী
পরিবার: Ailuridae
গণ: Ailurus
F. Cuvier, 1825
প্রজাতি: A. fulgens
F. Cuvier, 1825
দ্বিপদী নাম
Ailurus fulgens
F. Cuvier, 1825
Subspecies

A. f. fulgens F. Cuvier, 1825
A. f. styani Thomas, 1902[] []

মানচিত্রে লাল পান্ডার পরিধি দেখানো হয়েছে
লাল পান্ডার পরিধি
লাল পান্ডা

লাল পান্ডা (Ailurus fulgens), যা ক্ষুদ্র পান্ডা এবং লাল বিড়াল রূপী ভাল্লুক নামেও পরিচিত হল একটি ছোট প্রাণী যাদের প্রধানত দেখা মেলে হিমালয় অঞ্চলে এবং দক্ষিণ চিন অঞ্চলে। এই প্রজাতিটি আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের বিচারে বিপন্ন প্রজাতি হিসেবে মনে করা হয়। এর কারণ হল এদের সংখ্যা ১০,০০০ এরও অনেক কম বলে ধরা হয়। এদের সংখ্যা কমে আসার প্রধান কারণ গুলো হল বাসস্থানের ক্ষতি হয়ে এদের বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া, চোরাশিকারীর উৎপাত, প্রজননের বিষন্নতা ইত্যাদি। যদিও লাল পান্ডারা দেশে তাদের পরিসীমার মধ্যে দেশীয় আইন দ্বারা সুরক্ষিত থাকে।[]

চিত্রশালা

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. 1 2 Glatston, A.; Wei, F.; Than Zaw; Sherpa, A. (২০১৫)। "Ailurus fulgens"বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫আইইউসিএন: e.T৭১৪A১১০০২৩৭১৮। {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}}: অজানা প্যারামিটার |last-author-amp= উপেক্ষা করা হয়েছে (|name-list-style= প্রস্তাবিত) (সাহায্য)
  2. Thomas, O. (১৯০২)। "On the Panda of Sze-chuen"। Seventh Series। খণ্ড X। London: Gunther, A.C.L.G., Carruthers, W., Francis, W.। পৃ. ২৫১–২৫২{{সংবাদ উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: পোস্টস্ক্রিপ্ট (লিঙ্ক)
  3. ওজনক্র্যাফট, ডাব্লু.সি. (২০০৫)। "Order Carnivora"উইলসন, ডি.ই.; রিডার, ডি.এম (সম্পাদকগণ)। Mammal Species of the World: A Taxonomic and Geographic Reference (৩য় সংস্করণ)। জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ৫৩২–৬২৮। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮০১৮-৮২২১-০ওসিএলসি 62265494 {{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতিতে খালি অজানা প্যারামিটার রয়েছে: |name-list-format= (সাহায্য)

এছাড়াও পড়ুন

[সম্পাদনা]
  • Slattery, J. Pecon; O'Brien, S. J. (১৯৯৫)। "Molecular phylogeny of the red panda (Ailurus fulgens)"। The Journal of Heredity৮৬ (6)। Oxford University Press: ৪১৩–২২। পিএমআইডি 8568209
  • Mace, G.M. and Balmford, A. (2000). “Patterns and processes in contemporary mammalian extinction.” In Priorities for the Conservation of Mammalian Diversity. Has the Panda had its day?, A. Entwhistle and N. Dunstone (eds). Cambridge University Press, Cambridge. pp. 27–52.
  • Miyashiro (২৫ আগস্ট ২০০৬)। "Background information on the question: "Do Pandas Really Exist?"" (পিডিএফ)। New Mexico Tech। ১৩ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১০
  • Naish, Darren (৩ এপ্রিল ২০০৮)। "Nigayla-ponya, firefox, true panda: its life and times"। Tetrapod Zoology। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১০

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]