গোল্লাছুট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গ্রামীণ খেলাধুলা সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া স্থাপন |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া]] |
১০:১৩, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গোল্লাছুট বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরীদের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা। গ্রাম ছাড়াও বাংলাদেশের শহরাঞ্চলেও এই খেলা ব্যাপক প্রচলিত। ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, বরিশাল , খুলনা, পাবনায় এই খেলার প্রচলন সবচেয়ে বেশি।[১] এই খেলা বাইরে অর্থাৎ স্কুলের মাঠ অথবা খোলা জায়গায় শিশুরা খেলে থাকে। গোল্লাছুট খেলায় দুটি দল থাকে। মাটিতে এক জায়গায় গর্ত করে একটি লাঠি পুতে তাকে কেন্দ্র হিসেবে ধরা হয়, এই লাঠিকে কেন্দ্র করে বৃত্ত তৈরি করে ২৫/৩০ ফুট দূরে আরো একটি রেখা টেনে সীমানা নির্ধারন করা হয়।[২]
নামকরণ
বৃত্ত তৈরি করে ঘুরতে হয় বলে একে “গোল্লা” এবং আঞ্চলিক ভাষায় ছুট হলো দৌড়ানো। এভাবেই খেলার নাম হয়েছে গোল্লাছুট।[১]
নিয়মকানুন
খেলার শুরুতে প্রথম দুজন দলপতি নির্ধারন করা হয়। দলপতিদের বলা হয় “গোদা”। দুদলেই সমান সংখ্যক খেলোয়াড় থাকে (৫ অথবা ৭ জন)। দলপতি মাটিতে পুঁতা কাঠি এক হাতে ধরে অপর হাতে তার দলের অন্য খেলোয়াড়ের হাত ধরে থাকে। এভাবে তারা পরস্পরের হাত ধরে কেন্দ্র স্পর্শ করে ঘুরতে থাকে। তাদের লক্ষ্য হলো বৃত্তের বাইরে যে কাঠি বা গাছ (দ্বিতীয় লক্ষ্যবস্তু) থাকে তা দৌড়ে স্পর্শ করা।
অপরদিকে দৌড়ে কাঠি স্পর্শ করার আগেই বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়রা যদি ওই দলের কোন খেলোয়াড়কে স্পর্শ করতে পারে তাহলে সে এই দানে (পর্ব) খেলা থেকে বাদ যাবে। এভাবে শেষ পর্যন্ত দলপতিরও দৌড়ে কাঠি স্পর্শ করতে হবে। কোন খেলোয়াড়ই লক্ষ্যে পৌঁছতে না পারলে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়রা দান পায়।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ Wakil Ahmed। "Gollachhut"। বাংলাপিডিয়া। ২০১৩-০৮-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২২।
- ↑ সাবিকুন্নাহার রীতা (সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১০)। "গ্রাম-বাংলার খেলাধুলা- গোল্লাছুট"। kishorgonj.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২২।