মসৃণ হাতুড়ি হাঙ্গর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
FerdousBot (আলোচনা | অবদান) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২৯ নং লাইন: | ২৯ নং লাইন: | ||
'''মসৃণ হাতুড়ি হাঙ্গর''' বা '''জুলিয়া মংগর'''<ref name="আইন"/> ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]:'''''Sphyrna zygaena''''') ({{lang-en|'''smooth hammerhead'''}}) হচ্ছে [[Hammerhead shark|Sphyrnidae]] পরিবারের এক প্রজাতির হাঙ্গর। বাংলাদেশের ২০১২ সালের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন" >বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫০০</ref> |
'''মসৃণ হাতুড়ি হাঙ্গর''' বা '''জুলিয়া মংগর'''<ref name="আইন"/> ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]:'''''Sphyrna zygaena''''') ({{lang-en|'''smooth hammerhead'''}}) হচ্ছে [[Hammerhead shark|Sphyrnidae]] পরিবারের এক প্রজাতির হাঙ্গর। বাংলাদেশের ২০১২ সালের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন" >বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫০০</ref> |
||
==বৈশিষ্ট্য == |
|||
এরা সম্পূর্ণরূপে সামুদ্রিক। এদের দেহ লম্বায় প্রায় 13 হতে 15 মিটার পর্যন্ত হতে পারে। এদের মস্তক চাপা ও দুপাশে প্রবর্ধিত হয়ে হাতুড়ির ন্যায় গঠন সৃষ্টি করে। এবং হাতুড়ির প্রান্তে দুটি বেশ বড় আকারের চোখ বিদ্যমান । চোখে চক্ষুপল্লব ও নিকটেটেটিং মেমব্রেন বিদ্যমান। এদের মুখের আকৃতি চন্দ্রাকার এবং সম্মুখ অঙ্কীয় দিকে অবস্থিত। এছাড়া 5 জোড়া ফুলকা রন্ধ্র ও একজোড়া নাসারন্ধ্র বিদ্যমান।এদের একজোড়া পৃষ্ঠ পাখনা থাকে যার প্রথমটি শ্রোণি পাখনার সম্মুখে এবং অপরটি পায়ু পাখনার বিপরীতে অবস্থিত। এদের কোন স্পাইরাকল থাকে না । এরা viviparous অর্থাৎ ডিম পাড়ে । |
|||
==স্বভাব ও বাসস্থান == |
|||
এরা হিংস্র স্বভাবের এবং এদের শিকারকে মাথা দ্বারা আক্রমণ করে । এরা গভীর পানিতে বসবাসের জন্য অভিযোজিত। এদের সকল উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ঞ সমুদ্রে পাওয়া যায়। |
|||
==শিকার ও উপকারিতা == |
|||
এদের সাধারণত তেল ও চামড়ার জন্য ধরা হয় । তবে অনেক দেশে এদের খাদ্য হিসেবেও গ্রহণ করা হয়। |
|||
==আরও দেখুন== |
==আরও দেখুন== |
||
* [[বাংলাদেশের মাছের তালিকা]] |
* [[বাংলাদেশের মাছের তালিকা]] |
||
৩৫ নং লাইন: | ৪০ নং লাইন: | ||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
{{vertebrate zoology by ps verma }} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মাছ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মাছ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের মাছ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের মাছ]] |
১৬:০৪, ২৫ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মসৃণ হাতুড়ি হাঙ্গর Smooth hammerhead | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Chondrichthyes |
উপশ্রেণী: | Elasmobranchii |
মহাবর্গ: | Selachimorpha |
বর্গ: | Carcharhiniformes |
পরিবার: | Sphyrnidae |
গণ: | Sphyrna |
প্রজাতি: | S. zygaena |
দ্বিপদী নাম | |
Sphyrna zygaena (Linnaeus, 1758) | |
Range of the smooth hammerhead | |
প্রতিশব্দ | |
* ambiguous synonym |
মসৃণ হাতুড়ি হাঙ্গর বা জুলিয়া মংগর[২] (বৈজ্ঞানিক নাম:Sphyrna zygaena) (ইংরেজি: smooth hammerhead) হচ্ছে Sphyrnidae পরিবারের এক প্রজাতির হাঙ্গর। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[২]
বৈশিষ্ট্য
এরা সম্পূর্ণরূপে সামুদ্রিক। এদের দেহ লম্বায় প্রায় 13 হতে 15 মিটার পর্যন্ত হতে পারে। এদের মস্তক চাপা ও দুপাশে প্রবর্ধিত হয়ে হাতুড়ির ন্যায় গঠন সৃষ্টি করে। এবং হাতুড়ির প্রান্তে দুটি বেশ বড় আকারের চোখ বিদ্যমান । চোখে চক্ষুপল্লব ও নিকটেটেটিং মেমব্রেন বিদ্যমান। এদের মুখের আকৃতি চন্দ্রাকার এবং সম্মুখ অঙ্কীয় দিকে অবস্থিত। এছাড়া 5 জোড়া ফুলকা রন্ধ্র ও একজোড়া নাসারন্ধ্র বিদ্যমান।এদের একজোড়া পৃষ্ঠ পাখনা থাকে যার প্রথমটি শ্রোণি পাখনার সম্মুখে এবং অপরটি পায়ু পাখনার বিপরীতে অবস্থিত। এদের কোন স্পাইরাকল থাকে না । এরা viviparous অর্থাৎ ডিম পাড়ে ।
স্বভাব ও বাসস্থান
এরা হিংস্র স্বভাবের এবং এদের শিকারকে মাথা দ্বারা আক্রমণ করে । এরা গভীর পানিতে বসবাসের জন্য অভিযোজিত। এদের সকল উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ঞ সমুদ্রে পাওয়া যায়।
শিকার ও উপকারিতা
এদের সাধারণত তেল ও চামড়ার জন্য ধরা হয় । তবে অনেক দেশে এদের খাদ্য হিসেবেও গ্রহণ করা হয়।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ {{{assessors}}} (2005). Sphyrna zygaena. 2008 IUCN Red List of Threatened Species. IUCN 2008. Retrieved on March 6, 2010.
- ↑ ক খ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫০০