বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0 |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পশু সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রাণিকুল স্থাপন |
||
৫৮ নং লাইন: | ৫৮ নং লাইন: | ||
* https://web.archive.org/web/20110726021146/http://www.effb-asb.org/ |
* https://web.archive.org/web/20110726021146/http://www.effb-asb.org/ |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রাণিকুল]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের উদ্ভিদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের উদ্ভিদ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি]] |
০৯:৩৫, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
ধরন | বিশ্বকোষ |
আইএসবিএন | ৯৮৪-৩০০-০০০২৮৬-০ {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ উপসর্গ |
বাংলাদেশের উদ্ভিদ এবং প্রাণি বিশ্বকোষ[১] একটি বহু-খণ্ডের বিশ্বকোষ। এটি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি প্রকাশ করেছে। এটি বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে।
খন্ড
এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্লোরা এন্ড ফাউনা বাংলাদেশ ২৮ খন্ডে প্রকাশিত হয়।[২] বইটি প্রধানত দুইটি মূল খণ্ডে বিভক্ত। এর মধ্যে ১১টি খণ্ড উদ্ভিদ সম্পর্কিত এবং ১৪টি খণ্ড প্রাণিকুলের বৈচিত্র্যকে তুলে ধরেছে।
খন্ড
বাংলাদেশ সমন্ধে খণ্ড
এটি একটি ২৩০ পৃষ্ঠার বিশ্বকোষ। এটিতে বাংলাদেশের পরিবেশ সম্পর্কে ২০টি প্রবন্ধ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অংশে সুন্দরবন সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
সায়ানোব্যাকটেরিয়া, ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক
এটি ৪২৫ পৃষ্ঠার একটি খণ্ড যাতে প্রোকারিওটিস বা আদিকোষী অণুজীব সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
শৈবাল
ব্রাজিলের অ্যামাজন অববাহিকার পাশের ম্যানগ্রোভ বনভূমির পরই বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব-দ্বীপ হল বাংলাদেশ। বাংলাদেশে ডিভিশন ক্লোরোফিয়া বা সবুজ শেওলা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। এই খণ্ডে বাংলাদেশ থেকে সংগ্রহ করা ১,৩১৭ প্রজাতির শৈবালের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান শৈবালবিদ জাতীয় অধ্যাপক একে.এম নুরুল ইসলাম বাংলাদেশের শৈবালবিদ্যার উপরে তার গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন। কিছু আইরকসোকোনিয়া ফর্মোসা প্রজাতিটির শৈবাল শুধু বৈকাল হ্রদেই পাওয়া যায় সেসব প্রজাতিও বাংলাদেশে পাওয়া যায় তাও এই খণ্ডে বর্ণিত হয়েছে।
শৈবাল: ক্লোরোফিয়া - রোডোফাইটা
বইটির ৩য় খণ্ডে (অ্যাকানথ্যাসি-ভৌচারিএসি) ৮০০ প্রজাতির শৈবালের বর্ণনা করা হয়েছে। যা প্রায় ২০০০ প্রজাতির দেশের শৈবাল জীববৈচিত্র্যকে তুলে ধরেছে। বেশিরভাগ জলজ, তীব্র মানুষ্য ধ্বংসত্মাক ক্রিয়াকলাপ এবং জলাশয়ের দ্রুত হ্রাসের ফলে এদের আবাসস্থল হ্রাস পাচ্ছে। ফলে এই সমৃদ্ধ জীব বৈচিত্র্য যথেষ্ট হুমকির মধ্যে রয়েছে।
খণ্ড ৫-১২
৫-১২ খণ্ড ব্রায়োফাইটস থেকে উচ্চ ডিকোটাইলেডোনাস উদ্ভিদ সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
সূচক ভলিউম উদ্ভিদ
এটি বাংলাদেশের উদ্ভিদের সূচক হিসাবে পরিচিত।
খণ্ড ১৩-২৮
এই অংশে বাংলাদেশের জীবজন্তু বর্ণনা করা হয়েছে।[১]
সম্পাদকগণ
বিশ্বকোষটির প্রধান সম্পাদক জিয়া উদ্দিন আহমেদ।অন্য সহকারী সম্পাদকরা হলেন
- উদ্ভিদ
- জেডএন তাহমিদা বেগম
- এম আবুল হাসান
- মনিরুজ্জামান খোন্দকার
- প্রাণি
- সৈয়দ এম হুমায়ুন কবির
- মনোয়ার আহমদ
- আবু তোয়েব আবু আহমেদ
- একে একে আতাউর রহমান
- এনাম উল হক [৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ Encyclopedia of Flora and Fauna of Bangladesh। Asiatic Society of Bangladesh, NHBS। ২০০৯। আইএসবিএন 984-300-000286-0
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)। ৬ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৯। - ↑ "Archived copy"। ২০১১-০৮-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-১০।
- ↑ [2]http://www.effb-asb.org/about.php ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ আগস্ট ২০১১ তারিখে