বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাট
বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাট | |
---|---|
ঠিকানা | |
১৮ নভেম্বর সড়ক আল ঘুবরাহ , ১১৫ ওমান | |
তথ্য | |
ধরন | বেসরকারি |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৩ নভেম্বর ১৯৯৬ |
প্রতিষ্ঠাতা | আমিন আহমেদ চৌধুরী |
চেয়ারপারসন | ইঞ্জি. মোঃ শামসুল আলম |
অধ্যক্ষ | মিস ফারজানা করিম |
শ্রেণি | কিন্ডারগার্টেন থেকে গ্রেড ১২ |
লিঙ্গ | সহ-শিক্ষা |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ১৯৫০ |
ক্যাম্পাসের ধরন | নগর |
হাউস | জসিমউদ্দীন হাউস জাহাঙ্গীর হাউস নজরুল হাউস জয়নুল হাউস |
স্লোগান | শিক্ষা, চরিত্র, শৃঙ্খলা |
অন্তর্ভুক্তি | Edexcel লন্ডন |
ওয়েবসাইট | bdschoolmuscat |
ওমানের বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাট একটি স্কুল। বিদ্যালয়টি বাঙালি সম্প্রদায়ের শিশুদের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস এবং ওমান সালতানাতের পৃষ্ঠপোষকতা ও ওমান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ৩ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ৯ নভেম্বর ১৯৯৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছিল। বিদ্যালয়টি ব্রিটিশ নাগরিক মিঃ রবার্ট কুসওয়ার্থকে বিদ্যালয়ের প্রথম অধ্যক্ষ হিসাবে নিযুক্ত করেছিল। ওমান সালতানাতের কমিউনিটি স্কুলসমূহের নীতিমালা ও নির্দেশনা অনুযায়ী বিদ্যালয়টি পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মরহুম মেজর জেনারেল আমিন আহমেদ চৌধুরী, যখন তিনি ওমান সালতানাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
স্কুল সুবিধা
[সম্পাদনা]বিদ্যালয়টির একটি ফুটবল মাঠ, ক্রিকেট নেট এবং বাস্কেটবল কোর্ট রয়েছে।
১। গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]বিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি বিশেষ এবং সাধারণ পাঠ্য উপাদানে ভরপুর। গ্রন্থাগারটি সকল বয়সের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। গ্রন্থাগারের বিকাশের জন্য শিক্ষার্থীরা এখানে স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ করে থাকে।
২। তথ্য ও কম্পিউটার প্রযুক্তি (আইসিটি)
[সম্পাদনা]সাম্প্রতিক সফটয়্যার এবং সম্পূর্ণ নেটওয়ার্কিংসম্পন্ন উন্নত কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে স্বতন্ত্র ওয়ার্ক স্টেশন।
৩। আর্ট রুম
[সম্পাদনা]আর্ট রুমটি বিভিন্ন মাধ্যমগুলিতে কাজ করার সময় শিক্ষার্থীদের স্বতন্ত্রভাবে সমর্থন করে। এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্তঃস্কুল প্রতিযোগিতায় বেশ কয়েকটি পুরস্কার জিতেছে এবং তাদের কাজগুলো স্কুল পত্রিকা এবং ঘরের প্রকাশনাগুলোতে প্রকাশিত হয়।
৪। প্রার্থনার কক্ষ
[সম্পাদনা]প্রার্থনা কক্ষটি প্রতিদিন বিদ্যালয় চলাকালে খোলা রাখা হয়।
৫। বিদ্যালয় খেলার মাঠ
[সম্পাদনা]বিদ্যালয়ের একটি বিশাল খেলার মাঠ রয়েছে যেখানে সারা বছর জুড়ে ফুটবল এবং ক্রিকেটের অভ্যন্তরীণ ম্যাচগুলি আয়োজন করা হয়। খেলার মাঠের একটি অংশে ইভেন্টের সময় ছায়া দেওয়ার জন্য প্রচুর ছা্উনি রয়েছে এবং একটি বাস্কেটবল কোর্ট রয়েছে যেখানে ছেলে-মেয়েদের বাস্কেটবল ম্যাচগুলি আয়োজন করা হয়।
স্কুলের খেলার মাঠের বিকাশ
[সম্পাদনা]আগে বিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠে ঘাস ছিল না, যার ফলে অনেক সময় শিক্ষার্থীরা এ জাতীয় মাঠে খেলতে অসুবিধার মুখোমুখি হত। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে, সাবিনা আক্তার মজুমদারের নেতৃত্বে একটি নতুন পরিচালনা পর্ষদ নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। অভিভাবক সমাবেশের বক্তৃতায় তিনি স্কুল খেলার মাঠের বিষয়টি উত্থাপন করেছিলেন। তিনি এই সমস্যাটি সমাধানের জন্য ঘাস রোপণ বা কৃত্রিম তৃণাচ্ছাদিত জমি বা কৃত্রিম গালিচা তৈরি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এই উদ্যোগটি মার্চ ২০১৮ অবধি বিলম্বিত হয়েছিল, যতক্ষণ না ওমানে প্রতিষ্ঠিত একটি বাঙালি সম্প্রদায় গোষ্ঠী যা চট্টগ্রাম অ্যাসোসিয়েশন বা "চট্টগ্রাম সমিতি" নামে পরিচিত প্রতিষ্ঠানটি ১০,১০০ ওমানি রিয়াল (২২,০০০,০০ টাকা) দান করেছিল। [১] প্রকল্পটি জুন ২০১৮ এ শেষ হয়েছিল [১] এবং মাঠটি আনুষ্ঠানিকভাবে অক্টোবরে ২০১৮ সালে একটি আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের সময় উদ্বোধন করা হয়েছিল।
নিয়োগকারী
[সম্পাদনা]এই পরিষদটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষকের ভোট এবং বাছাই প্যানেলের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে নির্বাচিত ২৮ জন সদস্য দ্বারা গঠিত।
প্রধান ছেলে / মেয়ে |
স্পোর্টস ক্যাপ্টেন |
ইসিএ ক্যাপ্টেন |
হাউস ক্যাপ্টেন |
ভাইস ক্যাপ্টেন |
কর্তা |
ক্রিয়াকলাপ
[সম্পাদনা]- ২০১৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাটের খেলার মাঠে বাংলাদেশী প্রবাসী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ১,৩০০ শিক্ষার্থী, ২০০ জন শিক্ষক এবং ২০০ জন কর্মী সদস্যরা সকাল ৯ টা ৪০ মিনিটে পুরো বাংলাদেশ এবং বিশ্বজুড়ে প্রবাসী সম্প্রদায়গুলিসহ একসাথে জাতীয় সংগীত গেয়েছিলেন। ওমানের শাখা স্কুলগুলিতে এক হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী এবং প্রবাসীরাও একই ধরনের প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। এই গানটি দেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ৪৩ তম বার্ষিকী উদযাপনের ক্রিয়াকলাপের অংশ ছিল। [২]
- বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাট(বিএসএম) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ওমানের ৪৫ তম জাতীয় দিবস উপলক্ষে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,বিদ্যালয়টি মহিমান্বিত সুলতান ও ওমানের জাতীয় পতাকার ছবি দিয়ে তার প্রাঙ্গণটি সজ্জিত করেছে। বাংলাদেশ স্কুলস, পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান, ইফতাখার উল হাসান চৌধুরী, এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। [৩]
- ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাট(বিএসএম) একটি বার্ষিক বিজ্ঞান মেলা ও প্রদর্শনী উৎসব পরিবেশ এর আয়োজন করেছিল। স্কুলের ১২টি বিভাগের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছিলেন। বিভাগগুলি দ্বারা বিদ্যালয়ের বিভিন্ন উদ্ভাবনী ধারণা এবং উদ্ভাবন উপস্থাপন করা হয়েছে। মেলাটি দর্শকদের উচ্চ প্রশংসা পেয়েছিল। [৪][৫]
কৃতিত্ব
[সম্পাদনা]- ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে, বিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো, ১৮ বছর বয়সী ছেলে উসামাহ জামান জিসিই পরীক্ষায় গণিত, উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নে ৪এ* গ্রেড অর্জন করেছে এবং তার ১২টি ইউনিটের মধ্যে ৮টিতে পূর্ণ নম্বর অর্জন করে। আইএএল পরীক্ষায় তিনি ৮ টি ইউনিটে পূর্ণ নম্বর অর্জন করেছিলেন। [৬]
- বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাটের শিক্ষার্থীরা অ্যাডেক্সেল পরীক্ষায় অত্যন্ত ভাল পারফর্ম করে তাদের মাতৃশিক্ষায়তনকে গর্বিত করেছে। আইজিসিএসই ও-লেভেল পরীক্ষায় ৬৩ এ* এবং ১২৫ এ গ্রেড প্রাপ্ত হয়েছে যার জন্য ৯৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। জিসিই এবং আইএল, এ-লেভেল এবং এএস স্তরের পরীক্ষায় মোট ৪ টি এ* এবং ২২ এ গ্রেড প্রাপ্ত হয়। জিসিই আইএল পরীক্ষায় যথাক্রমে ৯৩ জন এবং ৯৯ জন অংশ নিয়েছিলেন। [৭]
- ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে আইজিসিএসই, জিসিই এবং আইএল পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা আইজিসিএসই ও স্তরের পরীক্ষায় মোট ৬১ এ* ও ৯৯ এ গ্রেড অর্জন করে। গড়ে, ৯৯% ছাত্র ও-লেভেল পাস করেছে, যখন ৭৫ শতাংশ সি গ্রেড থেকে এ* অর্জন করেছে। [৮]
- বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাটের দুই শিক্ষার্থী অর্থনীতি ও হিসাববিজ্ঞানে যথাক্রমে এডেক্সেল কান্ট্রি র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। বিএসএমের আরেক শিক্ষার্থী বাংলাতে এডেক্সেল ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। বিদ্যালয়টি থেকে ১৮ জন শিক্ষার্থী জুন ২০১৪-২০১৫ সেশনে যৌথভাবে শীর্ষ দশটি মধ্যপ্রাচ্যের র্যাংক অর্জন করেছে। সালতানাতের রাষ্ট্রদূত এবং প্রটোকল প্রধান, সৈয়দ মোহাম্মদ বিন সেলিম বিন আলী আল সাইদ বাংলাদেশের ৪৫ তম বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের মাঝে এ পুরস্কার প্রদান করেন। [৯]
- বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাটের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো শিফাত হোসেন জুনে আন্তর্জাতিক জিসিএসই পরীক্ষায় ৯টি এ* অর্জন করেছিলেন এবং তিনি বাংলা, ইংরেজি ভাষা-এ, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, মানব জীববিজ্ঞান, অর্থনীতি, গণিত-এ এবং গণিত-বি সব বিষয়ে এ* অর্জন করে বিদ্যালয়ের জন্য একটি নতুন রেকর্ড তৈরি করেছেন, যা স্কুলের সেরা ফলাফল। [১০][১১]
- আবার বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কাটের শিক্ষার্থীরা জুন ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক জিসিএসই পরীক্ষায় তাদের সাফল্যের গল্প অব্যাহত রেখেছে। তারা ১১২ এ* এবং ১৭৪ এ গ্রেড পেয়েছে এবং তাদের ১০০% ও-লেভেলে উত্তীর্ণ হয়েছে, যেখানে ৮২ শতাংশ সি গ্রেড থেকে এ* অর্জন করেছে। [৮][১২]
- আবার এডেক্সেল পরীক্ষা ২০১৮ তে বাংলাদেশ বিদ্যালয় মাস্কটের (বিএসএম) শিক্ষার্থীরা তাদের দুর্দান্ত ফলাফলের মাধ্যমে বিদ্যালয়ের পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদেরকেও গর্বিত করেছে। তারা আইজিসিএসই, আইএএল এএস এবং এ স্তরের পরীক্ষায় প্রচুর ভাল করেছে। আইজিসিএসই ও-লেভেল পরীক্ষা ২০১৮ এ বিভিন্ন বিষয়ে মোট ১০৯ এ* এবং ১৩০ এ গ্রেড প্রাপ্ত হয়েছিল। গড়ে স্তরে ৯৯.৩৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী এ* গ্রেড অর্জন করেছে যা গত বছরের তুলনায় ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ গ্রেডের হার মোট পরীক্ষার্থীর ২১ শতাংশ। [১৩]
অধ্যক্ষের হল
[সম্পাদনা]নাম | অধ্যক্ষ হিসাবে পদ | ||
---|---|---|---|
রবার্ট কুসওয়ার্থ | ১০ নভেম্বর ১৯৯৬ | ৬ জানুয়ারী ১৯৯৭ | |
গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অবসরপ্রাপ্ত) হাজী মহিউদ্দিন আলমগীর, পিএসসি | ৬ জানুয়ারী ১৯৯৭ | ৩১ মার্চ ২০০০ | |
ডাঃ এস এ এস বেগম | ৩১ মার্চ ২০০০ | ১২ জুলাই ২০০৩ | |
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) কায়সার আহমেদ | ১২ জুলাই ২০০৩ | ২০০৫ | |
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত)মোঃ নুরুজ্জামান | ২০০৫ | ১৫ মার্চ ২০০৯ | |
গৌতম আশীষ (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) |
১৫ মার্চ ২০০৯ | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ | |
সৈয়দা নাসরিন আক্তার | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ | ৫ মে ২০১২ | |
অঞ্জু ভাটিয়া (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) |
৫ মে ২০১২ | ১ অক্টোবর ২০১৩ | |
লে। কর্নেল (অব। ) মাহমুদ উল আলম, পিএইচডি | ১ অক্টোবর ২০১৩ | ১৫ অক্টোবর ২০১৭ | |
মেজর (অব।) নাসির উদ্দিন আহমেদ (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) |
১৫ অক্টোবর ২০১৭ | ১০ মে ২০১৮ | |
নাসরিন সুলতানা (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) |
১০ মে ২০১৮ | ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ | |
ফারজানা করিম [১৪] | ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ | শায়িত্ব |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ https://www.thedailystar.net/online/ctg-samiti-donates-bangladesh-school-oman-1567630
- ↑ "Bangladesh school children sing national anthem to set record"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৯-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ Newspaper, Muscat Daily। "Bangladesh School Muscat showcases Oman's heritage - Oman"। Muscat Daily News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ "Bangladesh School Muscat holds Annual Science Fair and Exhibition"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ "BSM organises annual science fair and exhibition in Muscat"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ "Bangladesh School Muscat student sets new record in A level examination"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ "Bangladesh School Muscat students excel in Edexcel Examinations"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ ক খ "Bangladesh students shine in Edexcel examinations"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ "Bangladesh School students in Muscat excel in Edexcel examinations"। Times of Oman (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১৫।
- ↑ https://timesofoman.com/article/93018
- ↑ https://timesofoman.com/article/91582
- ↑ https://timesofoman.com/article/116107
- ↑ https://www.pressreader.com/oman/oman-daily-observer/20181105/281621011345130
- ↑ https://timesofoman.com/article/659219