তৃতীয় মুহাম্মদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abtahi Lama (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Abtahi Lama (আলোচনা | অবদান) অনুবাদ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''তৃতীয় মুহাম্মদ''' বা '''তৃতীয় মেহমেদ '''({{Lang-ota| محمد ثالث}}, ''Meḥmed-i <u>s</u>āli<u>s</u>''; {{lang-tr|III. Mehmet}}; ২৬ মে ১৫৬৬-২২ ডিসেম্বর ১৬০৩) ছিলেন [[উসমানীয় সাম্রাজ্য|উসমানীয় সাম্রাজ্যের]] ১৩ তম সুলতান।১৫৯৫ সাল থেকে ১৬০৩ সালে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি সুলতান ছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসে তিনি একসাথে নিজের ১৯ ভাইকে ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড দেন। তিনি নিজের বড় ছেলে [[শাহজাদা মাহমুদ (তৃতীয় মুহাম্মদের পুত্র)|শাহজাদা মাহমুদকেও]] ফাঁসি দিয়েছিলেন। এসব নৃশংসতার কারণে তিনি ইতিহাসে চরম কুখ্যাত। |
|||
'''Mehmed III''' ({{Lang-ota| محمد ثالث}}, ''Meḥmed-i <u>s</u>āli<u>s</u>''; {{lang-tr|III. Mehmet}}; 26 May 1566– 22 December 1603) was [[Sultan]] of the [[Ottoman Empire]] from 1595 until his death in 1603. |
১৮:৩০, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
তৃতীয় মুহাম্মদ محمد ثالث | |||||
---|---|---|---|---|---|
উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান কাইসার-ই রুম খাদেমুল মসজিদুল হারামাইন উসমানীয় খলিফা | |||||
১৩ তম উসমানীয় সুলতান (বাদয়াহ) | |||||
রাজত্ব | ১৫ জানুয়ারি ১৫৯৫-২২ ডিসেম্বর ১৬০৩ | ||||
পূর্বসূরি | তৃতীয় মুরাদ | ||||
উত্তরসূরি | প্রথম আহমেদ | ||||
জন্ম | ২৬ মে ১৫৬৬ মানিসা প্রাসাদ, মানিসা, উসমানীয় সাম্রাজ্য | ||||
মৃত্যু | ২২ ডিসেম্বর ১৬০৩ তোপকাপি প্রাসাদ , ইস্তাম্বুল , উসমানীয় সাম্রাজ্য | (বয়স ৩৭)||||
সমাধি | |||||
দাম্পত্য সঙ্গী | হান্দান সুলতান হালিমে সুলতান অপর এক সঙ্গী | ||||
বংশধর | শাহজাদা মাহমুদ প্রথম আহমেদ প্রথম মুস্তাফা | ||||
| |||||
রাজবংশ | উসমানীয় রাজবংশ | ||||
পিতা | তৃতীয় মুরাদ | ||||
মাতা | সাফিয়ে সুলতান | ||||
ধর্ম | সুন্নী ইসলাম | ||||
তুঘরা |
তৃতীয় মুহাম্মদ বা তৃতীয় মেহমেদ (উসমানীয় তুর্কি: محمد ثالث, Meḥmed-i sālis; তুর্কি: III. Mehmet; ২৬ মে ১৫৬৬-২২ ডিসেম্বর ১৬০৩) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের ১৩ তম সুলতান।১৫৯৫ সাল থেকে ১৬০৩ সালে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি সুলতান ছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসে তিনি একসাথে নিজের ১৯ ভাইকে ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড দেন। তিনি নিজের বড় ছেলে শাহজাদা মাহমুদকেও ফাঁসি দিয়েছিলেন। এসব নৃশংসতার কারণে তিনি ইতিহাসে চরম কুখ্যাত।