বিষয়বস্তুতে চলুন

কবীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Dassanjay Ruppur (আলোচনা | অবদান)
মহান সন্ত গরীব দাস জির বানীতে উল্লেখ দেখিয়েছেন, সন্ত রামপাল জী মহারাজ।।
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:
}}
}}


'''কবীর''' ([[হিন্দি]]: कबीर, [[পাঞ্জাবি ভাষা|পাঞ্জাবি]]: ਕਬੀਰ, [[উর্দু]]: کبير‎) <ref>"http://www.cs.colostate.edu/~malaiya/kabir.html, http://literaryindia.com/Biographies/Biographic-Note/kabir.html {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070922135805/http://literaryindia.com/Biographies/Biographic-Note/kabir.html |তারিখ=২২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ }}, http://www.sikhlionz.com/bhagatkabir.htm {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100609195454/http://www.sikhlionz.com/bhagatkabir.htm |তারিখ=৯ জুন ২০১০ }}, http://www.wisdomportal.com/Peace/Kabir-Peace.html</ref> - প্রাচীন ভারতের একজন কবি যিনি সেই সময়ে দাঁড়িয়ে হিন্দু - মুসলমান সম্প্রীতির কথা বলেছিলেন। তার রচনা ভক্তি আন্দোলনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করলেও তিনি আসলে প্রেমের কথা এবং জীবনের কথা বলেছিলেন যার মধ্যে প্রত্যক্ষ কোন তত্ত্ব ছিলনা। পরবর্তীকালে তার গান ও কবিতাকে সুফি ধারা এবং মরমিয়া বাদের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়।<ref name="Rare">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.crl.edu/focus/Spr05litGems.asp?issID=3 |শিরোনাম=Rare Literary Gems - CRL FOCUS Newsletter |সংগ্রহের-তারিখ=2008-01-18 |বিন্যাস= |কর্ম= |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060925005457/http://www.crl.edu/focus/Spr05litGems.asp?issID=3 |আর্কাইভের-তারিখ=২০০৬-০৯-২৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> "কবীর" নামটি [[আরবি ভাষা|আরবি]] "আল-কবির" শব্দটি থেকে এসেছে। শব্দটির অর্থ "মহান"।
'''কবীর''' ([[হিন্দি]]: कबीर, [[পাঞ্জাবি ভাষা|পাঞ্জাবি]]: ਕਬੀਰ, [[উর্দু]]: کبير‎) <ref>"http://www.cs.colostate.edu/~malaiya/kabir.html, http://literaryindia.com/Biographies/Biographic-Note/kabir.html {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070922135805/http://literaryindia.com/Biographies/Biographic-Note/kabir.html |তারিখ=২২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ }}, http://www.sikhlionz.com/bhagatkabir.htm {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100609195454/http://www.sikhlionz.com/bhagatkabir.htm |তারিখ=৯ জুন ২০১০ }}, http://www.wisdomportal.com/Peace/Kabir-Peace.html</ref> - প্রাচীন ভারতের একজন কবি যিনি সেই সময়ে দাঁড়িয়ে হিন্দু - মুসলমান সম্প্রীতির কথা বলেছিলেন। তার রচনা ভক্তি আন্দোলনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করলেও তিনি আসলে প্রেমের কথা এবং জীবনের কথা বলেছিলেন যার মধ্যে প্রত্যক্ষ কোন তত্ত্ব ছিলনা। পরবর্তীকালে তার গান ও কবিতাকে সুফি ধারা এবং মরমিয়া বাদের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়।<ref name="Rare">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.crl.edu/focus/Spr05litGems.asp?issID=3 |শিরোনাম=Rare Literary Gems - CRL FOCUS Newsletter |সংগ্রহের-তারিখ=2008-01-18 |বিন্যাস= |কর্ম= |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060925005457/http://www.crl.edu/focus/Spr05litGems.asp?issID=3 |আর্কাইভের-তারিখ=২০০৬-০৯-২৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> "কবীর" নামটি [[আরবি ভাষা|আরবি]] "আল-কবির" শব্দটি থেকে সছে। শব্দটির অর্থ "মহান"।


কবীরের জন্ম-মৃত‍্যু ঠিক কবে তা জানা যায় নি। লহরতালাব নামক স্থানে তার জন্ম হয় বলে অনেকে মনে করেন। মুসলমান জোলার ঘরের সন্তান ছিলেন তিনি। কবীর বড় হয়েছিলেন তাঁত শিল্পের মাঝে। বুনন শিল্পের কথা তাই বারবার উঠে আসে তাঁর লেখার মধ্যে। এ কথা জানা যায় যে, সমাজের নিম্নবিত্ত শ্রেণীর মানুষ ছিলেন কবীর। তার লেখার মধ্যেও নিজের অর্থনৈতিক অবস্থার&nbsp;ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কবীর লেখক ছিলেন না কেবল, কবীর একজন সৃষ্টিকর্তা। তিনি সাধক এবং গৃহস্থ সন্ন্যাসী।
কবীরের জন্ম-মৃত‍্যু ঠিক কবে তা জানা যায় নি। লহরতালাব নামক দীঘিতে তাকে নীরু নিমা নামে এক মুসলিম তাতি দম্পতি তাকে এক পদ্ম ফুলের উপর পেয়েছিলেন। কবীর পূর্ন পরমেশ্বর ভগবান ছিলেন তিনি নিজ লোক (সত লোক) থেকে স্বশরীরে বালক রূপ ধারন করে ওই লহর তালা নামক দীঘির এক কোনায় পদ্ম ফুলের উপর এসে বালক রূপ ধারন করে বিরাজ মান হয়েছিলেন। যার প্রত্যক্ষ দেষ্ঠা এক অস্টানান্দ ঋষি ছিলেন।। মুসলমান তাতির ঘরের বড় হওয়ার লীলা করেছিলেন তাই তিনি জোলাহ নামে পরিচিত হন।। কবীর বড় হয়েছিলেন তাঁত শিল্পের মাঝে। বুনন শিল্পের কথা তাই বারবার উঠে আসে তাঁর লেখার মধ্যে। এ কথা জানা যায় যে, সমাজের নিম্নবিত্ত শ্রেণীর মানুষ ছিলেন কবীর। তার লেখার মধ্যেও নিজের অর্থনৈতিক অবস্থার&nbsp;ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কবীর লেখক ছিলেন না কেবল, কবীর একজন সৃষ্টিকর্তা। তিনি সাধক এবং গৃহস্থ সন্ন্যাসী।


কবীরের বানী মৌখিক পরম্পরায় প্রবাহিত হতো। গানের মধ্যে দিয়ে তাঁর কথা ছড়িয়ে পড়তো যুগের ওপারে। তাঁর গান কাশী, দিল্লী, পাঞ্জাব, রাজাস্থান, গুজরাট, বিহার, বাংলা হয়ে উড়িষ্যা অবধি ছড়িয়ে পড়ে। কবীরের গানে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন গুরু নানক। ১৫৭০ থেকে ১৫৭২ এ কবীরের বেশ কিছু কবিতা যুক্ত হয়ে যায় "গবিন্দাল পথি" সমূহের মধ্যে।
কবীরের বানী মৌখিক পরম্পরায় প্রবাহিত হতো। গানের মধ্যে দিয়ে তাঁর কথা ছড়িয়ে পড়তো যুগের ওপারে। তাঁর গান কাশী, দিল্লী, পাঞ্জাব, রাজাস্থান, গুজরাট, বিহার, বাংলা হয়ে উড়িষ্যা অবধি ছড়িয়ে পড়ে। কবীরের গানে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন গুরু নানক। ১৫৭০ থেকে ১৫৭২ এ কবীরের বেশ কিছু কবিতা যুক্ত হয়ে যায় "গবিন্দাল পথি" সমূহের মধ্যে।

২৩:২১, ১১ মে ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কবীর (জোলা
https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/c/c8/Kabir004.jpg
ছবিতে কবীর তাঁত বুনছেন (১৮২৫)
জন্ম১৩৯৮ খ্রিস্টাব্দ[১]:১৪–১৫
কাশীর নিকটে লহরতালাব (বর্তমানকালে বারাণসীতে)
মৃত্যু১৫১৮ খ্রিস্টাব্দ (১২০ বছর)
পেশাতাঁতি,কবি
পরিচিতির কারণভক্তি আন্দোলনকে প্রভাবিত করেন, শিখবাদ, মরমিয়াবাদ এবং সুফিবাদ কবীর পন্থ

কবীর (হিন্দি: कबीर, পাঞ্জাবি: ਕਬੀਰ, উর্দু: کبير‎) [২] - প্রাচীন ভারতের একজন কবি যিনি সেই সময়ে দাঁড়িয়ে হিন্দু - মুসলমান সম্প্রীতির কথা বলেছিলেন। তার রচনা ভক্তি আন্দোলনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করলেও তিনি আসলে প্রেমের কথা এবং জীবনের কথা বলেছিলেন যার মধ্যে প্রত্যক্ষ কোন তত্ত্ব ছিলনা। পরবর্তীকালে তার গান ও কবিতাকে সুফি ধারা এবং মরমিয়া বাদের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়।[৩] "কবীর" নামটি আরবি "আল-কবির" শব্দটি থেকে সছে। শব্দটির অর্থ "মহান"।

কবীরের জন্ম-মৃত‍্যু ঠিক কবে তা জানা যায় নি। লহরতালাব নামক দীঘিতে তাকে নীরু নিমা নামে এক মুসলিম তাতি দম্পতি তাকে এক পদ্ম ফুলের উপর পেয়েছিলেন। কবীর পূর্ন পরমেশ্বর ভগবান ছিলেন তিনি নিজ লোক (সত লোক) থেকে স্বশরীরে বালক রূপ ধারন করে ওই লহর তালা নামক দীঘির এক কোনায় পদ্ম ফুলের উপর এসে বালক রূপ ধারন করে বিরাজ মান হয়েছিলেন। যার প্রত্যক্ষ দেষ্ঠা এক অস্টানান্দ ঋষি ছিলেন।। মুসলমান তাতির ঘরের বড় হওয়ার লীলা করেছিলেন তাই তিনি জোলাহ নামে পরিচিত হন।। কবীর বড় হয়েছিলেন তাঁত শিল্পের মাঝে। বুনন শিল্পের কথা তাই বারবার উঠে আসে তাঁর লেখার মধ্যে। এ কথা জানা যায় যে, সমাজের নিম্নবিত্ত শ্রেণীর মানুষ ছিলেন কবীর। তার লেখার মধ্যেও নিজের অর্থনৈতিক অবস্থার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কবীর লেখক ছিলেন না কেবল, কবীর একজন সৃষ্টিকর্তা। তিনি সাধক এবং গৃহস্থ সন্ন্যাসী।

কবীরের বানী মৌখিক পরম্পরায় প্রবাহিত হতো। গানের মধ্যে দিয়ে তাঁর কথা ছড়িয়ে পড়তো যুগের ওপারে। তাঁর গান কাশী, দিল্লী, পাঞ্জাব, রাজাস্থান, গুজরাট, বিহার, বাংলা হয়ে উড়িষ্যা অবধি ছড়িয়ে পড়ে। কবীরের গানে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন গুরু নানক। ১৫৭০ থেকে ১৫৭২ এ কবীরের বেশ কিছু কবিতা যুক্ত হয়ে যায় "গবিন্দাল পথি" সমূহের মধ্যে।

কবীরের লিখিত পান্ডুলিপি তিনটি পথে বিভক্ত হয়ে পড়ে। যেমন- উত্তরের শাখা– শিখদের দ্বারা পালিত হয়। এই পথ নানক, গুরু গবিন্দ সিংহের হাত ধরে ক্রমে শিখ ধারার মধ্যে ঢুকে যায়। পাশ্চাত্য শাখা– এই শাখা মূলত রাজস্থান অবধি গেছে। পরবর্তীকালে দাদূ দয়াল এবং নিরঞ্জন সম্প্রদায়ের মাধ্যমে তা বিকাশ লাভ করে। দাদূ পন্থীরা নির্গুণের উপাসক ছিলেন। পূর্বের শাখা– কবীর পন্থকে নিয়ে কাজ করে। কবীর বীজক এই শাখার একটা গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। এখানে গানের ধারা কম, বরঞ্চ মৌখিক পরম্পরাটাকে লেখায় আটকে ফেলার চেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। যা কেবল হাতে লেখাই নয়, ছাপাখানা অবধি পৌঁছে যায় উনিশ শতকে। এই পথে সহজ গানের পরিবর্তে তত্ত্ব কথা প্রাধান্য পায়।

কবীরের অনুবাদে বহু ভাষার সমাগম প্রত্যক্ষ করা যায়। মৌখিক ধারায় প্রচলিত ছিল কিন্তু সেগুলোকে যখন লিখিত আকারে ধরা হয় তখন তার মধ্যে অন্য ভাষার ঝোঁক পড়ে যায়। যুক্ত হয়ে যায় প্রেক্ষাপটও।শিখ দের ক্ষেত্রে পাঞ্জাবী ভাষার অংশ জুড়ে যায়। আবার রাজস্থানে কবীরের অনুবাদ ভিন্ন স্বাদের। তার কবিতার মধ্যে বুনন শিল্পের কথা পাওয়া যায়। শাড়ি, কাপড় বোনা-এই লোকজ উপাদান গুলো কবীরের কবিতায় বার বার ফিরে আসে। আপামর জনসাধারণের কাছে পোঁছানোর জন্য কবীর খুব সরল লোকায়ত উপাদান ব্যবহার করেছিলেন তার কবিতার মধ্যে, ফলে হিন্দু, মুসলমান এই ভেদ গুলো ছাপিয়ে তিনি সকল মানুষের আপন হয়ে উঠতে পেরেছিলেন। তাই কবীরের গান এবং দোঁহা ছড়িয়ে পড়তে পেরেছে সমগ্র ভারতে। সুফিবাদের কাছাকাছি ভাবনা প্রত্যক্ষ করা যায় কবীরের লেখার মধ্যে।

কবীরের মতবাদ শিখদের ভাবনাকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল। কবীরের মতবাদের বর্তমান উত্তরসূরি হল কবীর পন্থ নামে পরিচিত একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়, যেটি সন্ত মৎ সম্প্রদায়গুলির অন্যতম। ১৯০১ সালের জনগণনায় "কবীরপন্থী"-দের সংখ্যা ছিল ৮৪৩,১৭১।[৪] বর্তমানে এঁদের সংখ্যা প্রায় ৯,৬০০,০০০। এঁরা ছড়িয়ে আছেন মূলত উত্তর ও মধ্যভারতে এবং বহির্ভারতে বসবাসকারী অনাবাসী ভারতীয়দের মধ্যে।

কবীরের কিছু কবিতা- [৫] ১। পানী বিচ মীন পিপাসী। [৬] ২ । কোই রহীম কোই রাম বখানৈ। [৭] ৩। বিনয় দারভেদকারের "কবীরের" কবিতার অনুবাদও উল্লেখযোগ্য।

কবীরকে নিয়ে রচিত কিছু আদি গ্রন্থ হল বীজকমূল– এটি খেমরাজ কৃষ্ণদাসের রচনা।বীজক কবীর সাহবকা– পূর্ণদাস সাহেবের রচনা।কবীর শব্দাবলী– এটি এলাহাবাদ থেকে একত্র করা হয়। কবীর সাগর– স্বামী যুগলানন্দের রচনা। সত্য কবীরকী সাথী– শিবহরের লেখা। কবীর মনশূর– প্রমাণন্দজী, মকনজী কুবেরের রচনা।পরমার্থ রাজনীতি ধর্ম– সাধু কাশীদাসের রচনা, বম্বেতে পাওয়া যায়।এছাড়াও পংচ গ্রন্থী, সংজ্ঞা পাঠ, কবীরোপাসনা পদ্ধতি, কবীর কাসৌটী, কবীর বাণী  বই গুলো বিশেষ উল্লখযোগ্য।

তথ্যসূত্র

  1. Machwe, Prabhakar (১৯৬৮)। Kabir। New Delhi: Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 14–15। 
  2. "http://www.cs.colostate.edu/~malaiya/kabir.html, http://literaryindia.com/Biographies/Biographic-Note/kabir.html ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে, http://www.sikhlionz.com/bhagatkabir.htm ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ জুন ২০১০ তারিখে, http://www.wisdomportal.com/Peace/Kabir-Peace.html
  3. "Rare Literary Gems - CRL FOCUS Newsletter"। ২০০৬-০৯-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০১-১৮ 
  4. Westcott, G. H. (২০০৬)। Kabir and the Kabir Panth। READ BOOKS। পৃষ্ঠা 2। আইএসবিএন 140671271X 
  5. সেন, ক্ষিতিমোহন (২০১২)। কবীর। কোলকাতা: আনন্দ পাবলিশার্স। পৃষ্ঠা পৃষ্ঠা ৫৮। 
  6. সেন, ক্ষিতিমোহন (২০১২)। কবীর। কোলকাতা: আনন্দ পাবলিশার্স। পৃষ্ঠা পৃষ্ঠা ২৫। 
  7. Dharwadker, Vinay (২০০৩)। kabir the weaver's song। mumbai: penguin। পৃষ্ঠা page 197। 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Sikh Bhagats