অণুবীক্ষণ যন্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ... |
|||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
== আবিষ্কার == |
== আবিষ্কার == |
||
আমি আমার সমস্ত শরীর পরিক্ষী করতে চাই। |
|||
==প্রকারভেদ== |
==প্রকারভেদ== |
||
ব্যবহৃত রশ্মির উপর ভিত্তি করে অণুবীক্ষণযন্ত্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। |
ব্যবহৃত রশ্মির উপর ভিত্তি করে অণুবীক্ষণযন্ত্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। |
১৮:৪৩, ২২ মে ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অণুবীক্ষণযন্ত্র (Microscope) অণুজীব বিজ্ঞান পরীক্ষাগারের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের সাহায্যে যে সকল বস্তু খালি চোখে দেখা যায় না তাদের দেখা যায়। এর সাহায্যে কোনো বস্তুকে প্রায় ১০০ থেকে ৪০০০০০০ গুন বড় করে দেখা যায়। যে বিষয়ে অনূবীক্ষণযন্ত্রের গঠন ও কার্যপ্রনালী আলোচনা করা হয় তাকে মাইক্রোস্কোপি Microscopy বলে।
আবিষ্কার
আমি আমার সমস্ত শরীর পরিক্ষী করতে চাই।
প্রকারভেদ
ব্যবহৃত রশ্মির উপর ভিত্তি করে অণুবীক্ষণযন্ত্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।
- আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণযন্ত্রে যেভাবে লেন্স গুলো আলোকরশ্মি ব্যবহার করে বস্তুকে বড়দেখায় তার উপর ভিত্তি করে এই অণুবীক্ষনযন্ত্র গুলোকে চার ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
- ইলেকট্রন অণুবীক্ষন যন্ত্র: এ ক্ষেত্রে আলোক রশ্মির পরিবর্তে ইলেকট্রন বিম ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতি দুই প্রকার: