একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৪′০১″ উত্তর ৯০°২৩′৩৪″ পূর্ব / ২৩.৭৩৩৬২১° উত্তর ৯০.৩৯২৭৬৬° পূর্ব / 23.733621; 90.392766
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rashedulemon (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:
[[File:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা]]
[[File:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা]]
==বর্ণনা==
==বর্ণনা==
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন।<ref>http://web.dailyjanakantha.com/details/article/101006/</ref>
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/101006/ |সংগ্রহের-তারিখ=১ মে ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190727095831/http://web.dailyjanakantha.com/details/article/101006/ |আর্কাইভের-তারিখ=২৭ জুলাই ২০১৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০২:১০, ৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি
শিল্পীভাস্কর রাসা
অবস্থানঢাকা

একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি হলো বাংলাদেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নিবেদিত। এটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের সামনে স্থাপিত হয়েছে। এতে একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি তুলে ধরা হয়েছে।[১]

একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা

বর্ণনা

একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন।[২]

তথ্যসূত্র

  1. জবিতে দেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]",রকিবুল হক,বাংলাদেশ প্রতিদিন।
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৭ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৯ 


বহিঃসংযোগ