বিষয়বস্তুতে চলুন

কুয়াকাটা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Khaledmohammad (আলোচনা | অবদান)
৫৭ নং লাইন: ৫৭ নং লাইন:
* গঙ্গামতির জঙ্গল - কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পূব দিকে গঙ্গামতির খালের পাশে গঙ্গামতি বা গজমতির জঙ্গল।<ref name="আনোয়ারুল ইসলাম">[http://banglatravel.evergreenbangla.com] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130818022313/http://banglatravel.evergreenbangla.com/ |তারিখ=১৮ আগস্ট ২০১৩ }} এই গরমে কুয়াকাটা', দৈনিক ইত্তেফাক, ২০১০ মার্চ ০৯,২০১১</ref>
* গঙ্গামতির জঙ্গল - কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পূব দিকে গঙ্গামতির খালের পাশে গঙ্গামতি বা গজমতির জঙ্গল।<ref name="আনোয়ারুল ইসলাম">[http://banglatravel.evergreenbangla.com] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130818022313/http://banglatravel.evergreenbangla.com/ |তারিখ=১৮ আগস্ট ২০১৩ }} এই গরমে কুয়াকাটা', দৈনিক ইত্তেফাক, ২০১০ মার্চ ০৯,২০১১</ref>


== হোটেল ==
কুয়াকাটায় বেশ কিছু হোটেল আছে তার মাঝে সবচেয়ে ভাল মানের হোটেল হচ্ছে কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টস।
[[চিত্র:কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টস.jpg|থাম্ব|কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টস কুয়াকাটায় একমাত্র পাঁচ তারকা সমমানের হোটেল।]]
<br />
==গ্যালারি==
==গ্যালারি==
<center>
<center><gallery>
<gallery>
Image:Kuakata Sea Beach.JPG|সমুদ্র সৈকত
Image:Kuakata Sea Beach.JPG|সমুদ্র সৈকত
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত 05.jpg|কুয়াকাটায় সূর্যাস্তে
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত 05.jpg|কুয়াকাটায় সূর্যাস্তে

০৫:৫৬, ৩১ মার্চ ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কুয়াকাটা
সাগর কন্যা
সৈকত
কুয়াকাটার স্কাইলাইন
দেশবাংলাদেশ বাংলাদেশ
বিভাগবরিশাল বিভাগ
জেলাপটুয়াখালী জেলা
উপজেলাকলাপাড়া
ইউনিয়নলতাচাপলী
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)

কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা "সাগর কন্যা" হিসেবে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়।

অবস্থান

পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানার লতাচাপলী ইউনিয়নে কুয়াকাটা অবস্থিত। ঢাকা থেকে সড়কপথে এর দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার, বরিশাল থেকে ১০৮ কিলোমিটার।

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ এর আদমশুমারি অনুযায়ী কুয়াকাটার মোট জনসংখ্যা ৯,০৭৭ জন এবং পরিবার সংখ্যা ২,০৬৫ টি।[১]

ইতিহাস

কুয়াকাটা নামের পেছনে রয়েছে আরকানদের এদেশে আগমনের সাথে জড়িত ইতিহাস। 'কুয়া' শব্দটি এসেছে 'কুপ' থেকে। ধারণা করা হয় ১৮ শতকে মুঘল শাসকদের দ্বারা বার্মা থেকে বিতাড়িত হয়ে আরকানরা এই অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু করে। তখন এখানে সুপেয় জলের অভাব পূরণ করতে তারা প্রচুর কুয়ো বা কুপ খনন করেছিলেনে, সেই থেকেই এই অঞ্চলের নাম হয়ে যায় কুয়াকাটা![২]

দর্শনীয় স্থান

এর সন্নিকটবর্তী আরও যেসব দর্শনীয় স্থান রয়েছে সেগুলো হলঃ

  • ফাতরার বন - সমুদ্রসৈকতের পশ্চিম দিকের সংরক্ষিত ম্যানগ্রোভ বন, যা 'দ্বিতীয় সুন্দরবন' হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে;[৩]
  • কুয়াটারা 'কুয়া' - কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের কাছে রাখাইন পল্লী কেরানীপাড়ার শুরুতেই একটা বৌদ্ধ মন্দিরের কাছে রয়েছে একটি প্রাচীন কুপ;[২], পৃষ্ঠা. ৩৭৩)
  • সীমা বৌদ্ধ মন্দির - প্রাচীন কুয়াটির সামনেই রয়েছে প্রাচীন সীমা বৌদ্ধ মন্দির, যাতে রয়েছে প্রায় সাঁইত্রিশ মন ওজনের অষ্ট ধাতুর তৈরি ধ্যানমগ্ন বুদ্ধের মূর্তি;
  • কেরানিপাড়া - সীমা বৌদ্ধ মন্দিরের সামনে থেকেই শুরু হয়েছে রাখাইন আদিবাসীদের পল্লী কেরানিপাড়া;
  • আলীপুর বন্দর - কুয়াকাটা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার উত্তরে রয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম বড় মৎস্য ব্যবসা কেন্দ্র আলীপুর;
  • মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ মন্দির - কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পূর্বে রাখাইন আদিবাসীদের আবাস্থল মিশ্রিপাড়ায় রয়েছে একটি বৌদ্ধ মন্দির, যাতে রয়েছে উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মূর্তি;
  • গঙ্গামতির জঙ্গল - কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পূব দিকে গঙ্গামতির খালের পাশে গঙ্গামতি বা গজমতির জঙ্গল।[৪]

হোটেল

কুয়াকাটায় বেশ কিছু হোটেল আছে তার মাঝে সবচেয়ে ভাল মানের হোটেল হচ্ছে কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টস।

কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টস কুয়াকাটায় একমাত্র পাঁচ তারকা সমমানের হোটেল।


গ্যালারি

তথ্যসূত্র

  1. "আদমশুমারি ২০১১: পটুয়াখালী টেবল C-01" (পিডিএফ)বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ১৩ নভেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই, ২০১৪  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. সেলিম, মোস্তফা (২০১১)। বাংলাদেশ ভ্রমণসঙ্গী। ভ্রমণ-চিত্র প্রকাশনা। আইএসবিএন ৯৮৭-৯৮৪-৮৯০১ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: চেকসাম-50-2। 
  3. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে একপলকে কুয়াকাটা, দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০৯, ২০১১
  4. [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ আগস্ট ২০১৩ তারিখে এই গরমে কুয়াকাটা', দৈনিক ইত্তেফাক, ২০১০ মার্চ ০৯,২০১১