ব্যবহারকারী আলাপ:Mahmuda Akter Tamanna
বাংলা উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগতম[সম্পাদনা]
সুপ্রিয় Mahmuda Akter Tamanna! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবে:
আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা!
|
শিশু নির্যাতন ও শিশু নিগ্রহ[সম্পাদনা]
শিশু নির্যাতন বা শিশুর প্রতি নির্দয় আচরণ হল বিশেষত বাবা-মা বা অন্য কোন অভিবাবক দ্বারা কোন শিশুর প্রতি শারীরিক, যৌন, বা মানসিক দুর্ব্যবহার করা বা শিশুকে অবহেলা করা।
বাংলাদেশে শিশু ধর্ষণ, ধর্ষণের পর হত্যা এবং শিশুদের ওপর অন্যান্য যৌন নির্যাতনের ঘটনা ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে বলে শিশু ও নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংগঠনের দেয়া তথ্যে উঠে এসেছে।
২০২০ সালে একহাজার ৫২১টি শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এরমধ্যে মেয়ে শিশু ১০৮৮ আর ছেলে শিশুর সংখ্যা ৪৩৩। নির্যাতনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ৬২৬টি শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে।
শিশু নির্যাতনের তাৎক্ষণিক শারীরিক পরিণতি হতে পারে কিন্তু মারাত্মকভাবে বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। আরও অনেক গুরুতর শারীরিক এবং মানসিক প্রভাব রয়েছে যেমন খারাপ স্বাস্থ্য, গুরুতর শারীরিক হুমকি, স্বল্প জীবদ্দশায় এবং শারীরিক আচরণে পরিবর্তন। যেসব শিশুরা এই ধরনের অপব্যবহারের শিকার হয় তারা বড় হয়ে অপমানজনক প্রাপ্তবয়স্ক হয়। ১৯৯১ সালের একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় ৯০ শতাংশ শিশু নির্যাতনের শিকার। প্রায় মিলিয়ন আমেরিকান শিশু চাইল্ড কেয়ার পায় এবং প্রায়ই তাদের সঠিকভাবে দেখাশোনা করা হয় না।
শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে মা-বাবা, শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী, সমাজকর্মী, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম—সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে। শিশু–সংবেদনশীল একটি সমাজ গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার। শিশুদের অধস্তন করে দেখার সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনা জরুরি। শিশুদের সম্মান করার বিষয়টি বড়দের শেখা উচিত। Mahmuda Akter Tamanna (আলাপ) ১৯:৩০, ১৫ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি)
অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও![সম্পাদনা]
⭕"পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেনো, যদি আমরা অন্যায় এর সামনে মাথা নত না করি তাহলে অন্যায় আমাদের দ্বারপ্রান্তেও ঘেঁষতে পারবে না।"
কথাটা শুনতে অদ্ভুত হলেও সত্য।আমাদের ধৈর্য্য নিতান্তই কম। অল্পতেই ভেঙে পড়ি, মাথা নত করে ফেলি অন্যায় এর কাছে। অদূর ভবিষ্যত নিয়ে একটু বেশিই চিন্তা করি। প্রতিবাদ করতে ভয় পাই!
সবাই যদি আমরা একযোট হয়ে ন্যায় এর দিকে ছুটি, তাহলে সামনে 'অ' উপসর্গ টা কিভাবে জায়গা পায়?
Mahmuda Akter Tamanna (আলাপ) ০৬:০৫, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)