শেষ অঙ্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:
'''শেষ অঙ্ক''' (Shesh Anko) একটি বাংলা রহস্য চলচ্চিত্র। এই ছবিটি হরিদাস ভট্টাচার্যের পরিচালনায় ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। সংগীত পরিচালনা করেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়। এই সিনেমার কণ্ঠশিল্পী ছিলেন [[হেমন্ত মুখোপাধ্যায়]] ও [[সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়।]]
'''শেষ অঙ্ক''' (Shesh Anko) একটি বাংলা রহস্য চলচ্চিত্র। এই ছবিটি হরিদাস ভট্টাচার্যের পরিচালনায় ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। সংগীত পরিচালনা করেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়। এই সিনেমার কণ্ঠশিল্পী ছিলেন [[হেমন্ত মুখোপাধ্যায়]] ও [[সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়।]]
== কাহিনী ==
== কাহিনী ==
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। এই রহস্যময় ব্যক্তির করঞ্জাক্ষ সমাদ্দার। সুধাংশুর বিবাহ ঠিক হয়েছে তার বাকদত্তা সোমার সাথে। তারা দেখা করতে থাকে নিয়মিত। পূর্বের স্ত্রী কল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তি স্যার হরপ্রসাদের মেয়ের সাথে তার বিবাহ হবে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল হঠাৎ একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিবাহ আইনত অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। কিন্তু সুধাংশুর ঘর থেকে একদম প্রথমে চুরি হওয়া কিছু গয়না, কল্পনা বলে দাবী করা মেয়েটির কাছে পাওয়া যায়। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। তার পক্ষের ব্যারিস্টারও কোর্টে সুরেন উকিলের হাতে নাজেহাল হন। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তা সোমাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://m.imdb.com/title/tt0363996/|title=Sesh Anka (1963)|last=|first=|date=|website=imdb.com|publisher=|access-date=২৬ মার্চ,২০১৭}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.gomolo.com/shesh-anko-movie/13874|title=Shesh Anko (1963 - Bengali)|last=|first=|date=|website=gomolo.com|publisher=|access-date=২৬ মার্চ ২০১৭}}</ref>
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। এই রহস্যময় ব্যক্তির করঞ্জাক্ষ সমাদ্দার। সুধাংশুর বিবাহ ঠিক হয়েছে তার বাকদত্তা সোমার সাথে। তারা দেখা করতে থাকে নিয়মিত। পূর্বের স্ত্রী কল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তি স্যার হরপ্রসাদের মেয়ের সাথে তার বিবাহ হবে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল হঠাৎ একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিবাহ আইনত অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। কিন্তু সুধাংশুর ঘর থেকে একদম প্রথমে চুরি হওয়া কিছু গয়না, কল্পনা বলে দাবী করা মেয়েটির কাছে পাওয়া যায়। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। তার পক্ষের ব্যারিস্টারও কোর্টে সুরেন উকিলের হাতে নাজেহাল হন। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তা সোমাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://m.imdb.com/title/tt0363996/|শিরোনাম=Sesh Anka (1963)|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=imdb.com|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ মার্চ,২০১৭}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.gomolo.com/shesh-anko-movie/13874|শিরোনাম=Shesh Anko (1963 - Bengali)|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=gomolo.com|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ মার্চ ২০১৭}}</ref>


== অভিনয় ==
== অভিনয় ==

১৬:৫০, ১৬ জুন ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শেষ অঙ্ক
পরিচালকহরিদাস ভট্টাচার্য
প্রযোজককল্পনা মুভিজ প্রাইভেট লিমিটেড
কাহিনিকাররাজ কুমার মৈত্র
শ্রেষ্ঠাংশেউত্তমকুমার
তরুণ কুমার
বিকাশ রায়
মুক্তি১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৩
স্থিতিকাল১৩১ মিনিট
দেশভারত
ভাষাবাংলা

শেষ অঙ্ক (Shesh Anko) একটি বাংলা রহস্য চলচ্চিত্র। এই ছবিটি হরিদাস ভট্টাচার্যের পরিচালনায় ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। সংগীত পরিচালনা করেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়। এই সিনেমার কণ্ঠশিল্পী ছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়।

কাহিনী

ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। এই রহস্যময় ব্যক্তির করঞ্জাক্ষ সমাদ্দার। সুধাংশুর বিবাহ ঠিক হয়েছে তার বাকদত্তা সোমার সাথে। তারা দেখা করতে থাকে নিয়মিত। পূর্বের স্ত্রী কল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তি স্যার হরপ্রসাদের মেয়ের সাথে তার বিবাহ হবে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল হঠাৎ একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিবাহ আইনত অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। কিন্তু সুধাংশুর ঘর থেকে একদম প্রথমে চুরি হওয়া কিছু গয়না, কল্পনা বলে দাবী করা মেয়েটির কাছে পাওয়া যায়। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। তার পক্ষের ব্যারিস্টারও কোর্টে সুরেন উকিলের হাতে নাজেহাল হন। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তা সোমাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য।[১][২]

অভিনয়

তথ্যসূত্র

  1. "Sesh Anka (1963)"imdb.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ,২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. "Shesh Anko (1963 - Bengali)"gomolo.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৭