বিষয়বস্তুতে চলুন

যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০২৪ যুক্তরাজ্য সাধারণ নির্বাচন

← ২০১৯ ৪ জুলাই ২০২৪ পরবর্তী →

৬৫০ টি আসন হাউস অফ কমন্স
সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ৩২৬[ক]টি আসন
জনমত জরিপ
ভোটের হার৫৯.৯% (হ্রাস ৭.৪%)[২]
  প্রথম দল দ্বিতীয় দল তৃতীয় দল
 
Official_portrait_of_Keir_Starmer_MP.jpg
Portrait_of_Prime_Minister_Rishi_Sunak_(cropped).jpg
Official_portrait_of_Rt_Hon_Sir_Edward_Davey_MP_crop_2.jpg
নেতা/নেত্রী কেয়ার স্টারমার ঋষি সুনাক এড ডেভি
দল লেবার পার্টি (যুক্তরাজ্য) কনজারভেটিভ পার্টি (যুক্তরাজ্য) লিবারেল ডেমোক্র্যাটস (যুক্তরাজ্য)
নেতা হয়েছেন ৪ এপ্রিল ২০২০ ২৪ অক্টোবর ২০২২ ২৭ আগস্ট ২০২০
নেতার আসন হোলবর্ন এবং
সেন্ট প্যানক্রাস
রিচমন্ড এবং নর্দালারটন কিংস্টন এবং সারবিটন
গত নির্বাচন ২০২ আসন, ৩২.১% ৩৬৫ আসন, ৪৩.৬% ১১ আসন, ১১.৬%
আসন লাভ ৪১১ (স্পিকারকে ছাড়া) ১২১ ৭২
আসন পরিবর্তন বৃদ্ধি ২১৪ হ্রাস ২৫১ বৃদ্ধি ৫৭
জনপ্রিয় ভোট ৯৭,১২,০১১ ৬৮,১৪,৪৬৯ ৩৪,৯৯,৯৬৯
শতকরা ২৩.৭% ১২.২%
সুইং বৃদ্ধি১.৭% হ্রাস১৯.৯% বৃদ্ধি০.৬%

দল অনুযায়ী প্রতিটি এলাকায় নির্বাচনের ফলাফলের মানচিত্র

নির্বাচনের পর হাউস অব কমন্সের বিন্যাস

নির্বাচনের পূর্বে প্রধানমন্ত্রী

ঋষি সুনাক
কনজারভেটিভ

নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী

কেয়ার স্টারমার
লেবার পার্টি

২০২৪ সালের যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন হলো যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন, যেটিতে শ্রমিক দল (লেবার পার্টি) নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করে।[৩] এটি নির্ধারিত সময়ের পূর্বে ৪ জুলাই ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।[৪] এটির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকার নির্ধারণকারী সংসদ হাউস অব কমন্সের সদস্যদের নির্বাচন করা হবে। এই নির্বাচনে নির্বাচনী এলাকা সীমারেখার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন কার্যকর হয়েছে, যেটি ২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর থেকে প্রথম পরিবর্তন। এটি প্রথম যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন যেখানে গ্রেট ব্রিটেনে ব্যক্তিগতভাবে ভোট দিতে ভোটার পরিচয়পত্র প্রয়োজন হয়।[খ] এই সাধারণ নির্বাচন হবে ৩১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের প্রস্থান পরবর্তী প্রথম সাধারণ নির্বাচন, যা পূর্ববর্তী নির্বাচনে প্রধান বিষয় ছিল। এটি ২০২২ সালের পার্লামেন্ট ভাঙন ও নির্বাচন আহ্বান আইনের অধীনে অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচন।[৫]

নির্বাচনপূর্ব জরিপগুলোতে সরকারের পরিবর্তনের সম্ভাবনা নিয়ে ব্যপক আলোচনা হয়েছে, কারণ বিরোধী দল লেবার পার্টি যার নেতৃত্বে রয়েছেন কেয়ার স্টারমার, তিনি প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের নেতৃত্বাধীন কনজারভেটিভ পার্টির চেয়ে জনমত জরিপে উল্লেখযোগ্য অধিক জনপ্রিয়তা বজায় রেখেছেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Government majority"Institute for Government। ২০ ডিসেম্বর ২০১৯। ২৮ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪ 
  2. "General Election 2024"Sky News। ৫ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০২৪ 
  3. "UK PM Rishi Sunak concedes defeat with Labour set for landslide election win: Live updates"CNBC (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৭-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-০৫ 
  4. "Rishi Sunak announces 4 July general election"BBC News। ২২ মে ২০২৪। ৮ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২৪ 
  5. "Boris Johnson pushes for power to call election at any time"BBC News। ১২ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২২The government has set in motion its plan for prime ministers to regain the power to call general elections whenever they like. 

টীকা[সম্পাদনা]

  1. সিন ফেইন সাংসদ (MP) যারা তাদের আসনে না বসে অব্যাহত থাকে এবং স্পিকার ও ডেপুটিরা ভোট দেন না, সেই কারণে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য আসলে প্রয়োজনীয় এমপি সংখ্যা কিছুটা কম।[১]
  2. যুক্তরাজ্যের অন্যান্য এলাকায় চালু হওয়ার পূর্বেও উত্তর আয়ারল্যান্ডে নির্বাচনগুলিতে ভোটার আইডি প্রয়োজন ছিল।