বিষয়বস্তুতে চলুন

রজনীকান্ত বরদলৈ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রজনীকান্ত বরদলৈ
জন্ম(১৮৬৭-১১-২৪)২৪ নভেম্বর ১৮৬৭
গুয়াহাটি, আসাম
মৃত্যু২৫ মার্চ ১৯৪০(1940-03-25) (বয়স ৭২)[]
গুয়াহাটি, আসাম
ছদ্মনামউপন্যাস-সম্ৰাট
(উপন্যাসের রাজা)
পেশালেখক,সাব-ডেপুটি কালেক্টর, চা চাষী
ভাষাঅসমীয়া
জাতীয়তাভারতীয়
উল্লেখযোগ্য রচনাবলিমিরি জিয়োরি (১৮৯৪)[]

রজনীকান্ত বরদলৈ (২৪ নভেম্বর ১৮৬৭ - ২৫ মার্চ ১৯৪০) ছিলেন একজন ভারতের আসামের একজন প্রখ্যাত লেখক, সাংবাদিক এবং চা চাষী।[][] তাকে কিছু সমালোচক আসামের ওয়াল্টার স্কট বলে অভিহিত করেন।[][] তিনি ১৯২৫ সালে নগাঁও জেলায় অনুষ্ঠিত অসম সাহিত্য সভার সভাপতি ছিলেন।[] তিনি আসামের সংস্কৃতি এবং মৈতৈ সংস্কৃতির মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অংশ হিসাবে,মৈতৈ "খাম্বা এবং থোইবি " গল্পটি অসমীয়া ভাষায় "খম্বা থোইবিৰ সাধুকথা " নামে অনুবাদ করেন।[]

সাহিত্যকর্ম

[সম্পাদনা]

উপন্যাস[]

  1. মিরি জীয়রী(১৮৯৪)[]
  2. মনোমতী(১৯০০),
  3. দন্দুয়াদ্ৰোহ (১৯০৯),
  4. রঙ্গিলী (১৯২৫),
  5. নিৰ্ম্মল ভকত (১৯২৬
  6. তাম্ৰেশ্বরী মন্দির (১৯২৬)
  7. রহদৈ লিগিরী (১৯৩০)
  8. তাম্ৰেশ্বরী মন্দির (১৯২৬)
  1. রাধা আর রুকমিনির রন (১৯২৫)
  2. খাম্বা এবং থোইবি(১৯৩২)

তিনি জোনাকী (ম্যাগাজিন), বানহি (ম্যাগাজিন), উষা, আসাম হিতোইশি এবং আওয়াহনের মতো অনেক শীর্ষস্থানীয় ম্যাগাজিনে নিয়মিত অবদান রেখেছিলেন। তিনি প্রদীপিকা নামে একটি মাসিক ম্যাগাজিনও সম্পাদনা করেছিলেন।

মৃত্যু

[সম্পাদনা]

রজনীকান্ত বারদোলি ২৫ মার্চ ১৯৪০ সালে গুয়াহাটিতে মারা যান।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Authors"। enajori.com। ৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  2. Nalini Natarajan; Emmanuel Sampath Nelson (১৯৯৬)। Handbook of Twentieth Century Literatures of India। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 28–। আইএসবিএন 978-0-313-28778-7। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৩ 
  3. Meenakshi Mukherjee (২০০২)। Early Novels in India। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 19–। আইএসবিএন 978-81-260-1342-5। ১১ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৩ 
  4. Babul Tamuli (২৩ মার্চ ২০০৯)। "Remembering Rajani Kanta Bordoloi"। Assamtribune.com। ১০ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  5. "Back to Home"। Indianwriters.org। ২১ মে ১৯৭২। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  6. "Assam Sahitya Sabha is the foremost and the most popular organization of Assam"। Vedanti.com। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৩ 
  7. Dalby, Andrew (২০১৫-১০-২৮)। Dictionary of Languages: The definitive reference to more than 400 languages (ইংরেজি ভাষায়)। Bloomsbury Publishing। পৃষ্ঠা 399। আইএসবিএন 978-1-4081-0214-5The classic Manipuri tale of Khamba and Thoibi became an Assamese classic as Khamba Thoibir sadhukatha, translated by Rajanikanta Bordoloi (1869-1939), author and anthropologist. 
    Bardoloi Nirmalprabhya (১৯৯৫)। Rajani Kanta Bardoloi (ইংরেজি ভাষায়)। Internet Archive; Digital Library of India। India: Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 14। His tale of Khamba and Thoibi entitled Khamba-Thoibir sadhukatha, a love story of a Manipuri youth named Khamba and a Manipuri maiden named Thoibi, appeared in 1932. 
    Bardoloi Nirmalprabhya (১৯৯৫)। Rajani Kanta Bardoloi (ইংরেজি ভাষায়)। Internet Archive; Digital Library of India। India: Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 32, 33, 34। Bardoloi's novel Khamba-Thoibir Sadhukatha (The tale of Khamba and Thoibi) is an adaptation of a Manipuri legend entitled 'Khamba-Thoibi-Givari'. 
  8. "Rajanikanta Bordoloi"। Vedanti.com। ৪ আগস্ট ২০১১। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  9. "Welcome to Muse India"। Museindia.com। ১৫ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]