বাহলা দূর্গ
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
অবস্থান | বাহলা, ওমান |
মানদণ্ড | সাংস্কৃতিক: (iv) |
সূত্র | ৪৩৩ |
তালিকাভুক্তকরণ | ১৯৮৭ (১১তম সভা) |
স্থানাঙ্ক | ২২°৫৭′৫১″ উত্তর ৫৭°১৮′৪″ পূর্ব / ২২.৯৬৪১৭° উত্তর ৫৭.৩০১১১° পূর্ব |
বাহলা দুর্গ ওমানের 'দার্জিবেল একদার ' পার্বত্য অঞ্চলের ঐতিহাসিক দুর্গগুলোর একটি। এবং এটি ওমানের এক মাত্র ইউনেস্কো অধিভুক্ত দুর্গ যা ১৯৮৭ সালে অধিভুক্ত করা হয়।
ব্যাপক সংস্কার এবং পুনঃস্থাপন এর পর এই দুর্গটি ২০১২ সালে সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
যদিওবা ভ্রমণ ইচ্ছুক দের এই দুর্গ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য এই বিশাল কম্পলেক্স এ কোনো নির্দেশিকা বা প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হই নি যাতে ভ্রমণপিপাসুরা এই দুর্গ নিজের মত ঘুরে বেড়াতে পারে
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ধরা হয়, ১২শ বা ১৫শ শতক এর দিকে বনু নেভাম গোত্রের দ্বাড়া এই দুর্গ টি প্রতিস্টা করে যারা সে সময়ে frankincense এর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিচিত ছিল।
উক্ত কম্পলেক্সের অংশ হিসেবে উদ্যান সংলগ্ন একটি খিলান ও রয়েছে এবং ১৩ কি.মি ব্যাপ্ত প্রাচীন প্রাচীর রয়েছে যার অংশ বিশেস আজো দাড়িয়ে আছে।
কাদা এবং খড়ের তৈরী ইট এর দ্বাড়া নির্মিত হওয়ায় পুনর্সংস্কার এর পূর্ব পর্যন্ত মূল কাঠামোর ব্যাপক ক্ষয় হয়।
এই দুর্গকে ঘিরে প্রচুর কিংবদন্তি রয়েছে।
কাঠামো
[সম্পাদনা]এই দুর্গ এর মুল ৩ অংশ রয়েছে। আল কাসাবা, বাইত আল হাদিত এবং বাইত আল জাবাল। তন্মধ্যে বাইত আল হাদিত অংশ টি ইয়ারিবা বংশের (১৬২৪-১৭৪৩) দ্বাড়া প্রতিস্টিত হয়। এবং বাইত আল জাবাল অংশ টি অস্টাদশ শতকে স্থাপিত হয়।
সংরক্ষণ
[সম্পাদনা]১৯৯৫ সালে বাহলা দুর্গ এর সংরক্ষণ প্রচেস্টা শুরু হয়, যদিও এই পুন:সংস্কার করার মুল উদ্দেশ্যই ছিল দুর্গ কে নতুন করে তোলা। যদিও এই সংস্কার কোনোরকম প্রত্নতাত্ত্বিক, স্থানাঙ্ক, স্থাপত্য বা প্রযুক্তিগত সমীক্ষা ছাড়াই করা হয়েছিল।