রাজনৈতিক বাস্তবতাবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
TawsifSalam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
SieBot (আলোচনা | অবদান)
রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: en:Realism in International relations
২০ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
[[da:Realisme (international politik)]]
[[da:Realisme (international politik)]]
[[de:Realismus (Internationale Beziehungen)]]
[[de:Realismus (Internationale Beziehungen)]]
[[et:Realism (rahvusvahelised suhted)]]
[[en:Realism in International relations]]
[[en:Political realism]]
[[es:Realismo en política internacional]]
[[es:Realismo en política internacional]]
[[et:Realism (rahvusvahelised suhted)]]
[[fr:Réalisme (relations internationales)]]
[[fr:Réalisme (relations internationales)]]
[[he:ריאליזם (מדע המדינה)]]
[[he:ריאליזם (מדע המדינה)]]
[[hu:Realizmus (politika)]]
[[ja:現実主義]]
[[ku:Ketwarhebînî (siyaset)]]
[[ku:Ketwarhebînî (siyaset)]]
[[lt:Politinis realizmas]]
[[lt:Politinis realizmas]]
[[hu:Realizmus (politika)]]
[[nl:Realisme (internationale betrekkingen)]]
[[nl:Realisme (internationale betrekkingen)]]
[[ja:現実主義]]
[[no:Realisme (statsvitenskap)]]
[[no:Realisme (statsvitenskap)]]
[[pl:Realizm (stosunki międzynarodowe)]]
[[pl:Realizm (stosunki międzynarodowe)]]

০৯:৩২, ১৫ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বস্তুতন্ত্রবাদ বা রাজনৈতিক বস্তুতন্ত্রবাদ রাষ্ট্রবিজ্ঞানআন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিদ্যার একটি বিশেষ শাখা। এটি কোন রাষ্ট্রের এমন বিশেষ রাজনৈতিক আচরণের ব্যাখ্যা দেয় যে আচরণের ফলে রাষ্ট্র নৈতিকতা, আদর্শ, সামাজিক পূণর্গঠন ইত্যাদি বিষয়াবলীকে গুরুত্ব না দিয়ে শুধুমাত্র ও যেকোন উপায়ে জাতীয় স্বার্থ কায়েম ও জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নীতি নির্ধারণ করে থাকে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ব্যাখ্যায় বস্তুতন্ত্রবাদ ও ক্ষমতার রাজনীতিকে ক্ষেত্র বিশেষে পরষ্পরের প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যাবহার করা হয়। বস্তুতন্ত্রবাদের মতে- আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক ব্যাবস্থা কার্যত নৈরাজ্যবাদমূলক; প্রতিটি রাষ্ট্র টিকে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলোকে প্রাধান্য দেয় এবং পদক্ষেপগুলো রাষ্ট্রের স্বতঃস্ফুর্ততা ও গতিময়তার মধ্য দিয়ে সম্পাদিত হয়; রাষ্ট্রের এরূপ নীতিমালার জন্য মানবকূল পরষ্পরের প্রতি সাংঘর্ষিক মনোবৃত্তি ধারণ করে; ব্যাক্তি পর্যায়ের নৈতিক আদর্শগুলোর দ্বারা রাষ্ট্রসমূহের কূটনীতিকে মূল্যায়ন করা যায় না কেননা রাষ্ট্রসমূহ যখন পরষ্পরের মুখোমুখি হয় তখন তা তারা ব্যাক্তি হিসেবে নয় বরং একেকটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে হয়; রাজনৈতিক নীতিমালার ভিত্তি যতটা না আদর্শ, তার চেয়ে বেশি স্বার্থ ও ক্ষমতা; টিকে থাকার লড়াই ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য রাষ্ট্র এককভাবে দায়ী।

সাধারণ ধারণা

ইতিহাস ও প্রশাখাসমূহ

বহিঃসূত্র

বহিঃ সংযোগ