রাশেদ সোহরাওয়ার্দী

রাশেদ সোহরাওয়ার্দী
রাশেদ সোহরাওয়ার্দী
জন্ম	১৯৩৯/৪০
মৃত্যু	৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
জাতীয়তা	ব্রিটিশ
মাতৃশিক্ষায়তন	লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা	লেখক; অভিনেতা
পিতা-মাতা	হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (বাবা); ভেরা আলেক্সান্দ্রভনা ট্রিসেঙ্কো (মা)

রাশেদ সোহরাওয়ার্দী একজন ব্রিটিশ অভিনেতা ও লেখক ছিলেন যিনি ডক্টর হু (১৯৬৮), জিন্নাহ (১৯৯৮) ও লিজেন্ড (২০১৫) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পরিচিত।^[১]^[২] তিনি রবার্ট অ্যাশবি নামেও পরিচিত ছিলেন।^[৩]^[৪]^[৫]

রাশেদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও ভেরা আলেক্সান্দ্রভনা ট্রিসেঙ্কোর সন্তান।^[৬] তিনি পড়াশোনা করেছেন চার্টার হাউস অক্সফোর্ড এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে।^[৩] তিনি রয়েল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্ট থেকে পড়াশোনা করে অভিনয় পেশায় যোগ দেন।^[৩] তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি তার সমর্থনের কথা জানিয়ে অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের নিকট একটি পত্র লেখেন যা পরবর্তীতে সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়।^[৭]

রাশেদ সোহরাওয়ার্দী ২০১৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ৭৯ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।^[৪]^[৫]^[৮]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "চলে গেলেন রাশেদ সোহরাওয়ার্দী"। কালের কণ্ঠ। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ "সোহরাওয়ার্দীর ছেলে রাশেদ সোহরাওয়ার্দী আর নেই"। যুগান্তর। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ ^ক ^খ ^গ "শ্রদ্ধাঞ্জলি: রাশেদ সোহরাওয়ার্দী"। সমকাল। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ১ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ ^ক ^খ "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছেলে রাশেদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ ^ক ^খ "রাশেদ সোহরাওয়ার্দী আর নেই"। একুশে টেলিভিশন। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছেলে রাশেদ সোহরাওয়ার্দী আর নেই"। ইত্তেফাক। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ "বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ॥ রাশেদ সোহরাওয়ার্দী"। জনকণ্ঠ। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
↑ "Rashid Suhrawardy dies in London"। Dhaka Tribune। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[1] "চলে গেলেন রাশেদ সোহরাওয়ার্দী"। কালের কণ্ঠ। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[2] "সোহরাওয়ার্দীর ছেলে রাশেদ সোহরাওয়ার্দী আর নেই"। যুগান্তর। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[a-3] ক ^খ ^গ "শ্রদ্ধাঞ্জলি: রাশেদ সোহরাওয়ার্দী"। সমকাল। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ১ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[b-4] ক ^খ "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছেলে রাশেদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[c-5] ক ^খ "রাশেদ সোহরাওয়ার্দী আর নেই"। একুশে টেলিভিশন। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[6] "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছেলে রাশেদ সোহরাওয়ার্দী আর নেই"। ইত্তেফাক। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[7] "বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ॥ রাশেদ সোহরাওয়ার্দী"। জনকণ্ঠ। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[8] "Rashid Suhrawardy dies in London"। Dhaka Tribune। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]