ব্যবহারকারী:রায়হান রিয়াদ মল্লিক/কুয়াশা উৎসব

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

গ্রামীণ বাংলা ও লোকজ সংস্কৃতির উৎসব।

বিবরণ[সম্পাদনা]

এ উৎসব আয়োজনের সূচিতে রয়েছে আবহমান বাংলার নানা ঐতিহ্য বহন করে এমন সব অনুষ্ঠান। রয়েছে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, আদিবাসী নৃত্য, লোকগান, বেহুলা লোকনৃত্য, কীর্তন, ছবি প্রদর্শনী, সাহিত্য আড্ডা, বইমেলা, সঙ্গীত, নৃত্য, স্ট্যান্ড আপ কমেডি, পারফরমেন্স আর্ট এবং ইন্সটলমেন্ট আর্ট, আদিবাসীদের তৈরী বিভিন্ন কারুশিল্প ও সংস্কৃতি। পিঠাসম্ভার ও রস উৎসব এর অন্যতম অনুষঙ্গ। উৎসবটির তত্ত্বাবধানের ভূমিকায় থাকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। উৎসবকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠকে নানাভাবে সাজিয়ে তোলা হয়। উৎসবকে ঘিরে ক্যাম্পাসকে সাজানো হয় বর্ণিল সাজে। ফুটিয়ে তোলা হয় গ্রামীণ পরিবেশ, গ্রামীণ ঐতিহ্য।[১][২][৩]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০১৯ সালের ২৯-৩০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো উৎসব'টির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। প্রচুর পরিমাণ দর্শনার্থী এ উৎসব উপভোগ করতে আসেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে কুয়াশা উৎসব পালন"কালের কণ্ঠ। ৭ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০২২ 
  2. "কুয়াশা উৎসবে মেতেছে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়"www.risingbd.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০২২ 
  3. "কুয়াশা উৎসবে মেতেছে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়"যাযাদি। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০২২