মেহগনি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মেহগনি গাছের পাতা ও ফল
মেহগনি গাছের শুকনো ফল ও বীজ

পরিচয়[সম্পাদনা]

মেহগনি একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ বিশেষ। মেহগনি বাংলাদেশের নিজস্ব গাছ না হলেও আর্থিক লাভের কারণে বর্তমানে ব্যাপকভাবে এ গাছের চারা রোপণ করা হয়ে থাকে। ফলে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে এ গাছের আধিক্য লক্ষ্য করা যায়। পোকামাকড় দমন করতে মেহগনি গাছের বীজ থেকে তৈরি তেল বিশেষ উপযোগী।এর বৈজ্ঞানিক নাম 𝘚𝘸𝘪𝘦𝘵𝘦𝘯𝘪𝘢 𝘮𝘢𝘤𝘳𝘰𝘰𝘱𝘩𝘺𝘭𝘭𝘢

উপকারিতা[সম্পাদনা]

আসবাবপত্র তৈরীতে এর কাঠ ব্যবহৃত হয়।

অপকারিতা[সম্পাদনা]

তবে ভিনদেশী এ গাছের উপকারী দিকের পাশাপাশি অপকারী দিকও রয়েছে। মেহগনি গাছের পাতার ক্ষতিকারক রস মাটিকে অনুর্বর করে তোলে, কোনো কীটপতঙ্গ বাঁচতে পারে না। এ গাছের ফল কোন পশু-পাখি ভক্ষণ করে না এবং কোন পাখি গাছটিতে বাসা বাঁধে না। এ গাছের পাতা পানিকে মারাত্নকভাবে দূষিত করে। ফলে চাষের মাছ সেখানে তেষ্টাতে পারে না। এ গাছ হাঁস-মুরগি ও পাখিদের ক্ষতিকর নিউ ক্যাসেল রোগের জন্য দায়ী।[১][২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বৃক্ষরোপণের আনুষ্ঠানিকতা ও কাটার উৎসব; গওহার নঈম ওয়ারা; দৈনিক প্রথম আলো (২৯ জুলাই, ২০১৮ তারিখে প্রকাশিত)
  2. অতিরিক্ত মেহগনি রোপণের ভয়ঙ্কর পরিণতি- দৈনিক মানবকন্ঠ (০৬ জুলাই, ২০১৭ তারিখে সংগৃহিত)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]