বিষয়বস্তুতে চলুন

বিশ্বনবী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিশ্বনবী
গ্রন্থের প্রচ্ছদ
লেখকগোলাম মোস্তফা
দেশব্রিটিশ ভারত, বাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
বিষয়মুহাম্মাদের জীবনচরিত
ধরনসীরাতগ্রন্থ
প্রকাশিত
  • অক্টোবর ১৯৪২ (প্রথম প্রকাশ)
  • ২০১৮ (মাতৃভূমি প্রকাশনী)
প্রকাশকমাতৃভূমি প্রকাশনী, আহমদ পাবলিশিং হাউজ

বিশ্বনবী কবি গোলাম মোস্তফা একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ। গ্রন্থ সমালোচকদের মতে, এটি গোলাম মোস্তফার শ্রেষ্ঠ কীর্তি।[১][২] বইটি ১৯৪২ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত হয়। বইটি সেই সময় এতোটাই জনপ্রিয় ছিলো যে, ২০ বছরের মধ্যেই বইয়ের ৮ম সংস্করণ বের হয়। কাব্যটিতে লেখকের গভীর নবীপ্রেম, ভাব ও ভাষার প্রাঞ্জলতা, পাণ্ডিত্য ও মুসলিম ইতিহাস-চেতনা প্রভৃতি প্রকাশ পেয়েছে। বইটি আজ অবধি বাংলা ভাষার সীরাত বইগুলোর মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে।[৩] বইটি ২০১৮ সালে মাতৃভূমি প্রকাশনী থেকে পুনরায় প্রকাশিত হয়।[৪]

বিষয়বস্তু[সম্পাদনা]

লেখক বইটি লেখার সময় যুক্তি-তর্ক ও যেকোনো ঘটনার সত্যতার দিকে লক্ষ্য রেখেছেন। যে বিষয়গুলোর প্রামাণ্য সত্যতা সম্পর্কে সন্দেহ রয়েছে, সেগুলো বাদ রেখেছেন। তিনি বইটি রাসুল প্রেমে মগ্ন হয়ে লিখেছেন ঠিকই তবে তিনি আবেগের বশে কিছু লিখেননি। তিনি বিজ্ঞানের যুক্তি ও ইতিহাসের সত্যতার সাহায্যে একজন মহাপুরুষের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন।[৫] বইটি লিখতে প্রায় ৫০টির বেশি বইয়ের সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে।

১৯৪২ সালে বইটির প্রথম সংস্করণের ভূমিকায় কবি গোলাম মোস্তফা বলেন,

মূল্যায়ন[সম্পাদনা]

অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি বই সম্পর্কে ভালো মন্তব্য করেছেন। এমনকি অমুসলিম লেখকরাও বইটির প্রশংসা করেছেন। সেসবের মধ্যে কিছু হলো:

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. মতিউর রহমান, মুহম্মদ। "কবি গোলাম মোস্তফার অনবদ্য সৃষ্টি 'বিশ্বনবী'"The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬ 
  2. আবদুল্লাহ, আবরার। "কবি গোলাম মোস্তফার শ্রেষ্ঠ কীর্তি 'বিশ্বনবী"www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬ 
  3. "কবি গোলাম মোস্তফা"Daily Nayadiganta। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬ 
  4. "বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) - গোলাম মোস্তফা-"www.rokomari.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬ 
  5. "মহানবী (সা.)-এর জীবনীমূলক কোন গ্রন্থ পড়ব"www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-০৭