বিষয়বস্তুতে চলুন

মানুয়েল পাসোস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মানুয়েল পাসোস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম মানুয়েল পাসোস গন্সালেস[]
জন্ম (১৯৩০-০৩-১৭)১৭ মার্চ ১৯৩০
জন্ম স্থান কাম্বাদোস, স্পেন
মৃত্যু ২৪ মে ২০১৯(2019-05-24) (বয়স ৮৯)
মৃত্যুর স্থান এলচে, স্পেন
উচ্চতা ১.৮৩ মিটার (৬ ফুট ০ ইঞ্চি)[]
মাঠে অবস্থান গোলরক্ষক
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
১৯৫১–১৯৫৩ সেলতা ভিগো ২৬ (০)
১৯৫৩–১৯৫৪ রিয়াল মাদ্রিদ ১৭ (০)
১৯৫৪–১৯৫৫ এরকুলেস ২৫ (০)
১৯৫৫–১৯৬২ আতলেতিকো মাদ্রিদ ১৪৬ (০)
১৯৬২–১৯৬৯ এলচে ১৬৮ (০)
মোট ৩৮২ (০)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে

মানুয়েল পাসোস গন্সালেস (ইংরেজি: Manuel Pazos; জন্ম: ১৭ মার্চ ১৯৩০ – ২৪ মে ২০১৯; মানুয়েল পাসোস নামে সুপরিচিত) হলেন একজন স্পেনীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় আতলেতিকো মাদ্রিদ এবং এলচের হয়ে একজন গোলরক্ষক হিসেবে খেলেছেন।[]

১৯৫১–৫২ মৌসুমে, স্পেনীয় ফুটবল ক্লাব সেলতা ভিগোর হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেন, যেখানে তিনি ২ মৌসুমে ২৬ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। অতঃপর তিনি রিয়াল মাদ্রিদে যোগদান করেন, যেখানে এনরিকে ফের্নান্দেস বিওলার অধীনে তিনি রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে একটি লা লিগা শিরোপা জয়লাভ করেছেন। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ১ মৌসুমে ১৭টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার পর, এরকুলেসে যোগদান করেন। ১৯৫৫–৫৬ মৌসুমে, তিনি এরকুলেস হতে আতলেতিকো মাদ্রিদে যোগদান করেন, যেখানে তিনি ৭ মৌসুমে ১৪৬ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। সর্বশেষ ১৯৬২–৬৩ মৌসুমে, তিনি আতলেতিকো মাদ্রিদ হতে এলচেতে যোগদান করেছিলেন, যেখানে তিনি ৭ মৌসুম অতিবাহিত করে অবসর গ্রহণ করেছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা]

মানুয়েল পাসোস ১৯৩০ সালের ১৭ই মার্চ তারিখে স্পেনের কাম্বাদোসে জন্মগ্রহণ করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪শে মে তারিখে, ৮৯ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।[][]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. বিডিফুটবলে মানুয়েল পাসোস (ইংরেজি)
  2. "Pazos passes away"রিয়াল মাদ্রিদ। ২৪ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০২০ 
  3. "Muere Manuel Pazos, portero y leyenda del Atlético de Madrid" (Spanish ভাষায়)। El Mundo। ২৪ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৯