অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস
	১৮৫৯-এর সংস্করণের শিরোনাম
লেখক	চার্লস ডারউইন
দেশ	যুক্তরাজ্য
ভাষা	ইংরেজি
বিষয়	প্রাকৃতিক নির্বাচন; বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞান
ধরন	বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান
প্রকাশক	জন মারে
প্রকাশনার তারিখ	২৪শে নভেম্বর, ১৮৫৯
মিডিয়া ধরন	মুদ্রণ (হার্ডব্যাক)
পৃষ্ঠাসংখ্যা	৫০২
আইএসবিএন	N/A {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর
ওসিএলসি	৩৫২২৪২
পূর্ববর্তী বই	On the Tendency of Species to form Varieties; and on the Perpetuation of Varieties and Species by Natural Means of Selection
পরবর্তী বই	Fertilisation of Orchids

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

১৯:১৬, ১৭ জুন ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস (ইংরেজি: On the Origin of Species) ১৮৫৯ সালের ২৪ শে নভেম্বর লন্ডন থেকে প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ যার লেখক চার্লস ডারউইন। বইটির পুরো নাম On the Origin of Species by Means of Natural Selection, or the Preservation of Favoured Races in the Struggle for Life যার বাংলা করলে দাঁড়ায় "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রজাতির উৎপত্তি অথবা জীবন সংগ্রামে আনুকূল্য প্রাপ্ত গোত্রের সংরক্ষণ বিষয়ে"। ১৮৭২ সালের ষষ্ঠ সংস্করণে বড় শিরোনামটি পরিবর্তন করে কেবল "দি অরিজিন অফ স্পিসিস" রাখা হয়েছিল। বইটির মাধ্যমে ডারউইন বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষের সাথে "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তন" তত্ত্বের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এতে একটি সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে সকল প্রজাতির উদ্ভবের পক্ষে প্রচুর প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়। ডারউইন ১৮৩০-এর দশকে বিগ্‌ল জাহাজে করে বিশ্ব ভ্রমণের মাধ্যমে অর্জিত সকল অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন জীব প্রজাতির নমুনা এবং পরবর্তী গবেষণা, অন্যদের সাথে যোগাযোগ ও পরীক্ষা-নীরিক্ষার সকল ফলাফল এই বইয়ে একত্রিত করেন।

বইটি বিজ্ঞান, দর্শন ও সাধারণভাবে জীবকূলের উৎপত্তির ইতিহাস বিষয়ে পূর্বতন সকল চিন্তাধারাকে উপরে ফেলে নতুন যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক ধারণার গোড়াপত্তন করলেও, লক্ষ্যণীয় যে বইটির লেখক এতে প্রচণ্ড বিনয় ও সদালাপের পরিচয় দিয়েছেন। কারণ ডারউইন নিজে অমায়িক ব্যক্তি ছিলেন এবং তিনি মানুষের উপর কোন বৈজ্ঞানিক গবেষণার ভার চাপিয়ে না দিয়ে তাদেরকে খুব সাধারণ ভাষায় বোঝানোর চেষ্টা করেছেন।^[৩] বইটির শুরুর বাক্য দুটি এই বিনয়ের পরিচয় দেয়- "প্রকৃতিবিদ হিসেবে এইচ.এম.এস 'বিগ্‌ল'-এ কাজ করার সময় দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসকারী জীবকূলের বণ্টন এবং সেখানকার বর্তমান অধিবাসীদের সাথে অতীতের অধিবাসীদের সম্পর্ক বিষয়ক কিছু তথ্য আমাকে খুব প্রভাবিত করেছিল। আমার মনে হয়েছে, এই তথ্যগুলো প্রজাতির উৎপত্তি বিষয়ের উপর কিছু আলো ফেলতে পারে, আমাদের সেরা দার্শনিকদের একজন যে বিষয়কে বলেছিলেন সকল রহস্যের বড় রহস্য।"

তথ্যসূত্র

↑ Darwin 1859, পৃ. iii
↑ Freeman 1977
↑ ডেভিড কোয়াম্যান; ভূমিকা, অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস, দি ইলাস্ট্রেটেড এডিশন; স্টার্লিং পাবলিশিং কোম্পানি ইনকর্পোরেটেড; ২০০৮; পৃ. V

বহিঃসংযোগ

ইন্টারনেটে চার্লস ডারউইনের রচনাসমগ্র:
- Table of contents, ডারউইনের সকল রচনার তালিকা ও পুরো লেখার লিংক। On the Origin of Species-এর ছয়টি ব্রিটিশ সংস্করণের লেখা ও ছবির লিংক রয়েছে, ষষ্ঠ সংস্করণে সংযোজন ও সংশোধনও আছে, এছাড়া আছে প্রথম মার্কিন সংস্করণ, ডেনীয়, ওলন্দাজ, ফরাসি, জার্মান, পোলীয়, রুশ ও স্পেনীয় ভাষার অনুবাদ।
- Online Variorum, ষষ্ঠ ব্রিটিশ সংস্করণগুলোর মধ্যে সকল পরিবর্তন দেখানো আছে।
বিবিসির ইন আওয়ার টাইম-এ On the Origin of Species
The Origin of Species: An Outline, বইটির একটি ছোট সহজবোধ্য রূপরেখা।
Origin of Species, অডিওসহ পুরো বই।
Victorian Science Texts
Darwin Correspondence Project Home Page, ক্রেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গ্রন্থাগার
Archive.org-এর পিডিএফ স্ক্যান
View online at the Biodiversity Heritage Library On the Origin of Species ১৮৬০-এর মার্কিন সংস্করণ

টেমপ্লেট:Link GA

[1] Darwin 1859, পৃ. iii

[Freeman_1977-2] Freeman 1977

[3] ডেভিড কোয়াম্যান; ভূমিকা, অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস, দি ইলাস্ট্রেটেড এডিশন; স্টার্লিং পাবলিশিং কোম্পানি ইনকর্পোরেটেড; ২০০৮; পৃ. V

[১]

[২]

[৩]

@@ ১ নং লাইন: / ১ নং লাইন: @@
+{{Infobox book
-'''অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস''' ([[ইংরেজি]]: On the Origin of Species) ১৮৫৯ সালের ২৪ শে নভেম্বর [[লন্ডন]] থেকে প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ যার লেখক [[চার্লস ডারউইন]]। বইটির পুরো নাম ''On the Origin of Species by Means of Natural Selection, or the Preservation of Favoured Races in the Struggle for Life'' যার বাংলা করলে দাঁড়ায় "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রজাতির উৎপত্তি অথবা জীবন সংগ্রামে আনুকূল্য প্রাপ্ত গোত্রের সংরক্ষণ বিষয়ে"। ১৮৭২ সালের ষষ্ঠ সংস্করণে বড় শিরোনামটি পরিবর্তন করে কেবল "দি অরিজিন অফ স্পিসিস" রাখা হয়েছিল। বইটির মাধ্যমে ডারউইন বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষের সাথে "[[প্রাকৃতিক নির্বাচন|প্রাকৃতিক নির্বাচনের]] মাধ্যমে বিবর্তন" তত্ত্বের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এতে একটি সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে সকল প্রজাতির উদ্ভবের পক্ষে প্রচুর প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়। ডারউইন ১৮৩০-এর দশকে [[এইচএমএস বিগ্‌ল|বিগ্‌ল জাহাজে]] করে [[এইচএমএস বিগ্‌লের দ্বিতীয় সমুদ্রযাত্রা|বিশ্ব ভ্রমণের]] মাধ্যমে অর্জিত সকল অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন জীব প্রজাতির নমুনা এবং পরবর্তী গবেষণা, অন্যদের সাথে যোগাযোগ ও পরীক্ষা-নীরিক্ষার সকল ফলাফল এই বইয়ে একত্রিত করেন।
+| name          = অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস
+| title_orig    =
+| translator    =
+| image         = [[File:Origin of Species title page.jpg|200px]]
+| caption = ১৮৫৯-এর সংস্করণের শিরোনাম<ref>{{harvnb|Darwin|1859|p=[http://darwin-online.org.uk/content/frameset?viewtype=side&itemID=F373&pageseq=8 iii]}}</ref>
+| author=[[চার্লস ডারউইন]]
+| illustrator   =
+| cover_artist  =
+| country       = [[যুক্তরাজ্য]]
+| language      = [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]
+| series        =
+| subject       = [[প্রাকৃতিক নির্বাচন]]<br />[[বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞান]]
+| genre         = [[বিজ্ঞান]], [[জীববিজ্ঞান]]
+| publisher=জন মারে
+| release_date  = ২৪শে নভেম্বর, ১৮৫৯<ref name="Freeman 1977">{{harvnb|Freeman|1977}}</ref>
+| english_release_date =
+| media_type    = মুদ্রণ (হার্ডব্যাক)
+| pages         = ৫০২
+| isbn          = N/A
+| oclc          = 352242
+| preceded_by   = On the Tendency of Species to form Varieties; and on the Perpetuation of Varieties and Species by Natural Means of Selection
+| followed_by   = Fertilisation of Orchids
+}}
+'''অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস''' ([[ইংরেজি]]: On the Origin of Species) ১৮৫৯ সালের ২৪ শে নভেম্বর [[লন্ডন]] থেকে প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ যার লেখক [[চার্লস ডারউইন]]। বইটির পুরো নাম ''On the Origin of Species by Means of Natural Selection, or the Preservation of Favoured Races in the Struggle for Life'' যার বাংলা করলে দাঁড়ায় "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রজাতির উৎপত্তি অথবা জীবন সংগ্রামে আনুকূল্য প্রাপ্ত গোত্রের সংরক্ষণ বিষয়ে"। ১৮৭২ সালের ষষ্ঠ সংস্করণে বড় শিরোনামটি পরিবর্তন করে কেবল "দি অরিজিন অফ স্পিসিস" রাখা হয়েছিল। বইটির মাধ্যমে ডারউইন বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষের সাথে "[[প্রাকৃতিক নির্বাচন|প্রাকৃতিক নির্বাচনের]] মাধ্যমে [[বিবর্তন]]" তত্ত্বের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এতে একটি সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে সকল প্রজাতির উদ্ভবের পক্ষে প্রচুর প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়। ডারউইন ১৮৩০-এর দশকে [[এইচএমএস বিগ্‌ল|বিগ্‌ল জাহাজে]] করে [[এইচএমএস বিগ্‌লের দ্বিতীয় সমুদ্রযাত্রা|বিশ্ব ভ্রমণের]] মাধ্যমে অর্জিত সকল অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন জীব প্রজাতির নমুনা এবং পরবর্তী গবেষণা, অন্যদের সাথে যোগাযোগ ও পরীক্ষা-নীরিক্ষার সকল ফলাফল এই বইয়ে একত্রিত করেন।
 বইটি বিজ্ঞান, দর্শন ও সাধারণভাবে জীবকূলের উৎপত্তির ইতিহাস বিষয়ে পূর্বতন সকল চিন্তাধারাকে উপরে ফেলে নতুন যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক ধারণার গোড়াপত্তন করলেও, লক্ষ্যণীয় যে বইটির লেখক এতে প্রচণ্ড বিনয় ও সদালাপের পরিচয় দিয়েছেন। কারণ ডারউইন নিজে অমায়িক ব্যক্তি ছিলেন এবং তিনি মানুষের উপর কোন বৈজ্ঞানিক গবেষণার ভার চাপিয়ে না দিয়ে তাদেরকে খুব সাধারণ ভাষায় বোঝানোর চেষ্টা করেছেন।<ref>ডেভিড কোয়াম্যান; ভূমিকা, ''অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস, দি ইলাস্ট্রেটেড এডিশন''; স্টার্লিং পাবলিশিং কোম্পানি ইনকর্পোরেটেড; ২০০৮; পৃ. V</ref> বইটির শুরুর বাক্য দুটি এই বিনয়ের পরিচয় দেয়- "প্রকৃতিবিদ হিসেবে এইচ.এম.এস 'বিগ্‌ল'-এ কাজ করার সময় দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসকারী জীবকূলের বণ্টন এবং সেখানকার বর্তমান অধিবাসীদের সাথে অতীতের অধিবাসীদের সম্পর্ক বিষয়ক কিছু তথ্য আমাকে খুব প্রভাবিত করেছিল। আমার মনে হয়েছে, এই তথ্যগুলো প্রজাতির উৎপত্তি বিষয়ের উপর কিছু আলো ফেলতে পারে, আমাদের সেরা দার্শনিকদের একজন যে বিষয়কে বলেছিলেন সকল রহস্যের বড় রহস্য।"