রজনীকান্ত বরদলৈ
অবয়ব
রজনীকান্ত বরদলৈ | |
---|---|
জন্ম | গুয়াহাটি, আসাম | ২৪ নভেম্বর ১৮৬৭
মৃত্যু | ২৫ মার্চ ১৯৪০[১] গুয়াহাটি, আসাম | (বয়স ৭২)
ছদ্মনাম | উপন্যাস-সম্ৰাট (উপন্যাসের রাজা) |
পেশা | লেখক,সাব-ডেপুটি কালেক্টর, চা চাষী |
ভাষা | অসমীয়া |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | মিরি জিয়োরি (১৮৯৪)[২] |
রজনীকান্ত বরদলৈ (২৪ নভেম্বর ১৮৬৭ - ২৫ মার্চ ১৯৪০) ছিলেন একজন ভারতের আসামের একজন প্রখ্যাত লেখক, সাংবাদিক এবং চা চাষী।[৩][৪] তাকে কিছু সমালোচক আসামের ওয়াল্টার স্কট বলে অভিহিত করেন।[৪][৫] তিনি ১৯২৫ সালে নগাঁও জেলায় অনুষ্ঠিত অসম সাহিত্য সভার সভাপতি ছিলেন।[৬] তিনি আসামের সংস্কৃতি এবং মৈতৈ সংস্কৃতির মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অংশ হিসাবে,মৈতৈ "খাম্বা এবং থোইবি " গল্পটি অসমীয়া ভাষায় "খম্বা থোইবিৰ সাধুকথা " নামে অনুবাদ করেন।[৭]
সাহিত্যকর্ম
[সম্পাদনা]উপন্যাস[৮]
- মিরি জীয়রী(১৮৯৪)[৯]
- মনোমতী(১৯০০),
- দন্দুয়াদ্ৰোহ (১৯০৯),
- রঙ্গিলী (১৯২৫),
- নিৰ্ম্মল ভকত (১৯২৬
- তাম্ৰেশ্বরী মন্দির (১৯২৬)
- রহদৈ লিগিরী (১৯৩০)
- তাম্ৰেশ্বরী মন্দির (১৯২৬)
- রাধা আর রুকমিনির রন (১৯২৫)
- খাম্বা এবং থোইবি(১৯৩২)
তিনি জোনাকী (ম্যাগাজিন), বানহি (ম্যাগাজিন), উষা, আসাম হিতোইশি এবং আওয়াহনের মতো অনেক শীর্ষস্থানীয় ম্যাগাজিনে নিয়মিত অবদান রেখেছিলেন। তিনি প্রদীপিকা নামে একটি মাসিক ম্যাগাজিনও সম্পাদনা করেছিলেন।
মৃত্যু
[সম্পাদনা]রজনীকান্ত বারদোলি ২৫ মার্চ ১৯৪০ সালে গুয়াহাটিতে মারা যান।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- অসমীয়া সাহিত্য
- অসমীয়া সাহিত্যের ইতিহাস
- অসম সাহিত্য সভার সভাপতিদের তালিকা
- অসমীয়া সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ও বিভূষিত উপাধির তালিকা
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Authors"। enajori.com। ৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ Nalini Natarajan; Emmanuel Sampath Nelson (১৯৯৬)। Handbook of Twentieth Century Literatures of India। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 28–। আইএসবিএন 978-0-313-28778-7। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ Meenakshi Mukherjee (২০০২)। Early Novels in India। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 19–। আইএসবিএন 978-81-260-1342-5। ১১ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ ক খ Babul Tamuli (২৩ মার্চ ২০০৯)। "Remembering Rajani Kanta Bordoloi"। Assamtribune.com। ১০ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Back to Home"। Indianwriters.org। ২১ মে ১৯৭২। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Assam Sahitya Sabha is the foremost and the most popular organization of Assam"। Vedanti.com। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ —Dalby, Andrew (২০১৫-১০-২৮)। Dictionary of Languages: The definitive reference to more than 400 languages (ইংরেজি ভাষায়)। Bloomsbury Publishing। পৃষ্ঠা 399। আইএসবিএন 978-1-4081-0214-5।
The classic Manipuri tale of Khamba and Thoibi became an Assamese classic as Khamba Thoibir sadhukatha, translated by Rajanikanta Bordoloi (1869-1939), author and anthropologist.
—Bardoloi Nirmalprabhya (১৯৯৫)। Rajani Kanta Bardoloi (ইংরেজি ভাষায়)। Internet Archive; Digital Library of India। India: Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 14।His tale of Khamba and Thoibi entitled Khamba-Thoibir sadhukatha, a love story of a Manipuri youth named Khamba and a Manipuri maiden named Thoibi, appeared in 1932.
—Bardoloi Nirmalprabhya (১৯৯৫)। Rajani Kanta Bardoloi (ইংরেজি ভাষায়)। Internet Archive; Digital Library of India। India: Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 32, 33, 34।Bardoloi's novel Khamba-Thoibir Sadhukatha (The tale of Khamba and Thoibi) is an adaptation of a Manipuri legend entitled 'Khamba-Thoibi-Givari'.
- ↑ "Rajanikanta Bordoloi"। Vedanti.com। ৪ আগস্ট ২০১১। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Welcome to Muse India"। Museindia.com। ১৫ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]ইংরেজি ভাষার উইকিসংকলনে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদ সম্পর্কিত মৌলিক রচনা রয়েছে:
- দন্দুৱাদ্ৰোহ উপন্যাস[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] ৰ পিডিএফ সংযোগ, উৎস : এনাজৰী ডট কম
- নিৰ্মল ভকত উপন্যাস[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] ৰ পিডিএফ সংযোগ, উৎস : এনাজৰী ডট কম
- ৰজনীকান্ত বৰদলৈ: জীৱন আৰু মৄত্যু ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৪-২৭ তারিখে
- মিৰি জীয়ৰী উপন্যাসৰ এক সংযোগ
অসমীয়া উইকিসংকলনে এই নিবন্ধ সম্পর্কে আদি লেখা রয়েছে: