ইস্পাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
Xqbot (আলোচনা | অবদান)
Bot: en:Steel is a good article
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:সংকর ধাতু]]
[[বিষয়শ্রেণী:সংকর ধাতু]]
{{Link GA|en}}

২২:১৪, ১৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইস্পাত একটি লোহা ও কার্বনের সংকর যাতে মান ভেদে মোট ওজনের ০ .২% থেকে ২.১% কার্বন থাকে। ম্যাংগানিজ, ক্রোমিয়াম, ভ্যানাডিয়াম এবং ট্যাংস্টেন লোহার সাথে ব্যবহৃত হলেও কার্বন সবচেয়ে সাশ্রয়ী। লোহার সাথে এই ধাতুগুলো যুক্ত হয়ে লোহার দৃঢ়তা বৃদ্ধি করে।নিন্ম গলনাংক ও ঠালাই যৌগ্যতার জন্য উচ্চ কার্বনযুক্ত সংকর ঠালাই লোহা (কাস্ট আয়রণ) নামে পরিচিত।

ইতিহাস

বিভিন্ন অদক্ষ উপায়ে রেনেসাঁ যুগের অনেক আগে থেকেই ইস্পাত তৈরি শুরু হয়। কিন্তু ১৭শ শতাব্দীতে বিভিন্ন উন্নত উপায়ে ইস্পাত তৈরি শুরু হলে এর ব্যবহার বৃদ্ধি পায়। ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বেসমার পদ্ধতিতে ইস্পাত উৎপাদন শুরু হলে এটি সস্তা ও বহুল ব্যবহৃত ধাতুতে পরিণত হয়। আরও পরে বেসিক অক্সিজেন প্রক্রিয়ায় উৎপাদনের ফলে এর মান অনেক বৃদ্ধি পায় ও দাম অনেক কমে যায়। বর্তমানে ইস্পাত পৃথিবীর অন্যতম বহুল ব্যবহৃত পদার্থ। দালান-কোঠা, মেশিন, জাহাজ, গাড়ী, তৈজসপত্র ইত্যাদির প্রধান উপাদান ইস্পাত। বর্তমানে ইস্পাতের মান বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানদানকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পরিমাপ করা হয়।

বৈশিষ্ট

অন্যান্য ধাতুর মত লোহাও ভূগর্ভে অক্সিজেন ও সালফারের সাথে যুক্ত অবস্থায় থাকে। ঠালাই লোহার গলনাংক ১৩৭০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ইস্পাতের ঘনত্ব মানের উপর ভিত্তি করে প্রতি ঘনসেন্টিমিটার ৭.৭৫ থেকে ৮.০৫ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। টেমপ্লেট:Link GA