পরশপিপুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎শীর্ষ: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী:ভেষজ উদ্ভিদ সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ স্থাপন
৬১ নং লাইন: ৬১ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:প্রশান্ত মহাসাগরের উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রশান্ত মহাসাগরের উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ আমেরিকার উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ আমেরিকার উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভেষজ উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ]]

০৯:৪৬, ১ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পরশপিপুল
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Malvales
পরিবার: Malvaceae
গণ: Thespesia
প্রজাতি: T. populnea
দ্বিপদী নাম
Thespesia populnea
(L.) Sol. ex Corrêa[১]
পরশপিপুলপুনে, ভারত

পরশপিপুল (বৈজ্ঞানিক নাম:Thespesia populnea Syn: Hibiscus populnea, ইংরেজি নাম: portia tree,[২] Pacific rosewood,[৩] milo) হচ্ছে Malvaceae পরিবারের Thespesia গণের ভেষজ উদ্ভিদ। প্রচলিত অন্যান্য নামের মধ্যে Indian Tulip Tree, Pacific Rosewood, Seaside Mahoe ইত্যাদি অন্যতম।[৪]

বিবরণ

এটি মূলত উপকূলীয় অঞ্চলের বৃক্ষ। সেখানে প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে। পৃথিবীর প্রায় সব উষ্ণ অঞ্চলেই সহজলভ্য। ধারণা করা হয় যে এরা পৃথিবীর প্রাচীন বৃক্ষরাজির অন্যতম প্রতিনিধি। সারা বিশ্বে Portia (পোর্শিয়া) নামে বেশি পরিচিত। বাসি এবং সতেজ ফুলের রং ভিন্ন ভিন্ন। পাতার গড়ন, ডালপালার বিন্যাস এবং অবারিত প্রস্ফুটনে গাছটি আকর্ষণীয় । তবে উপকূল থেকে দূরের গাছগুলোর ফুল ও পাতার গড়নে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। পরশপিপুল মাঝারি আকৃতির চিরসবুজ বৃক্ষ, ৭ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। পাতা তাম্বুলাকৃতির, ১২ সেমি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে, বোঁটা পাঁচ সেমি দীর্ঘ। অশ্বত্থ পাতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিল রয়েছে। ফুল একক বা সজোড়, পাঁচ থেকে সাত সেমি চওড়া, হালকা হলুদ। ভেতরে গাঢ় লাল দাগ। অনেকগুলো পরাগকেশর যুক্ত জবা ফুলের মতো, বাসি ফুল লালচে।[৪]

বংশ বিস্তার

প্রস্ফুটনকাল গ্রীষ্ম-বর্ষা হলেও প্রায় সারা বছরই দু-একটি ফুল দেখা যায়। ফল গোলাকার, তিন সেমি চওড়া, পাঁচ খণ্ড ও শক্ত। আপনাআপনিই ফেটে যায়। সাধারণত বীজ থেকেই বংশবৃদ্ধি। বীজ সমুদ্রস্রোতে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যায়।

ব্যবহার

এ গাছের কাঠ দৃঢ় ও স্থায়ী। সাধারণত নৌকা, বন্দুকের বাঁট, গরুর গাড়ি ও চাষের যন্ত্রপাতি তৈরিতে ব্যবহার্য। বাকল থেকে আঁশ এবং ফুল থেকে হলুদ রং পাওয়া যায়। তা ছাড়া শিকড় টনিক, বাকল অরেচক, আমাশয় ও চর্মরোগের ওষুধ। বীজের তেল একসময় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হতো।[৪]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "Thespesia populnea (L.) Sol. ex Corrêa"Germplasm Resources Information NetworkUnited States Department of Agriculture। ২০০৯-০৫-০৫। ২০০৯-০২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-১৭ 
  2. Yule, Henry, Sir. (১৯০৩)। "PORTIA"। Crooke, William। The Hobson-Jobson Anglo-Indian dictionary। London। পৃষ্ঠা 727। আইএসবিএন 978-1870836111In S. India the common name of the Thespesia populnea, Lam. (N.O. Malvaceae), a favourite ornamental tree, thriving best near the sea. The word is a corruption of Tamil Puarassu, 'Flower-king; [puvarasu, from pu, 'flower,' arasu, 'peepul tree']. 
  3. "Thespesia populnea" (ইংরেজি ভাষায়)। ন্যাচারাল রিসোর্সেস কনসারভেশন সার্ভিস প্ল্যান্টস ডেটাবেস। ইউএসডিএ। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  4. নজরকাড়া পরশপিপুল,মোকারম হোসেন , দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২২-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।

আরও পড়ুন

বহিঃসংযোগ