মিন নদী (সিচুয়ান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md. Abdul Ahad Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Md. Abdul Ahad Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:


== নাম ==
== নাম ==
১৯ শতকের কতিপয় পশ্চিমা লেখক মিনজিয়াং নদীর জন্য ব্লু রিভার বা নীল নদী নামটি স্থানীয় নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এর আগে স্থানীয় নাম চাইনিজ ছিল কিংশুই (清水,অর্থ. "পরিষ্কার পানি") এবং মিন নদীকে ইয়াংৎসির মূল অংশ মনে করা হত, যা ইউরোপিয়দের কাছে নীল নদী নামে পরিচিত ।
after the former local Chinese name Qingshui (清水, lit. "Clear water"),[3] and the belief that the Min constituted the main course of the Yangtze,[1] which was itself known to Europeans as the "Blue River".[4]
১৯ শতকের কতিপয় পশ্চিমা লেখক মিনজিয়াং নদীর জন্য ব্লু রিভার বা নীল নদী নামটি স্থানীয় নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এর আগে স্থানীয় নাম চাইনিজ ছিল কিংশুই (清水,অর্থ. "পরিষ্কার পানি")


== বন্যজীবন ==
== বন্যজীবন ==

২২:০৫, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মিন নদী
মিন নদী
অবস্থান
দেশচীন
প্রদেশসিচুয়ান
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য
উৎস 
 • অবস্থানসোংপান, সিচুয়ান
মোহনা 
 • অবস্থান
ইবিন এর ইয়াংৎসি, সিচুয়ান
নিষ্কাশন 
 • গড়৩,৯১৫ মি/সে (১,৩৮,৩০০ ঘনফুট/সে)
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য
উপনদী 
 • ডানেদাদু নদী
মিন নদীর নিষ্কাশন অববাহিকার মানচিত্র

মিন নদী বা মিন জিয়াং (চীনা: ; ফিনিন: Mínjiāng) হলো চীনের মধ‍্য সিচুয়ান প্রদেশে অবস্থিত একটি ৭৩৫-কিলোমিটার দীর্ঘ নদী (৪৫৭ মা)। এটি ঊর্ধ্ব ইয়াংৎসি নদীর একটি উপনদী যা ইবিনের সাথে মিলিত হয়।চীনের অভ্যন্তরে, এর উৎসসমূহের ব্যাপক অনুসন্ধানের আগে ঐতিহ্যগতভাবে এটিকে ইয়াংৎসি নদীর মূল অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হতো । [১][২]

ভুগোল

মিন নদী সাধারণত দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়। এটি দক্ষিণ কেন্দ্রীয় সিচুয়ান থেকে শুরু হয়ে,পশ্চিমে কিংলাই পর্বত দ্বারা এবং পূর্বে মিন পর্বত দ্বারা সংক্ষিপ্ত হয়েছে। নদীটি লংমেন পর্বতমালার মধ্য দিযে দুজিয়াংগেয়ানের কাছে সিচুয়ান অববাহিকায় প্রবেশ করে। ঐ অঞ্চলে প্রাচীন সেচ ব্যবস্থা এবং আধুনিক জিপিংপু বাঁধ অবস্থিত। মিন নদীর তীরে লেশান দানব বুদ্ধ নামের একটি বিশালাকায় মূর্তি নির্মিত আছে।

নাম

১৯ শতকের কতিপয় পশ্চিমা লেখক মিনজিয়াং নদীর জন্য ব্লু রিভার বা নীল নদী নামটি স্থানীয় নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এর আগে স্থানীয় নাম চাইনিজ ছিল কিংশুই (清水,অর্থ. "পরিষ্কার পানি") এবং মিন নদীকে ইয়াংৎসির মূল অংশ মনে করা হত, যা ইউরোপিয়দের কাছে নীল নদী নামে পরিচিত ।

বন্যজীবন

জীববিজ্ঞানী ডেং কিজিয়াং এর একটি জরিপের মাধ্যমে জানা গেছে যে, ১৯৫০ সালে পাওয়া যেত মাছের এমন ৪০ টি প্রজাতির মধ্যে শুধুমাত্র ১৬ টিই এখন মিন নদীতে পাওয়া যায়। সিচুয়ান তাইমেন নামের একটি সরক্ষিত প্রজাতির মাছ সম্পূর্ণ এক দশকের জন্য ওয়েনচুয়ানে দেখা যায় নি।

ইতিহাস

মিন নদীর তীরে অবস্থিত জল ব্যবস্থা প্ৰকল্পটি প্রকৌশলবিদ বি লিং কর্তৃক নির্মিত প্রাচীনতম জল ব্যবস্থা প্রকল্প, যা কিন রাজ্যের শক্তিকে প্রসারিত করতে এবং চেংদু সমভূমিতে জনসংখ্যার গতি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এটি প্রায় ২,৩০০ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল।পশ্চিমা শিক্ষাবিদদের মধ্যে জোসেফ নিধাম প্রথম এর ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করেন । এই প্রকল্পটি দুজিয়ানগেয়ানের সেচ ব্যবস্থা হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।

বাঁধসমূহ

প্রাথমিকভাবে জলবিদ্যুৎ শক্তির জন্য,মিন নদী খুব উন্নত হচ্ছে। ২০১৪ সালের মার্চ পর্যন্ত, মোট ২৭টি বাঁধ সম্পন্ন করা হয়েছে, নির্মানাধীন বা প্রকল্পিত রয়েছে। নিচে ঊর্ধ্বক্রম থেকে নিম্নক্রমে ঐ বাঁধগুলোর নাম দেয়া হলো।[৩][৪]

  • পিইয়াংচুয়াংমান বাঁধ– সম্পন্ন, ৭৪০ মেগাওয়াট
  • লংজিকোউ বাঁধ – প্রকল্পিত, ৩৬০ মেগাওয়াট
  • জিয়ানওয়েই বাঁধ – প্রকল্পিত, ৩৬০ মেগাওয়াট
  • সাজুই বাঁধ– প্রকল্পিত, ২৫০ মেগাওয়াট
  • বানকিয়াওজি বাঁধ – প্রকল্পিত, ৩০ মেগাওয়াট
  • ইয়াংলিউহু বাঁধ– প্রকল্পিত, ৭৬ মেগাওয়াট
  • জিপিংপু বাঁধ – সম্পন্ন, ৭৬০ মেগাওয়াট
  • ইংজিউয়ান বাঁধ– সম্পন্ন, ১৩৫ মেগাওয়াট
  • তাইপিংগি বাঁধ – সম্পন্ন, ২৬০ মেগাওয়াট
  • ফুটাংবা বাঁধ – সম্পন্ন, ৩৬০ মেগাওয়াট
  • সাবা বাঁধ– নির্মানাধীন, ৭২০ মেগাওয়াট
  • জিয়াংসেবা বাঁধ– সম্পন্ন, ৯৬ মেগাওয়াট
  • ইয়াংমাওপিন বাঁধ– প্রকল্পিত, ৩.৪ মেগাওয়াট
  • তংঝং বাঁধ – সম্পন্ন, ৪৯.৫ মেগাওয়াট
  • নানজিন বাঁধ – সম্পন্ন, ৯.৬ মেগাওয়াট
  • সিগু বাঁধ– সম্পন্ন, ২.৭ মেগাওয়াট
  • জোঙ্কু বাঁধ – প্রকল্পিত, ২ মেগাওয়াট
  • ইয়ানেরইয়ান বাঁধ– প্রকল্পিত, ৬৬ মেগাওয়াট
  • ফেইহংকিয়াও বাঁধ – প্রকল্পিত,১২০ মেগাওয়াট
  • জিনলংতান বাঁধ – সম্পন্ন, ১৮০ মেগাওয়াট
  • তিয়ানলংঘু বাঁধ – সম্পন্ন, ১৮০ মেগাওয়াট
  • জিয়াওহাইজি বাঁধ– সম্পন্ন, ৪৮ মেগাওয়াট
  • লিয়ানহুয়াইয়ান বাঁধ– সম্পন্ন, ১১১ মেগাওয়াট
  • উলিবাও বাঁধ – প্রকল্পিত, ১৫৭ মেগাওয়াট
  • লংপ্যান বাঁধ – প্রকল্পিত, ৭২.৬ মেগাওয়াট
  • জিনিংগুয়ান বাঁধ– প্রকল্পিত, ৩৭.২ মেগাওয়াট
  • হংকিয়াগুয়ান বাঁধ– প্রকল্পিত, ৬৮.৫ মেগাওয়াট

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; eb1911 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. Fan Chengda. James M. Hargett (trans.) Riding the River Home: A Complete and Annotated Translation of Fan Chengda's (1126–1193) Travel Diary Record of a Boat Trip to Wu, p. 77. Chinese Univ. of Hong Kong (Hong Kong), 2008. Accessed 15 August 2013.
  3. Dong, Luan। "INTERACTIVE: Mapping China's "Dam Rush""। Wilson Center। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৪ 
  4. "The Last Report on China's Rivers"। China's Rivers Report। মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৪