ভারত-তিব্বত সম্পর্ক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কাএ গোম্পা ভারতের হিমাচল প্রদেশের স্পিতি উপত্যকায় অবস্থিত একটি তিব্বতি বৌদ্ধ বিহার
২০০৫ সালে বেঙ্গালুরুতে চীনা অমাত্য-প্রধান ওয়েন জিয়াবাওয়ের হোটেল কক্ষের নিকট থেকে প্রতিবাদ করছেন তেন্ৎসিন ৎসুন্দুয়ে।

ভারত-তিব্বত সম্পর্ক ৭ম এবং ৮ম শতাব্দীতে ভারত থেকে তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারের সময় শুরু হয়েছিল বলে জানা যায়। ১৯৫৯ সালে, ব্যর্থ তিব্বতী বিদ্রোহের পর দলাই লামা ভারতে পলায়ন করেন। তারপর থেকে, তিব্বতী-নির্বাসিতদের ভারতে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে, ভারত সরকার তাদের দেশের ১০টি রাজ্যে ৪৫টি আবাসিক বসতিতে স্থান দিয়েছে। ২০১১ সালে প্রায় ১,৫০,০০০ তিব্বতি শরণার্থী থেকে, ২০১৮ সালে সংখ্যাটি ৮৫,০০০-এ নেমে এসেছে, সরকারি তথ্য অনুযায়ী। অনেক তিব্বতী এখন ভারত ছেড়ে তিব্বৎ এবং অন্যান্য দেশে যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা জার্মানিতে অভিবাসন করছে । ভারত সরকার, ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পরপরই, তিব্বতকে একটি প্রকৃত স্বাধীন দেশ হিসাবে বিবেচনা করে। [১] যাইহোক, অতি সম্প্রতি তিব্বতের বিষয়ে ভারতের নীতি চীনা সংবেদনশীলতার প্রতি মনোযোগী হয়েছে এবং তিব্বৎকে চীনের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। [২]

গুম্পা নৃত্য, লাচুং মঠ, সিকিম, ভারত

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]