রাধাচূড়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী:ভেষজ উদ্ভিদ সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ স্থাপন
৪৩ নং লাইন: ৪৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:আমাজনের উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:আমাজনের উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্য আমেরিকার উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্য আমেরিকার উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভেষজ উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ]]

০৯:২৮, ১৮ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রাধাচূড়া
overview of a single orange red variant flower
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Fabales
পরিবার: Fabaceae
গণ: Caesalpinia
প্রজাতি: C. pulcherrima
দ্বিপদী নাম
Caesalpinia pulcherrima
(L.) Sw.
প্রতিশব্দ[১]
  • Caesalpinia lutea
  • Poinciana pulcherrima L.

রাধাচূড়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Caesalpinia pulcherrima, ইংরেজি: Peacock Flower, Paradise Flower, Barbados Pride, Flower-fence, Dwarf Poinciana) হচ্ছে Fabaceae পরিবারের Caesalpinia গণের একটি সপুষ্পক গুল্ম।

বিবরণ

রাধাচূড়া মূলত কাঁটাযুক্ত বাহারি গুল্ম বিশিষ্ট। এরা উচ্চতায় ৩ থেকে ৬ মিটার পর্যন্ত উচু হয়। রাধাচূড়ার শাখা-প্রশাখা মসৃণ ও চকচকে। এদের বাহারি রঙের ফুল ফোটে। লালচে হলুদ, লালচে গোলাপি, লালচে বাদামি ইত্যাদি।

বিস্তৃতি

উষন্মন্ডলীয় অঞ্চল এই উদ্ভিদের জন্য উপযুক্ত স্থান। আমেরিকা, ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জ, আমাজন, বাংলাদেশ, ভারত প্রভৃতি অঞ্চলে বিস্তৃত।

ভেষজ গুণাগুণ

এই উদ্ভিদের ফুল, পাতা ও বীজ ভারতীয় ভেষজ ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।[২][৩] রাধাচূড়ার ফুল গরম পানিতে দিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি থেকে যে বাষ্প উপরে উঠে তা নাকমুখ দ্বারা গ্রহণ করলে পুরাতন সর্দি, কাশি, হাঁপানি ও ম্যালেরিয়া জ্বর থেকে আরোগ্য পাওয়া যাবে।

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "Caesalpinia pulcherrima"জার্মপ্লাজম রিসোর্স ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক (জিআরআইএন)কৃষি গবেষণা পরিসেবা (এআরএস), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ (ইউএসডিএ)। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-০৩ 
  2. Counter, S. Allen (জুলাই ২৪, ২০০৬)। "Amazing mystery: A medicine man understood the secrets of this plant long before we did. How?" (ইংরেজি ভাষায়)। Boston Globe। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 
  3. Schiebinger, Londa (২০০৭)। Plants and empire: colonial bioprospecting in the Atlantic world ([Nachdr.]. সংস্করণ)। Cambridge, Massachusetts: Harvard University Press। আইএসবিএন 9780674025684