মারিয়ে সিউক্স

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মারিয়ে সিউক্স
২০০৯ সালে সিউক্স
২০০৯ সালে সিউক্স
প্রাথমিক তথ্য
জন্মনামমারিয়ে সিউক্স সোবোনিয়া
জন্ম (1985-02-04) ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ (বয়স ৩৯)
হাম্বল্ট কাউন্টি, ক্যালিফোর্নিয়া
উদ্ভবনেভাডা শহর, ক্যালিফোর্নিয়া
ধরনলোক, সাইকেডেলিক লোকসঙ্গীত
পেশাসঙ্গীতশিল্পী, গানলেখক, সঙ্গীতঙ্গ
বাদ্যযন্ত্রঅ্যাকোস্টিক গিটার
কার্যকাল২০০৬–বর্তমান
লেবেলগ্রাস রুট্‌স রেকর্ডস (২০০৭)
অলমোস্ট মিউজিক (২০১২-)
হোয়েল ওয়াচ রেকর্ডস (২০১২-)
ওয়েবসাইটmarieesioux.bandcamp.com

মারিয়ে সিউক্স (জন্ম ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫) একজন মার্কিন লোক সঙ্গীতশিল্পী-গানলেখক[১] তার বাবা গ্যারি সোবোনিয়া পোলিয় এবং হাঙ্গেরিয় বংশোদ্ভূত একজন ম্যান্ডোলিন বাদক এবং মা ফেলিসিয়া স্প্যানিয়, পাইউট এবং আদিবাসী মেক্সিকিয় বংশোদ্ভূত। ২০০৪ সালে স্ব-প্রকাশিত প্রে মি অ্যা শ্যাডো অ্যালবামের মধ্য দিয়ে সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে তিনি আত্মপ্রকাশ ঘটান। ২০১৯ সালে তার সর্বশেষ অ্যালবাম গ্রিফ ইন এক্সাইল প্রকাশিত হয়।[১]

জীবনী[সম্পাদনা]

মারিয়ে সিউক্স সোবোনিয়া ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা শহর, ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্ম নেন এবং সেখানে বেড়ে ওঠেন।[২][৩] নেভাডা শহরে ছোটবেলা থেকেই তিনি শ্লোক রচনা করতেন। ১৭ বছর বয়সে তিনি পাতাগোনিয়ায় আদিবাসী শিশুদের বিদ্যালয়ে স্বেচ্ছাসেবীর উদ্দেশ্যে সফর করেছিলেন, যেখানে তিনি গিটার বাজাতে শেখেন।[২]

২০০৬ সালে তিনি তার প্রথম স্ব-প্রকাশিত অ্যালবাম প্রে মি অ্যা শ্যাডো-এর মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন। একই বছর অ্যা বান্ডেল্ড বান্ডেল ব বান্ডেল্‌স নামে স্ব-প্রকাশিত অ্যালবাম মুক্তি পায়। পরবর্তীবছর, ২০০৭ সালে তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ফেসেস ইন দ্য রক্স মুক্তি পায়, যেখানে তিনি জেন্টল থান্ডারের নেটিভ আমেরিকান বাঁশির পাশাপাশি তার বাবা গ্যারি সোবোনিয়ার পরিবেশিত ম্যান্ডোলিন যুক্ত করেছেন।[৩] নেটিভ আমেরিকান জনগোষ্ঠীর উল্লেখ সহ অ্যালবামটিতে নেটিভ নেটিভ আমেরিকান বৈশেিষ্টায়িত হয়েছে। তার প্রথম অ্যালবামের আত্মপ্রকাশের পর থেকে তিনি জোনা নিউজম থেকে জোনি মিচেলের সাথে তুলনা করেছেন এবং উত্তর আমেরিকা এবং ইউরোপ জুড়ে সফর করেছেন।[৩]

ডিস্কোগ্রাফি[সম্পাদনা]

  • প্রে মি অ্যা শ্যাডো (২০০৪, স্ব-প্রকাশিত)
  • অ্যা বান্ডেল্ড বান্ডেল ব বান্ডেল্‌স (২০০৬, স্ব-প্রকাশিত)[৪]
  • ফেসেস ইন দ্য রক্স (২০০৭, গ্রাস রুটস রেকর্ডস)[৫]
  • টু টাঙ্গ্‌স অ্যাট ওয়ান টাইম/বুরিড ইন টিথ সেভেন" (২০০৭, গ্রাস রুটস রেকর্ডস)
  • গিফ্ট ফর দা এন্ড (২০১২, অলমোস্ট মিউজিক রেকর্ডস)[৬]
  • বনি অ্যান্ড মারি (২০১২, স্পিরিচুয়াল পাজামাস)
  • গ্রিফ ইন এক্সাইল (২০১৯, নাইট ব্লুম রেকর্ডস)[৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. পন্টেকোভেজ, অ্যাড্রিয়েন (৫ জুন ২০১৯)। "'Grief in Exile' Marks a New High in Mariee Sioux's Enchanting, Imaginative Folk Music" (ইংরেজি ভাষায়)। পপ ম্যাটার্স। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০ 
  2. Interview with Mariee Sioux by Rachel Leibrock ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৮-০১-১৬ তারিখে
  3. Article on Mariee Sioux by Grass Roots Records ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৮-০৭-২০ তারিখে
  4. অলমিউজিকে প্রে মি অ্যা শ্যাডো. Retrieved ২১ এপ্রিল ২০২০.
  5. অলমিউজিকে ফেসেস ইন দ্য রক্স. Retrieved ২১ এপ্রিল ২০২০.
  6. অলমিউজিকে গিফ্ট ফর দা এন্ড. Retrieved ২১ এপ্রিল ২০২০.
  7. অলমিউজিকে গ্রিফ ইন এক্সাইল. Retrieved ২১ এপ্রিল ২০২০.

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]