মুস্তফা লুৎফুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:দশম জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:দশম জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:একাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:একাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০ শতকের বাংলাদেশি আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর বাংলাদেশি আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:সাতক্ষীরা জেলার রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:সাতক্ষীরা জেলার রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর বাংলাদেশি আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর বাংলাদেশি আইনজীবী]]

১৬:৩৪, ৩০ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাননীয় সাংসদ
মুস্তফা লুৎফুল্লাহ
জাতীয় সংসদ
কাজের মেয়াদ
২০১৪ – বর্তমান
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৫ ডিসেম্বর, ১৯৬১
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টি

মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (জন্মঃ ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৬১) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য।[১] তিনি বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টির সদস্য। ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে তার নির্বাচনী এলাকা সাতক্ষীরা-১ থেকে নির্বাচিত হন।[২]

প্রাথমিক জীবন

মুস্তফা লুৎফুল্লাহ ১৯৬১ সালের ১৫ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এল.এল.বি ডিগ্রীপ্রাপ্ত ব্যক্তি।

কর্মজীবন

পেশাগত জীবনে মুস্তফা লুৎফুল্লাহ একজন আইনজীবী।[৩]

রাজনৈতিক জীবন

মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করেন। তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর একজন সদস্য। দলের মনোনয়ন নিয়ে ২০১৪ সালে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং সাংসদ নির্বাচিত হন।[৪]

১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। মুস্তফা লুৎফুল্লাহ সাতক্ষীরা-১ আসন থেকে নির্বাচনে প্রার্থী হন। এটি সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১০৫নং আসন। আসনটি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলা আর তালা উপজেল নিয়ে গঠিত। উক্ত নির্বাচনে হামুস্তফা লুৎফুল্লাহর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মুজিবুর রহমান। নির্বাচনে মোট ভোট পড়েছিলো ১১৫৮১৩টি। এর মধ্যে ৯২,২০০ ভোট পেয়ে হাফিজুর রহমান সাংসদ নির্বাচিত হন, যা মোট ভোটের ৭৯.৬% ছিলো। স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মুজিবুর রহমান পেয়েছিলেন ২৩,৬১৩ ভোট।

পরিবার

মুস্তফা লুৎফুল্লাহর স্ত্রীর নাম নাসরীন খান লিপি।[৫] এই দম্পতির এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। তাদের বড় ছেলে অনিক আজিজ ন্যাম ভবনের আত্মহত্যা করে মারা যায়। সে খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেক্ট্রিক্যালে বিএসসি পাশ করে ঢাকার ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএসসি করছিলো।[৬] মুস্তফা লুৎফুল্লাহর মেয়ের নাম অদিতি আদৃতা সৃষ্টি।[৭]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Chokh, Banglar। "নতুন সূর্যের আলোয় আলোকিত হোক আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি- এমপি এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৬ 
  2. "Constituency 105_10th_Bn"। Parliament.gov.bd। ১৯৬১-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৬-১৮ 
  3. "সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার ব্রত নিয়েই এগিয়ে চলতে হবে সাংবাদিকদের-এমপি মুস্তফা লুৎফুল্লাহ – শিক্ষা বার্তা"শিক্ষা বার্তা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১০-১৬। ২০১৮-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৬ 
  4. "তথ্য প্রযুক্তিকে হাতের মুঠোয় এনে সহজ করতে সরকার বদ্ধপরিকর — মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি – আওয়ার নিউজ" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৬ 
  5. "ন্যাম ভবনে এমপি লুৎফুল্লাহর ছেলের 'আত্মহত্যা'"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৬ 
  6. "মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপির ছেলে অাত্নহত্যা করে মৃত্যু – Peoples News 24"। ২০১৮-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৬ 
  7. "সাতক্ষীরার এমপি মুস্তফা লুৎফুল্লাহ'র পুত্র অনিকের আত্নহত্যা!"। ২০১৮-০১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৬