মার্টিন নিম্যোলার
মার্টিন নিম্যোলার | |
---|---|
জন্ম | ফ্রিডরিখ গুস্তাফ এমিল মার্টিন নিম্যোলার ১৪ জানুয়ারি ১৮৯২ ;ইপস্ট্যাড, জার্মান সাম্রাজ্য |
মৃত্যু | ৬ মার্চ ১৯৮৪ পশ্চিম জার্মানি | (বয়স ৯২)
উপাধি | ওরডিয়েন্ট প্যাস্টর |
ফ্রিডরিখ গুস্তাফ এমিল মার্টিন নিম্যোলারবা মার্টিন নিম্যোলার (জার্মান: Friedrich Gustav Emil Martin Niemöller) (জন্ম:১৮৯২ - মৃত্যু: ১৯৮৪) ছিলেন জার্মানির একজন নাৎসিবিরোধী ধর্মযাজক, কবি ও গ্রন্থকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি ছিলেন ন্যাশনাল কনজার্ভেটিব দল এবং এডলফ হিটলারের সমর্থক।[১] তবে পরবর্তীতে তিনি ছিলেন কনফেশনাল চার্চের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম; এরা জার্মান প্রটেস্ট্যান্ট চার্চগুলোর নাৎসীকরনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল। এছাড়া তিনি নাৎসিদের আরিয়ান প্যারাগ্রাফের অন্যতম বিরোধী ছিলেন । ১৯৫০ সাল পর্যন্ত তিনি শান্তিবাদি ও যুদ্ধ বিরোধী হিসেবে সমাজের বিভিন্ন স্তরে কাজ করেন। তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় হো চিন মিনের সাথে দেখা করেন এবং পারমাণবিক অস্ত্র অপসারণের ক্যাম্পেইনের সাথে যুক্ত হন।
বিখ্যাত কবিতা
[সম্পাদনা]তার "ওরা প্রথমত এসেছিল" (ইংরেজি: First they came ...) শীর্ষক কবিতাটি বিশ্বের সর্বত্র জনপ্রিয়। কবিতাটির প্রথম কয়েক লাইন এ রকম :
“ |
যখন ওরা প্রথমে কমিউনিস্টদের জন্য এসেছিল, আমি কোনো কথা বলিনি, কারণ আমি কমিউনিস্ট নই। তারপর যখন ওরা ট্রেড ইউনিয়নের লোকগুলোকে ধরে নিয়ে গেল, আমি নীরব ছিলাম, কারণ আমি শ্রমিক নই। তারপর ওরা যখন ফিরে এলো ইহুদিদের গ্যাস চেম্বারে ভরে মারতে,আমি তখনও চুপ করে ছিলাম, কারণ আমি ইহুদি নই। আবারও আসল ওরা ক্যাথলিকদের ধরে নিয়ে যেতে,আমি টুঁ শব্দটিও উচ্চারণ করিনি, কারণ আমি ক্যাথলিক নই। শেষবার ওরা ফিরে এলো আমাকে ধরে নিয়ে যেতে, আমার পক্ষে কেউ কোন কথা বলল না, কারণ, কথা বলার মত তখন আর কেউ বেঁচে ছিল না। |
” |
মৃত্যু
[সম্পাদনা]১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে তার মৃত্যু হয়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Stein, Leo (১৯৪১)। "NIEMOELLER speaks! An Exclusive Report By One Who Lived 22 Months In Prison With The Famous German Pastor Who Defied Adolf Hitler"। The National Jewish Monthly। পৃষ্ঠা 284–5, 301–2। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)