পিঁপড়া পাখি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
এন্টবার্ড রা প্রধানত রেইনফরেন্টস সংলগ্ন আদ্র নিম্নভুমির কাছাকাছি বাস করে। সব থেকে বেশী সংখ্যক পিপড়া পাখির প্রজাতি পাওয়া যায় '''আমাজন বেসিনে'''। ব্রাজিল, কলাম্বিয়া, বলিভিয়া এবং পেরু সংলগ্ন একটি নির্দিষ্ট অংশে ৪৫ জাতের পিপড়া পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে। মেক্সিকোতে শুধু মাত্র ৭ প্রজাতির পিপড়া পাখি পাওয়া যায়। |
এন্টবার্ড রা প্রধানত রেইনফরেন্টস সংলগ্ন আদ্র নিম্নভুমির কাছাকাছি বাস করে। সব থেকে বেশী সংখ্যক পিপড়া পাখির প্রজাতি পাওয়া যায় '''আমাজন বেসিনে'''। ব্রাজিল, কলাম্বিয়া, বলিভিয়া এবং পেরু সংলগ্ন একটি নির্দিষ্ট অংশে ৪৫ জাতের পিপড়া পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে। মেক্সিকোতে শুধু মাত্র ৭ প্রজাতির পিপড়া পাখি পাওয়া যায়। |
||
==স্বভাব== |
|||
==বর্ণনা== |
|||
পিপড়া পাখি দিবাচর, তারা খাবার খাওয়া, ডিম পাড়া, ওড়া সবই দিনের বেলায় করে। অনেক পিপড়া পাখি প্রজাতি সূর্যের আলো প্রবেশে বাধা পায় এরকম জংগলের মধ্যে প্রবেশ করে না। পিপড়া পাখিরা পিঁপড়া শিকারের সময়ে ডানার সাহায্যে ঝেড়ে নেয়। ধারণা করা হয় পালকের পরজীবি ঝেড়ে ফেলতে এবং খাবার থেকে বিস্বাদ পদার্থ সরিয়ে ফেলতে এরকম করে থাকে। |
|||
==তথ্যসূত্র == |
==তথ্যসূত্র == |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
০৬:১৩, ১২ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
'এন্টবার্ড (পিঁপড়া পাখি) মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকায়, মেক্সিকো থেকে আর্জেন্টিনা পর্যন্ত পাওয়া যায়। ২০০ রকমের এন্টবার্ড পাওয়া যারা যারা বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন এন্টশ্রাইকস, এন্টরেনস, এন্টভাইরিয়োস, ফায়ার আইস, বেয়ার আইস এবং বুশ বার্ডস।
বিস্তার এবন বাসস্থান
এন্টবার্ডদের প্রধানত নিওট্রপিক্যাল অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়। সামান্য কিছু প্রজাতি দক্ষিন মেক্সিকো এবং উত্তর আর্জেন্টিনায় পাওয়া যায়। ব্যারড এন্টশ্রাইকের মত কিছু প্রজাতি দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকায় পাওয়া যায় এবং এশ-থ্রোটেড এন্টরেন এর মত প্রজাতি খুব বেশী বিস্তৃত নয়।[১]
এন্টবার্ড রা প্রধানত রেইনফরেন্টস সংলগ্ন আদ্র নিম্নভুমির কাছাকাছি বাস করে। সব থেকে বেশী সংখ্যক পিপড়া পাখির প্রজাতি পাওয়া যায় আমাজন বেসিনে। ব্রাজিল, কলাম্বিয়া, বলিভিয়া এবং পেরু সংলগ্ন একটি নির্দিষ্ট অংশে ৪৫ জাতের পিপড়া পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে। মেক্সিকোতে শুধু মাত্র ৭ প্রজাতির পিপড়া পাখি পাওয়া যায়।
স্বভাব
পিপড়া পাখি দিবাচর, তারা খাবার খাওয়া, ডিম পাড়া, ওড়া সবই দিনের বেলায় করে। অনেক পিপড়া পাখি প্রজাতি সূর্যের আলো প্রবেশে বাধা পায় এরকম জংগলের মধ্যে প্রবেশ করে না। পিপড়া পাখিরা পিঁপড়া শিকারের সময়ে ডানার সাহায্যে ঝেড়ে নেয়। ধারণা করা হয় পালকের পরজীবি ঝেড়ে ফেলতে এবং খাবার থেকে বিস্বাদ পদার্থ সরিয়ে ফেলতে এরকম করে থাকে।
তথ্যসূত্র
- ↑ BirdLife International (2007) Species factsheet: Herpsilochmus parkeri. Accessed on 3 April 2008