বাংলাদেশ হাইড্রো কার্বন ইউনিট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ হাইড্রো কার্বন ইউনিট
গঠিত১৯৯৯
সদরদপ্তরঢাকা, বাংলাদেশ
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা ভাষা
ওয়েবসাইটwww.hcu.org.bd

বাংলাদেশ হাইড্রোকার্বন ইউনিট হাইড্রোকার্বন সংস্থান উত্তোলনের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারকে প্রযুক্তিগত সুপারিশ প্রদানের জন্য দায়ী বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি সরকারী সংস্থা এবং এটি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত। [১][২][৩] এটি বাংলাদেশের গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম মজুদ সম্পর্কিত গবেষণা চালায়। [৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ হাইড্রোকার্বন ইউনিট ১৯৯৯ সালের জুলাইয়ে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের হাইড্রোকার্বন ইউনিটকে শক্তিশালীকরণ নামে একটি প্রকল্পের সূচনা করে। প্রকল্পটি অর্থায়ন করেছে নরওয়ে সরকার

প্রকল্প[সম্পাদনা]

হাইড্রোকার্বন ইউনিট পেট্রোলিয়াম ও জ্বালানি মন্ত্রকের নরওয়েজিয়ান পেট্রোলিয়াম অধিদফতরের সাথে প্রযুক্তিগত সহায়তার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। প্রকল্পটি ডিসেম্বর ২০০৫ এ শেষ হয়েছিল। ২০০৬ সালের এপ্রিল থেকে বাংলাদেশ সরকার প্রকল্পের দ্বিতীয় বাক্যটি শুরু করে। দ্বিতীয় বাক্যাংশটি একটি নরওয়েজিয়ান সরকারি অনুদান দ্বারা অর্থায়ন করা হয়েছিল এবং এটি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। সরকার ২৮ মে ২০০৮ এ প্রকল্পটি মন্ত্রণালয়ে স্থায়ী ব্যুরো করে তোলে। [১][৫] এটি অন্যতম পারফরম্যান্স প্রকল্প হিসাবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক কর্তৃক ভূষিত করা হয়েছিল। [৬]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Hydrocarbon Unit, Energy and Mineral Resources Division"hcu.org.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  2. "Consultant considered, 'poor record' ignored"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  3. Huq, Nusrat Sharmin। "Energising the engine of growth"The Daily Star। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  4. "How long will gas last in Bangladesh ?"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  5. "Economy upbeat: ICCB"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ মে ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  6. "ADB awards best performing projects"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]