নওয়াজীশ আলী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''নওয়াজীশ আলী খান |
'''নওয়াজীশ আলী খান''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রখ্যাত নাট্য এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাতা। জনাব নওয়াজীশ আলী খান [[বাংলাদেশ টেলিভিশন]] এর মহাব্যবস্থাপক পদ থেকে ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৯ সালের প্রারম্ভে উনি [[একুশে টেলিভিশন]]-এর অনুষ্ঠান প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৩-এর শুরুর দিকে উনি [[এটিএন বাংলা]] টিভিতে অনুষ্ঠান প্রধান এবং পরবর্তীতে অনুষ্ঠান উপদেষ্টা হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। ২০১৮ -এর শেষাশেষি উনি গ্লোবাল টেলিভিশনে প্রধান নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এখনো উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন। |
||
[[হুমায়ূন আহমেদ|হুমায়ূন আহমেদ-এর]] অসংখ্য নাটকের পরিচালক জনাব নওয়াজীশ আলী খান। ১৯৮৩ সালে হুমায়ুন আহমেদ-কে দিয়ে ওনার প্রথম টেলিভিশন নাটক লিখিয়েছিলেন পরিচালক নওয়াজীশ আলী খান। নাটকটির নাম ছিলো "প্রথম প্রহর", এবং তারপর এই জুটি ক্রমান্বয়ে তৈরি করেছেন অসংখ্য সব দর্শকপ্রিয় নাটক, যেমনঃ [[ |
[[হুমায়ূন আহমেদ|হুমায়ূন আহমেদ-এর]] অসংখ্য নাটকের পরিচালক জনাব নওয়াজীশ আলী খান। ১৯৮৩ সালে হুমায়ুন আহমেদ-কে দিয়ে ওনার প্রথম টেলিভিশন নাটক লিখিয়েছিলেন পরিচালক নওয়াজীশ আলী খান। নাটকটির নাম ছিলো "প্রথম প্রহর", এবং তারপর এই জুটি ক্রমান্বয়ে তৈরি করেছেন অসংখ্য সব দর্শকপ্রিয় নাটক, যেমনঃ [[বহুব্রীহি]], অয়োময় , নিমফুল, জননী, গাছ মানুষ , [[কবি]], মাটির পিঞ্জিরায় বন্দী হইয়া (যেটি "নান্দাইলের ইউনুস" নামে সর্বাধিক পরিচিত), মরনেরে তুহুঁ মম, বিবাহ, এসো নীপবনে, হিমু এবং আরও অনেক নাটক। |
||
জনাব নওয়াজীশ আলী প্রয়াত মেয়র জনাব [[আনিসুল হক (রাজনীতিবিদ)|আনিসুল হক]]-এর উপস্থাপনায় বেশ কিছু অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিলেন। যার মধ্যে ঈদের " আনন্দমেলা" এবং "জলসা" অনুষ্ঠানটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। |
জনাব নওয়াজীশ আলী প্রয়াত মেয়র জনাব [[আনিসুল হক (রাজনীতিবিদ)|আনিসুল হক]]-এর উপস্থাপনায় বেশ কিছু অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিলেন। যার মধ্যে ঈদের " আনন্দমেলা" এবং "জলসা" অনুষ্ঠানটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। |
||
জনাব খান পরপর দুইবার "বর্ণালী" ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য জাতীয় টেলিভিশন পুরষ্কার লাভ করেন (১৯৭৫ এবং ১৯৭৬ সাল)। এছাড়াও উনি "শের-ই বাংলা সাহিত্য পদক" (১৯৯২), "জাতীয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব পদক" (১৯৯৫), "বিজয়বার্তা সম্মাননা পদক" (২০১৭) সহ আরও অসংখ্য পদক লাভ করেন। |
জনাব খান পরপর দুইবার "বর্ণালী" ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য জাতীয় টেলিভিশন পুরষ্কার লাভ করেন (১৯৭৫ এবং ১৯৭৬ সাল)। এছাড়াও উনি "শের-ই বাংলা সাহিত্য পদক" (১৯৯২), "জাতীয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব পদক" (১৯৯৫), "বিজয়বার্তা সম্মাননা পদক" (২০১৭) সহ আরও অসংখ্য পদক লাভ করেন। |
||
==তথ্যসূত্র== |
|||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সাংবাদিক]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সাংবাদিক]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: বাংলাদেশী টেলিভিশন প্রযোজক]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব]] |
০০:২২, ১২ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নওয়াজীশ আলী খান বাংলাদেশের প্রখ্যাত নাট্য এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাতা। জনাব নওয়াজীশ আলী খান বাংলাদেশ টেলিভিশন এর মহাব্যবস্থাপক পদ থেকে ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৯ সালের প্রারম্ভে উনি একুশে টেলিভিশন-এর অনুষ্ঠান প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৩-এর শুরুর দিকে উনি এটিএন বাংলা টিভিতে অনুষ্ঠান প্রধান এবং পরবর্তীতে অনুষ্ঠান উপদেষ্টা হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। ২০১৮ -এর শেষাশেষি উনি গ্লোবাল টেলিভিশনে প্রধান নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এখনো উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।
হুমায়ূন আহমেদ-এর অসংখ্য নাটকের পরিচালক জনাব নওয়াজীশ আলী খান। ১৯৮৩ সালে হুমায়ুন আহমেদ-কে দিয়ে ওনার প্রথম টেলিভিশন নাটক লিখিয়েছিলেন পরিচালক নওয়াজীশ আলী খান। নাটকটির নাম ছিলো "প্রথম প্রহর", এবং তারপর এই জুটি ক্রমান্বয়ে তৈরি করেছেন অসংখ্য সব দর্শকপ্রিয় নাটক, যেমনঃ বহুব্রীহি, অয়োময় , নিমফুল, জননী, গাছ মানুষ , কবি, মাটির পিঞ্জিরায় বন্দী হইয়া (যেটি "নান্দাইলের ইউনুস" নামে সর্বাধিক পরিচিত), মরনেরে তুহুঁ মম, বিবাহ, এসো নীপবনে, হিমু এবং আরও অনেক নাটক।
জনাব নওয়াজীশ আলী প্রয়াত মেয়র জনাব আনিসুল হক-এর উপস্থাপনায় বেশ কিছু অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিলেন। যার মধ্যে ঈদের " আনন্দমেলা" এবং "জলসা" অনুষ্ঠানটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
জনাব খান পরপর দুইবার "বর্ণালী" ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য জাতীয় টেলিভিশন পুরষ্কার লাভ করেন (১৯৭৫ এবং ১৯৭৬ সাল)। এছাড়াও উনি "শের-ই বাংলা সাহিত্য পদক" (১৯৯২), "জাতীয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব পদক" (১৯৯৫), "বিজয়বার্তা সম্মাননা পদক" (২০১৭) সহ আরও অসংখ্য পদক লাভ করেন।