গহন সমভূমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
|||
| ২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
|ধারাবাহিক=Advances in Marine Biology |
|ধারাবাহিক=Advances in Marine Biology |
||
|আইএসবিএন=9780120261321}}</ref> এ সমভূমি পৃথিবীর সবচেয়ে সমতল, মসৃন অঞ্চলের অন্তর্গত এবং এখানে খুব কম মানুষই গিয়েছে। <ref name=Weaver>{{বই উদ্ধৃতি |
|আইএসবিএন=9780120261321}}</ref> এ সমভূমি পৃথিবীর সবচেয়ে সমতল, মসৃন অঞ্চলের অন্তর্গত এবং এখানে খুব কম মানুষই গিয়েছে। <ref name=Weaver>{{বই উদ্ধৃতি |
||
|শিরোনাম=Geology and Geochemistry of Abyssal Plains |
|শিরোনাম = Geology and Geochemistry of Abyssal Plains |
||
|লেখক১=P.P.E. Weaver |
|লেখক১ = P.P.E. Weaver |
||
|লেখক২=J. Thomson |
|লেখক২ = J. Thomson |
||
|লেখক৩=P. M. Hunter |
|লেখক৩ = P. M. Hunter |
||
|বছর=1987 |
|বছর = 1987 |
||
|প্রকাশক=Blackwell Scientific Publications |
|প্রকাশক = Blackwell Scientific Publications |
||
|অবস্থান=Oxford |
|অবস্থান = Oxford |
||
|পাতা=x |
|পাতা = x |
||
|আইএসবিএন=0-632-01744-9 |
|আইএসবিএন = 0-632-01744-9 |
||
|ইউআরএল=http://sp.lyellcollection.org/cgi/issue_pdf/frontmatter_pdf/31/1.pdf |
|ইউআরএল = http://sp.lyellcollection.org/cgi/issue_pdf/frontmatter_pdf/31/1.pdf |
||
|সংগ্রহের-তারিখ = 18 June 2010 |
|||
| ⚫ | |||
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20101224060317/http://sp.lyellcollection.org/cgi/issue_pdf/frontmatter_pdf/31/1.pdf |
|||
|আর্কাইভের-তারিখ = ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ |
|||
|অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ |
|||
| ⚫ | }}</ref> মহাসাগরীয় বেসিনের মূল ভূতাত্ত্বিক উপাদানগুলোর অন্যতম হলো গভীর সমুদ্রের সমভূমিসমূহ (অন্যান্য উপাদানগুলো হলো মধ্য মহাসাগরীয় উচ্চ শৈলশ্রেণি এবং সমভূমির প্রান্তের দুপাশের পাহাড়শ্রেণি। এ উপাদানগুলো ছাড়া ''সক্রিয়'' মহাসাগরীয় বেসিনসমূহ (ঐগুলো আবার গতিশীল [[Plate tectonics|টেকটনিক প্লেট]] এর সীমানার সাথে সম্পর্কযুক্ত) also typically include an [[oceanic trench]] and a [[subduction|subduction zone]]. |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভূগোল]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভূগোল]] |
||
০১:৫০, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গহন সমভূমি হলো সমুদ্র তলদেশের গভীরে অবস্থিত সমভূমি, যা সাধারণত ৩০০০ মি. থেকে ৬০০০ মি. গভীরতায় দেখা যায়। এটি সাধারণত মহীসোপানের পাদদেশ থেকে শুরু করে মহাসাগরীয় খাঁদের কিনারা পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে, পৃথিবী পৃষ্ঠের প্রায় ৫০% গহন সমভূমি দ্বারা আবৃত। [১][২] এ সমভূমি পৃথিবীর সবচেয়ে সমতল, মসৃন অঞ্চলের অন্তর্গত এবং এখানে খুব কম মানুষই গিয়েছে। [৩] মহাসাগরীয় বেসিনের মূল ভূতাত্ত্বিক উপাদানগুলোর অন্যতম হলো গভীর সমুদ্রের সমভূমিসমূহ (অন্যান্য উপাদানগুলো হলো মধ্য মহাসাগরীয় উচ্চ শৈলশ্রেণি এবং সমভূমির প্রান্তের দুপাশের পাহাড়শ্রেণি। এ উপাদানগুলো ছাড়া সক্রিয় মহাসাগরীয় বেসিনসমূহ (ঐগুলো আবার গতিশীল টেকটনিক প্লেট এর সীমানার সাথে সম্পর্কযুক্ত) also typically include an oceanic trench and a subduction zone.
- ↑ Craig R. Smith, Fabio C. De Leo, Angelo F. Bernardino, Andrew K. Sweetman, and Pedro Martinez Arbizu (২০০৮)। "Abyssal food limitation, ecosystem structure and climate change" (পিডিএফ)। Trends in Ecology and Evolution। 23 (9): 518–528। ডিওআই:10.1016/j.tree.2008.05.002। পিএমআইডি 18584909। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১০।
- ↑ N.G. Vinogradova (১৯৯৭)। "Zoogeography of the Abyssal and Hadal Zones"। Advances in Marine Biology। Advances in Marine Biology। 32: 325–387। আইএসবিএন 9780120261321। ডিওআই:10.1016/S0065-2881(08)60019-X।
- ↑ P.P.E. Weaver; J. Thomson; P. M. Hunter (১৯৮৭)। Geology and Geochemistry of Abyssal Plains (পিডিএফ)। Oxford: Blackwell Scientific Publications। পৃষ্ঠা x। আইএসবিএন 0-632-01744-9। ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১০।